রাজশাহী রেশম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ShahadatHossain (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ShahadatHossain (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১১ নং লাইন: ১১ নং লাইন:




রাজশাহী রেশম শিল্পের জন্য একটি সিল্ক কারখানা এবং একটি সিল্ক গবেষণা ইনস্টিটিউট গড়ে তুলেছে। {{সত্যতা}} The region's [[রেশম চাষ|sericulture]] accounts for almost the entire silk output of Bangladesh. Approximately 100,000 people are directly or indirectly employed in this sector.
রাজশাহী রেশম শিল্পের জন্য একটি সিল্ক কারখানা এবং একটি সিল্ক গবেষণা ইনস্টিটিউট গড়ে তুলেছে। {{সত্যতা}} অঞ্চলের [[রেশম চাষ]] সমগ্র বাংলাদেশের সিল্কের যোগানদাতা হিসাবে গ্রাহ্য করা হয়। Approximately 100,000 people are directly or indirectly employed in this sector.


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০৩:০৭, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রাজশাহীর সিল্ক   নামটি  দেয়া  হয়েছে কারন রাজশাহী,বাংলাদেশ এর রেশম তন্তু দিয়ে এটি উৎপন্ন । এটি একটি জনপ্রিয় একটি নাম , বিশেষ করে শাড়িতে

রাজশাহীর সিল্ক অনেক সুক্ষ এবং নরম মোলায়েম আঁশ।  আঁশের উপাদান  পিউপা[১] যা আসে তুঁত রেশম  থেকে এবং  এটি  প্রোটিন এর আবরন যা Sericin নামে ডাকা হয়। সাধারনত তিন ধরনের সিল্ক হয়:

  • তুঁত সিল্ক
  • Eri (or Endi) সিল্ক এবং
  • তসর সিল্ক

এসকল বিভিন্ন পণ্যগুলো , তুঁত রেশম সুক্ষ এবং সেইজন্য সবচেয়ে মূল্যবান।

রাজশাহীর সিল্ক দিয়ে তৈরি শাড়ি এবং অন্যন্য পণ্যগুলি গ্রাহকদের কাছে খুবই জনপ্রিয় এবং দেশ ও দেশের বাইরেও এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা।  রাজশাহীর সিল্কের তৈরি শাড়ি রঙিন এবং রকমারি নকসা ও ডিজাইনে পাওয়া যায় । সিল্ক তন্তু বস্ত্র এবং এ সম্পর্কিত অন্যন্য পণ্য তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।


রাজশাহী রেশম শিল্পের জন্য একটি সিল্ক কারখানা এবং একটি সিল্ক গবেষণা ইনস্টিটিউট গড়ে তুলেছে। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এ অঞ্চলের রেশম চাষ সমগ্র বাংলাদেশের সিল্কের যোগানদাতা হিসাবে গ্রাহ্য করা হয়। Approximately 100,000 people are directly or indirectly employed in this sector.

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ