ডেনিশ ভারত
Dansk Ostindien দিনেমার ভারত | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১৬২০–১৮৬৯ | |||||||||
পতাকা | |||||||||
ভারতে দিনেমার ঘাঁটিসমূজ | |||||||||
অবস্থা |
| ||||||||
রাজধানী | ফোর্ট ড্যান্সবোর্গ | ||||||||
প্রচলিত ভাষা | |||||||||
ডেনমার্কের রাজা (১৮১৪ অবধি নরওয়ের রাজা) | |||||||||
• ১৬২০–১৬৪৮ | চতুর্থ ক্রিশ্চিয়ান | ||||||||
• ১৮৬৩–১৮৬৯ | নবম ক্রিশ্চিয়ান | ||||||||
গভর্নর | |||||||||
• ১৬২০–১৬২১ | ওভে গিয়েডে | ||||||||
• ১৬৭৩–১৬৮২ | সিভার্ট কোর্টসেন অ্যাডেলার | ||||||||
• ১৭৫৯–১৭৬০ | ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডেরিক হয়ার | ||||||||
• ১৭৮৮–১৮০৬ | পিটার অ্যাঙ্কার | ||||||||
• ১৮২৫–১৮২৯ | হান্স দ্য ব্রিঙ্ক-সেইডেলিন | ||||||||
• ১৮৪১–১৮৪৫ | পিডার হানসেন | ||||||||
ঐতিহাসিক যুগ | ঔপনিবেশিক আমল | ||||||||
• প্রতিষ্ঠা | ১৬২০ | ||||||||
• বিলুপ্ত | ১৮৬৯ | ||||||||
মুদ্রা | ডেনিশ ভারতীয় রুপি | ||||||||
| |||||||||
বর্তমানে যার অংশ | ভারত |
ওলন্দাজ ভারত | ১৬০৫–১৮২৫ |
---|---|
দিনেমার ভারত | ১৬২০–১৮৬৯ |
ফরাসি ভারত | ১৭৬৯-১৯৫৪ |
কাসা দা ইন্দিয়া | ১৪৩৪–১৮৩৩ |
পর্তুগিজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি | ১৬২৮–১৬৩৩ |
ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি | ১৬১২–১৭৫৭ |
কোম্পানি রাজ | ১৭৫৭–১৮৫৮ |
ব্রিটিশ রাজ | ১৮৫৮–১৯৪৭ |
বার্মায় ব্রিটিশ শাসন | ১৮২৪–১৯৪৮ |
দেশীয় রাজ্য | ১৭২১–১৯৪৯ |
ভারত বিভাজন | ১৯৪৭ |
ডেনিশ ভারত (ডেনীয়: Dansk Ostindien) বা দিনেমার ভারত ছিল ভারতবর্ষে ডেনমার্কের (১৮১৪ সালের আগে ডেনমার্ক–নরওয়ে নামে পরিচিত) উপনিবেশসমূহের সামষ্টিক প্রদত্ত নাম যা ডেনিশ ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। ডেনমার্ক–নরওয়ে ২০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ভারতে ঔপনিবেশিক দখল বজায় রেখেছিল ছিল, যার মধ্যে বর্তমান তামিলনাড়ু রাজ্যের তরঙ্গমবাড়ি শহর, বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শ্রীরামপুর এবং বর্তমানে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ অন্তর্ভুক্ত ছিল। ভারতে ডেনিশ ও নরওয়েজীয় উপস্থিতি প্রধান ইউরোপীয় শক্তিগুলির কাছে খুব কমই তাৎপর্যপূর্ণ ছিল কারণ তারা সামরিক বা বাণিজ্যিক হুমকি কোনোটাই দাঁড় করায়নি।[১] ভারতে ডেনিশ-নরওয়েজীয় উদ্দ্যোগগুলো অন্য জায়গার মতো সাধারণত কম পুঁজির অধিকারী ছিল এবং ব্রিটিশ, ফরাসি ও পর্তুগিজ উদ্যোগগুলো মতো বাণিজ্য পথগুলিতে আধিপত্য বা একচেটিয়া অধিকার কায়েম করতে সক্ষম হয়নি।[২][৩]
বাধাবিপত্তি সত্ত্বেও তারা তাদের ঔপনিবেশিক অবস্থান ধরে রাখতে সক্ষম হন এবং বৃহৎ দেশগুলোর মধ্যে যুদ্ধের সময় আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সুবিধা আদায় করেন ও নিরপেক্ষ পতাকার অধীনে বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রস্তাব করেন। এ কারণে ১৮৪৫ সাল পর্যন্ত তাদের অবস্থান সহ্য করা হয়। এসময় পরাজিত ফ্রান্সের সাথে তাদের মৈত্রীর কারণে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে তাদের উপনিবেশগুলো ছেড়ে দিতে হয়।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Rasmussen, Peter Ravn (১৯৯৬)। "Tranquebar: The Danish East India Company 1616–1669"। University of Copenhagen। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৩।
- ↑ Felbæk, Ole (১৯৯০)। "Den danske Asienhandel 1616–1807: Værdi og Volumen"। Historisk Tidsskrift। 90 (2): 320–324।
- ↑ Magdalena, Naum; Nordin, Jonas, সম্পাদকগণ (২০১৩)। Scandinavian Colonialism and the Rise of Modernity। Contributions To Global Historical Archaeology। 37। Springer। পৃষ্ঠা 8। আইএসবিএন 978-1-4614-6201-9 – SpringerLink-এর মাধ্যমে।
Denmark and particularly Sweden struggled with upholding overseas colonies and recruiting settlers and staff willing to relocate.