টারডিগ্রেড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
| phylum = Tardigrada
| phylum = Tardigrada
| phylum_authority = [[Lazzaro Spallanzani|Spallanzani]], ১৭৭৭
| phylum_authority = [[Lazzaro Spallanzani|Spallanzani]], ১৭৭৭
| fossil_range = {{fossil range|earliest=531|Cambrian|Recent|ref=<ref name=Budd2001>{{cite journal |doi=10.1078/0044-5231-00034 |title=Tardigrades as 'Stem-Group Arthropods': The Evidence from the Cambrian Fauna |journal=Zoologischer Anzeiger |volume=240 |issue=3–4 |pages=265–79 |year=2001 |last1=Budd |first1=Graham E }}</ref>}}
| fossil_range = {{fossil range|earliest=531|Cambrian|Recent|ref=<ref name=Budd2001>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |ডিওআই=10.1078/0044-5231-00034 |শিরোনাম=Tardigrades as 'Stem-Group Arthropods': The Evidence from the Cambrian Fauna |সাময়িকী=Zoologischer Anzeiger |খণ্ড=240 |সংখ্যা নং=3–4 |পাতাসমূহ=265–79 |বছর=2001 |শেষাংশ১=Budd |প্রথমাংশ১=Graham E }}</ref>}}
| image = SEM image of Milnesium tardigradum in active state - journal.pone.0045682.g001-2.png
| image = SEM image of Milnesium tardigradum in active state - journal.pone.0045682.g001-2.png
}}
}}


টারডিগ্রেড(English: Tardigrade) (Latin: Tardigrada) হচ্ছে একটি অতিক্ষুদ্র প্রাণী। এটি "পানি ভালুক" বা "Water Bear" নামেও পরিচিত।এই জীব পৃথিবীর অতি প্রাচীন জীবগুলোর একটি।এটি এতই ছোট যে একে শুধু মাইক্রোস্কোপ দিয়েই দেখা যায়।এটি সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন জার্মান বিজ্ঞানী Johann August Ephraim Goeze , 1773 সালে এবং তিন বছর পর এর ল্যাটিন নাম (Tardigrada:অর্থ- ধীর পদক্ষেপকারী) দেন ইতালীয় বিজ্ঞানী Lazzaro Spallanzani.এই আট পা ওয়ালা প্রানী যা পানিতে ভাসমান অবস্থায় থাকে , তা চরমভাবে টিকে থাকা একটি প্রানী।এটি ৩০ বছর পর্যন্ত বিনা খাদ্য গ্রহনে বেঁচে থাকতে পারে।তাছাড়াও এটি শূন্য ডিগ্রি থেকে হাজার ডিগ্রি তাপমাত্রায় বেঁচে থাকে।এমনকি এটি মহাশূন্যেও বেঁচে থাকতে পারে।গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে, যদি এই প্রাণী খাদ্য না পায় তবে এর শারীরিক প্রক্রিয়া অনেকটাই স্থির হয়ে যায় যা একে বহুবছর বিনা আহারে বাঁচিয়ে রাখে।
টারডিগ্রেড(English: Tardigrade) (Latin: Tardigrada) হচ্ছে একটি অতিক্ষুদ্র প্রাণী। এটি "পানি ভালুক" বা "Water Bear" নামেও পরিচিত।এই জীব পৃথিবীর অতি প্রাচীন জীবগুলোর একটি।এটি এতই ছোট যে একে শুধু মাইক্রোস্কোপ দিয়েই দেখা যায়।এটি সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন জার্মান বিজ্ঞানী Johann August Ephraim Goeze , 1773 সালে এবং তিন বছর পর এর ল্যাটিন নাম (Tardigrada:অর্থ- ধীর পদক্ষেপকারী) দেন ইতালীয় বিজ্ঞানী Lazzaro Spallanzani.এই আট পা ওয়ালা প্রানী যা পানিতে ভাসমান অবস্থায় থাকে , তা চরমভাবে টিকে থাকা একটি প্রানী।এটি ৩০ বছর পর্যন্ত বিনা খাদ্য গ্রহণে বেঁচে থাকতে পারে।তাছাড়াও এটি শূন্য ডিগ্রি থেকে হাজার ডিগ্রি তাপমাত্রায় বেঁচে থাকে।এমনকি এটি মহাশূন্যেও বেঁচে থাকতে পারে।গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে, যদি এই প্রাণী খাদ্য না পায় তবে এর শারীরিক প্রক্রিয়া অনেকটাই স্থির হয়ে যায় যা একে বহুবছর বিনা আহারে বাঁচিয়ে রাখে।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৩:৫২, ১৯ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টারডিগ্রেড
সময়গত পরিসীমা: Cambrian–Recent[১]
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: Tardigrada
Spallanzani, ১৭৭৭

টারডিগ্রেড(English: Tardigrade) (Latin: Tardigrada) হচ্ছে একটি অতিক্ষুদ্র প্রাণী। এটি "পানি ভালুক" বা "Water Bear" নামেও পরিচিত।এই জীব পৃথিবীর অতি প্রাচীন জীবগুলোর একটি।এটি এতই ছোট যে একে শুধু মাইক্রোস্কোপ দিয়েই দেখা যায়।এটি সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন জার্মান বিজ্ঞানী Johann August Ephraim Goeze , 1773 সালে এবং তিন বছর পর এর ল্যাটিন নাম (Tardigrada:অর্থ- ধীর পদক্ষেপকারী) দেন ইতালীয় বিজ্ঞানী Lazzaro Spallanzani.এই আট পা ওয়ালা প্রানী যা পানিতে ভাসমান অবস্থায় থাকে , তা চরমভাবে টিকে থাকা একটি প্রানী।এটি ৩০ বছর পর্যন্ত বিনা খাদ্য গ্রহণে বেঁচে থাকতে পারে।তাছাড়াও এটি শূন্য ডিগ্রি থেকে হাজার ডিগ্রি তাপমাত্রায় বেঁচে থাকে।এমনকি এটি মহাশূন্যেও বেঁচে থাকতে পারে।গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে, যদি এই প্রাণী খাদ্য না পায় তবে এর শারীরিক প্রক্রিয়া অনেকটাই স্থির হয়ে যায় যা একে বহুবছর বিনা আহারে বাঁচিয়ে রাখে।

তথ্যসূত্র

  1. Budd, Graham E (২০০১)। "Tardigrades as 'Stem-Group Arthropods': The Evidence from the Cambrian Fauna"। Zoologischer Anzeiger240 (3–4): 265–79। ডিওআই:10.1078/0044-5231-00034 

বহিঃসংযোগ