লুডভিগ ফয়ারবাখ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পরিবর্ধন ও তথ্যসূত্র যোগ করা হলও |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
| notable_ideas = Religion as the outward projection of human inner nature |
| notable_ideas = Religion as the outward projection of human inner nature |
||
}} |
}} |
||
'''লুডউইগ ফয়েরবাক''' ( |
'''লুডউইগ ফয়েরবাক''' ({{lang-en|Ludwig Feuerbach}}) ([[জুলাই ২৮|২৮ জুলাই]], [[১৮০৪]] - [[সেপ্টেম্বর ১৩|১৩ সেপ্টেম্বর]], [[১৮৭২]]) ছিলেন [[জার্মানী|জার্মানীর]] একজন [[বস্তুবাদ|বস্তুবাদী]] [[দর্শন|দার্শনিক]]। [[হেগেল|হেগেলের]] ভাববাদের সমালোচনা এবং ধর্মের বস্তবাদী ব্যাখ্যার জন্য ফয়েরবাক [[ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস]], [[কার্ল মার্কস]] এবং সমসাময়িক অন্যান্য বস্তুবাদী চিন্তাবিদের ওপর বিশেষ প্রভাব বিস্তার করেন।<ref name="কোষ">[[সরদার ফজলুল করিম]]; ''দর্শনকোষ'', [[বাংলা একাডেমী]], ঢাকা, ১৯৭৩ পৃ:১৭৩]</ref> ফয়েরবাক একজন নৃতত্ত্ববিদও বটে। |
||
=== রচনার বৈশিষ্ট্য === |
=== রচনার বৈশিষ্ট্য === |
০১:২৩, ৭ জুলাই ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লুডউইগ ফয়েরবাক Ludwig Feuerbach | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১৩ সেপ্টেম্বর ১৮৭২ | (বয়স ৬৮)
যুগ | 19th-century philosophy |
অঞ্চল | Western Philosophy |
ধারা | বস্তুবাদ, মানবতাবাদ |
প্রধান আগ্রহ | ধর্ম, খ্রিস্ট ধর্ম |
উল্লেখযোগ্য অবদান | Religion as the outward projection of human inner nature |
ভাবগুরু | |
লুডউইগ ফয়েরবাক (ইংরেজি: Ludwig Feuerbach) (২৮ জুলাই, ১৮০৪ - ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৮৭২) ছিলেন জার্মানীর একজন বস্তুবাদী দার্শনিক। হেগেলের ভাববাদের সমালোচনা এবং ধর্মের বস্তবাদী ব্যাখ্যার জন্য ফয়েরবাক ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস, কার্ল মার্কস এবং সমসাময়িক অন্যান্য বস্তুবাদী চিন্তাবিদের ওপর বিশেষ প্রভাব বিস্তার করেন।[১] ফয়েরবাক একজন নৃতত্ত্ববিদও বটে।
রচনার বৈশিষ্ট্য
তিনি ধর্মের উৎপত্তি ও বিকাশ বিশ্লেষণ করে ভাববাদের সাথে ধর্মের সম্পর্ক দেখান। হেগেলের দ্বান্দিকতার মূল চরিত্র যে ভাববাদ তা-ও ফয়েরবাক বিশ্লেষণ করে দেখান। জ্ঞানতত্ত্বে তিনি অজ্ঞেয়বাদ এর বিরোধীতা করেন। তাঁর মতে, জ্ঞানের উৎস হচ্ছে অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়ানুভূতি। কিন্তু অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়ানুভুতির উপর গুরুত্ব আরোপ করতে গিয়ে তিনি জ্ঞানের ক্ষেত্রে মনের ভূমিকা অস্বীকার করেননি। মানুষের জ্ঞান ও চেতনা কেবল আত্মগত নয়। ফয়েরবাক মনে করতেন জ্ঞান এবং জ্ঞাতা, বিষয় ও বিষয়ীর পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতেই জ্ঞানের উদ্ভব।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ সরদার ফজলুল করিম; দর্শনকোষ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা, ১৯৭৩ পৃ:১৭৩]
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |