রূপসী বাংলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
BdEdit (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Synthebot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.3) (বট যোগ করছে: en:Rupasi Bangla
২৫ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ]]
[[বিষয়শ্রেণী:সনেট]]
[[বিষয়শ্রেণী:সনেট]]

[[en:Rupasi Bangla]]

০৫:৪৩, ১২ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রূপসী বাংলা বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি জীবনানন্দ দাশের সর্বাধিক জনপ্রিয় কাব্যগ্রন্থ। কবি জীবদ্দশায় এ গ্রন্থটি বা এর অন্তর্ভুক্ত কোন কবিতা প্রকাশ করেন নি। মৃত্যুর পর এর পূর্ণাঙ্গ পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত হয়। কবি এ গ্রন্থটির প্রচ্ছদনাম নির্বাচন করেছিলেন বাংলার ত্রস্ত নীলিমা। জীবনানন্দ কেন স্বীয় জীবদ্দশায় এ কাব্যগন্থটি প্রকাশ করেননি তা অদ্যাবধি এক পরম বিস্ময় হয়ে আছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এর কবিতাগুলি বাঙালিদের বিশেষভাবে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল।

প্রকাশনা তথ্যাদি

প্রথম প্রকাশ ১৯৫৭ খৃস্টাব্দে। প্রকাশক সিগনেট প্রেস, কলকাতা। প্রতিক্ষণ পাবলিকেশনস ১৯৮৪ খৃস্টাব্দে গ্রণ্থটির পাণ্ডুলিপি সংস্করণ প্রকাশ করে। কৌতূহলোদ্দীপক বিষয় হলো এই যে জীবনানন্দ তাঁর জীবদ্দশায় এ গ্রন্থটি বা এর অন্তর্ভুক্ত কোন কবিতা প্রকাশ করেন নি। মৃত্যুর পর এর পূর্ণাঙ্গ পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত হয়। পাণ্ডলিপিটি সম্পূর্ণ তৈরি বা প্রেস কপি আকারে পাওয়া গেছে। কবি এ কাব্যগ্রন্থের প্রচ্ছদনাম নির্বাচন করেছিলেন ‌‌বাংলার ত্রস্ত নীলিমা‌‌ ; প্রকাশকালে রূপসী বাংলা স্থির করা হয়। এছাড়া ১৯৮৪ খৃস্টাব্দে গ্রন্থটির একটি পাণ্ডুলিপি সংস্করণও প্রকাশ করা হয়। পাণ্ডুলিপির সঙ্গে প্রকাশিত গ্রন্থটির কিছু পার্থক্য ধরা পড়ে।

কবিতা পরিচয়

কবিতাগুলো লিখিত হয় মার্চ ১৯৩৪ চিহ্নিত একটি পাণ্ডুলিপির খাতায়। কবিতাগুলোর শিরোনাম নেই ; প্রথম পংক্তি দিয়েই শিরোনাম করা হয়। এই পাণ্ডলিপি কোলকাতার জাতীয় গ্রন্থাগারে সুরক্ষিত আছে।

বৈশিষ্ট্য

‌‌রূপসী বাংলার‌‌ কবিতাগুলো সনেট আকারে লিখিত। তবে কবি তাঁর প্রিয় অক্ষরবৃত্ত ছন্দই ব্যবহার করেছেন। একটি কবিতার পর্ববিন্যাস নিচে দেখানো হলো:

অনুবাদ

রূপসী বাংলার কবিতা সমুহ বিভিন্ন অনুবাদক বিচ্ছিন্নভাবে অনুবাদ করেছেন। তবে পূর্ণ গ্রন্থটির একাধিক ইংরেজি অনুবাদ আছে। সর্বশেষ অনুবাদ করেছেন বৃটিশ কবি জো ইউন্টার

তথ্যসূত্র

পাদটীকা