নারিকেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ 47.15.237.218-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে আফতাবুজ্জামান-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
||
| ২ নং লাইন: | ২ নং লাইন: | ||
|name = ''নারিকেল''<br />''Cocos nucifera'' |
|name = ''নারিকেল''<br />''Cocos nucifera'' |
||
|image =Cocos_nucifera_-_Köhler–s_Medizinal-Pflanzen-187.jpg |
|image =Cocos_nucifera_-_Köhler–s_Medizinal-Pflanzen-187.jpg |
||
|image_caption = নারিকেল 'কোকোস নুসিফেরা'' |
|image_caption = নারিকেল (''কোকোস নুসিফেরা'') |
||
|status = secure |
|status = secure |
||
|regnum = [[উদ্ভিদ]] |
|regnum = [[উদ্ভিদ]] |
||
| ১৯ নং লাইন: | ১৯ নং লাইন: | ||
[[File:Coconut trees of Bangladesh 05.jpg|thumb|নারিকেল গাছ]] |
[[File:Coconut trees of Bangladesh 05.jpg|thumb|নারিকেল গাছ]] |
||
[[চিত্র:Cocos nucifera14.jpg|thumb|330px|নারিকেল]] |
[[চিত্র:Cocos nucifera14.jpg|thumb|330px|নারিকেল]] |
||
'''নারিকেল''', '''নারকোল''' বা '''নারকেল''' [[বৈজ্ঞানিক নাম]]: ''Cocos nucifera' |
'''নারিকেল''', '''নারকোল''' বা '''নারকেল''' [[বৈজ্ঞানিক নাম]]: ''Cocos nucifera'') এরিকাসি পরিবারে কোকোস গণের গুরুত্বপূর্ণ ফল । এরা এই গণের একমাত্র জীবিত প্রজাতি। |
||
==বিবরণ== |
==বিবরণ== |
||
১৫:০৬, ২২ জুন ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
| নারিকেল Cocos nucifera | |
|---|---|
| |
| নারিকেল (কোকোস নুসিফেরা) | |
Secure
| |
| বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
| জগৎ: | উদ্ভিদ |
| শ্রেণীবিহীন: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
| শ্রেণীবিহীন: | মনোকটস |
| শ্রেণীবিহীন: | কমেলিনিডস |
| বর্গ: | আরেকেলিস |
| পরিবার: | আরেকেসিয়া |
| উপপরিবার: | আরেকোইডিয়া |
| গোত্র: | কোকোইয়া |
| গণ: | কোকোস |
| প্রজাতি: | সি. নুসিফেরা |
| দ্বিপদী নাম | |
| কোকোস নুসিফেরা L. | |
নারিকেল, নারকোল বা নারকেল বৈজ্ঞানিক নাম: Cocos nucifera) এরিকাসি পরিবারে কোকোস গণের গুরুত্বপূর্ণ ফল । এরা এই গণের একমাত্র জীবিত প্রজাতি।
বিবরণ
নারিকেল গাছ বিরাট উঁচু আকারের হয় এবং এর কোনো ডালপালা গজায় না । কচি নারিকেলকে ডাব বলে । নারিকেলের উপর যে স্তর থাকে তাকে ছোবড়া বলে। ছোবড়ার পরে একটি কঠিন খোলা বা খোলস থাকে । এই কঠিন খোলার ভিতরে সাদা রঙের শাঁস ও পানি থাকে।
পুষ্টি গুণ
এই শাঁস ও পানি খাওয়া হয় । ডাবের পানিতে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম থাকে[১]। নারিকেলের শাঁস দিয়ে নানা রকম খাবার তৈরি হয় । পিঠে পুলি বানাতে নারিকেল কাজে লাগে । নারিকেল থেকে তেলও নিষ্কাশন করা হয় যা মাথায় মাখা হয় বা খাওয়া হয়। নারিকেল গাছের সমস্ত অংশই কোন না কোন কাজে লাগে । নারিকেল পাতার কাঠি থেকে ঝাঁটা বা ঝাড়ু তৈরি করা হয়।
তথ্যসুত্র
- ↑ সংবাদদাতা, হাসান ইমাম (নভেম্বর ০৩, ২০১৫)। "নানা গুণের নারকেল"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=(সাহায্য)
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
উইকিমিডিয়া কমন্সে নারিকেল সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।