আলফা কণা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahmad Kanik-এর করা 3351123 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
INAAN5050 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{ছোট নিবন্ধ|date=মে ২০১৫}}
{{ছোট নিবন্ধ|date=মে ২০১৫}}
{{50
{{Infobox Particle
| bgcolour =
| bgcolour =
| name = আলফা কণা
| name = 50
| image = [[চিত্র:Alpha Decay.svg|center|250px]]
| image = [[চিত্র:Alpha Decay.svg|center|250px]]
| caption = [[Alpha decay]]
| caption = [[Alpha decay]]
| num_types =
| num_types =
| composition = ২টি প্রোটন, ২টি নিউট্রন
| composition = 50টি প্রোটন, 50টি নিউট্রন
| statistics = [[Boson]]ic
| statistics = [[Boson]]ic
| group =
| group =
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
| interaction =
| interaction =
| antiparticle =
| antiparticle =
| momentum = আলোর বেগের ১০ ভাগ
| momentum = আলোর বেগের 50 ভাগ
| status =
| status =
| theorized =
| theorized =
৩০ নং লাইন: ৩০ নং লাইন:
| electric_charge = 2 [[elementary charge|e]]
| electric_charge = 2 [[elementary charge|e]]
| color_charge =
| color_charge =
| spin = 0<ref name="Krane">
| spin = 50<ref name="Krane">
{{বই উদ্ধৃতি
{{বই উদ্ধৃতি
|শেষাংশ=Krane |প্রথমাংশ=Kenneth S.
|শেষাংশ=Krane |প্রথমাংশ=Kenneth S.
৪২ নং লাইন: ৪২ নং লাইন:
}}
}}


'''আলফা কণা''' (ইংরেজীতেঃ Alpha particle) আসলে [[হিলিয়াম]] [[নিউক্লিয়াস]]। হিলিয়াম নিউক্লিয়াসে থাকে দুটি [[প্রোটন]] আর দুটো [[নিউট্রন]]।আলফা কণার গতিবেগ আলোর বেগের ১০ ভাগ। এর ভর হাইড্রোজেন পরমাণুর চার গুণ। এর ভর বেশি হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতা কম। এ কণা ফটোগ্রাফিক প্লেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
'''50''' (ইংরেজীতেঃ 50) আসলে [[হিলিয়াম]] [[নিউক্লিয়াস]]। হিলিয়াম নিউক্লিয়াসে থাকে দুটি [[প্রোটন]] আর দুটো [[নিউট্রন]]।আলফা কণার গতিবেগ আলোর বেগের ১০ ভাগ। এর ভর হাইড্রোজেন পরমাণুর চার গুণ। এর ভর বেশি হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতা কম। এ কণা ফটোগ্রাফিক প্লেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
কোন নিউক্লিয়াস থেকে যদি একটা আলফা কণা বের হয়ে আসে তাহলে সেই পরমাণুর [[পারমাণবিক সংখ্যা]] কমবে দুই ঘর, [[নিউক্লিওন]] সংখ্যা কমবে চার ঘর। একটা নিউক্লিয়াসের ভেতর থেকে যখন একটা আলফা কণা বের হয়ে আসে তখন তার যথেষ্ট শক্তি থাকে এবং সেটা বাতাসকে তীব্র ভাবে আয়োনিত করতে পারে। অর্থাৎ এটা যখন বাতাসের ভিতর দিয়ে যায় তখন বাতাসের [[অণু]]-[[পরমাণু]]র সাথে যে সংঘর্ষ হয় সেই সংঘর্ষে সেগুলো আয়োনিত করতে পারে। আলফা কণার গতিপথ হয় সরল রেখার মতো-সোজাসুজি এগিয়ে যায়। তবে আলফা কণা যেহেতু হিলিয়ামের নিউক্লিয়াস, তাই এটা পদার্থের ভেতর দিয়ে বেশি দূর যেতে পারে না-এটাকে থামিয়ে দেয়া সহজ।
কোন নিউক্লিয়াস থেকে যদি একটা আলফা কণা বের হয়ে আসে তাহলে সেই পরমাণুর [[পারমাণবিক সংখ্যা]] কমবে দুই ঘর, [[নিউক্লিওন]] সংখ্যা কমবে চার ঘর। একটা নিউক্লিয়াসের ভেতর থেকে যখন একটা আলফা কণা বের হয়ে আসে তখন তার যথেষ্ট শক্তি থাকে এবং সেটা বাতাসকে তীব্র ভাবে আয়োনিত করতে পারে। অর্থাৎ এটা যখন বাতাসের ভিতর দিয়ে যায় তখন বাতাসের [[অণু]]-[[পরমাণু]]র সাথে যে সংঘর্ষ হয় সেই সংঘর্ষে সেগুলো আয়োনিত করতে পারে। আলফা কণার গতিপথ হয় সরল রেখার মতো-সোজাসুজি এগিয়ে যায়। তবে আলফা কণা যেহেতু হিলিয়ামের নিউক্লিয়াস, তাই এটা পদার্থের ভেতর দিয়ে বেশি দূর যেতে পারে না-এটাকে থামিয়ে দেয়া সহজ।
আলফা কণা যাবার সময় অনেক [[ইলেকট্রন]] এবং [[আয়ন]] তৈরি করে, সেগুলো নানাভাবে নির্ণয় করা যায়। বর্তমানে ইলেকট্রনিক্সের অনেক উন্নতি হওয়ায় এই ধরনের আলফা কণার উপস্থিতি বের করা আরো সহজ হয়ে গেছে।<ref>পদার্থবিজ্ঞানের প্রথম পাঠ - মুহম্মদ জাফর ইকবাল</ref>
আলফা কণা যাবার সময় অনেক [[ইলেকট্রন]] এবং [[আয়ন]] তৈরি করে, সেগুলো নানাভাবে নির্ণয় করা যায়। বর্তমানে ইলেকট্রনিক্সের অনেক উন্নতি হওয়ায় এই ধরনের আলফা কণার উপস্থিতি বের করা আরো সহজ হয়ে গেছে।<ref>পদার্থবিজ্ঞানের প্রথম পাঠ - মুহম্মদ জাফর ইকবাল</ref>

১৫:৪৯, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টেমপ্লেট:50

50 (ইংরেজীতেঃ 50) আসলে হিলিয়াম নিউক্লিয়াস। হিলিয়াম নিউক্লিয়াসে থাকে দুটি প্রোটন আর দুটো নিউট্রন।আলফা কণার গতিবেগ আলোর বেগের ১০ ভাগ। এর ভর হাইড্রোজেন পরমাণুর চার গুণ। এর ভর বেশি হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতা কম। এ কণা ফটোগ্রাফিক প্লেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। কোন নিউক্লিয়াস থেকে যদি একটা আলফা কণা বের হয়ে আসে তাহলে সেই পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা কমবে দুই ঘর, নিউক্লিওন সংখ্যা কমবে চার ঘর। একটা নিউক্লিয়াসের ভেতর থেকে যখন একটা আলফা কণা বের হয়ে আসে তখন তার যথেষ্ট শক্তি থাকে এবং সেটা বাতাসকে তীব্র ভাবে আয়োনিত করতে পারে। অর্থাৎ এটা যখন বাতাসের ভিতর দিয়ে যায় তখন বাতাসের অণু-পরমাণুর সাথে যে সংঘর্ষ হয় সেই সংঘর্ষে সেগুলো আয়োনিত করতে পারে। আলফা কণার গতিপথ হয় সরল রেখার মতো-সোজাসুজি এগিয়ে যায়। তবে আলফা কণা যেহেতু হিলিয়ামের নিউক্লিয়াস, তাই এটা পদার্থের ভেতর দিয়ে বেশি দূর যেতে পারে না-এটাকে থামিয়ে দেয়া সহজ। আলফা কণা যাবার সময় অনেক ইলেকট্রন এবং আয়ন তৈরি করে, সেগুলো নানাভাবে নির্ণয় করা যায়। বর্তমানে ইলেকট্রনিক্সের অনেক উন্নতি হওয়ায় এই ধরনের আলফা কণার উপস্থিতি বের করা আরো সহজ হয়ে গেছে।[১]

তথ্যসূত্র

  1. পদার্থবিজ্ঞানের প্রথম পাঠ - মুহম্মদ জাফর ইকবাল