টাটা স্টিল
প্রাক্তন নাম | টাটা আয়রন অ্যান্ড স্টিল কোম্পানি লিমিটেড |
---|---|
ধরন | সরকারি |
আইএসআইএন | আইএনএ০৮১এ০১০১২ |
শিল্প | ইস্পাত লৌহ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২৬ আগস্ট ১৯০৭জামশেদপুর, ঝাড়খণ্ড, ভারত) | (
প্রতিষ্ঠাতা | জামশেদজি টাটা |
সদরদপ্তর | |
বাণিজ্য অঞ্চল | বিশ্বব্যাপী |
প্রধান ব্যক্তি | নটারাজন চন্দ্রশেকরন (সভাপতি) টি ভি নরেন্দ্রন (সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টাটা স্টিল লিঃ) |
পণ্যসমূহ | ইস্পাত দীর্ঘ ইস্পাত পণ্য কাঠামোগত ইস্পাত তারে পণ্য ইস্পাত কেসিং পাইপ গৃহস্থলির মালপত্র |
আয় | ₹১,৪১,৬৬০ কোটি (ইউএস$ ১৭.৩২ বিলিয়ন) (২০২০)[২] |
₹ ৭,১১৩ কোটি (ইউএস$ ৮৬৯.৪৪ মিলিয়ন) (২০২০)[২] | |
₹ ২,১৪৮ কোটি (ইউএস$ ২৬২.৫৬ মিলিয়ন) (২০২০)[২] | |
মোট সম্পদ | ₹২,৫০,৪১৯ কোটি (ইউএস$ ৩০.৬১ বিলিয়ন) (২০২০)[২] |
মোট ইকুইটি | ₹৭০,১৫৬ কোটি (ইউএস$ ৮.৫৮ বিলিয়ন) (২০২০)[২] |
কর্মীসংখ্যা | ৩২,৩৬৪ (২০২০)[২] |
মাতৃ-প্রতিষ্ঠান | টাটা গোষ্ঠী |
অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান | জামশেদপুর এফসি টাটা স্টিল বিএসএল |
ওয়েবসাইট | www |
টাটা স্টিল লিমিটেড ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে অবস্থিত একটি ভারতীয় বহুজাতিক ইস্পাত তৈরির সংস্থা এবং এর সদর দফতর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতায় অবস্থিত। এটি টাটা গোষ্ঠীর একটি সহায়ক সংস্থা।
পূর্বে টাটা আয়রন ও স্টিল কোম্পানি লিমিটেড (টিআইএসসিও) নামে পরিচিত ছিল। টাটা স্টিল বিশ্বের শীর্ষ ইস্পাত উৎপাদনকারী সংস্থাগুলির মধ্যে একটি। সংস্থাটির বার্ষিক ৩৪ মিলিয়ন টন অপরিশোধিত ইস্পাত উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে। এটি বিশ্বের অন্যতম ভৌগলিকভাবে বৈচিত্র্যযুক্ত ইস্পাত উৎপাদক সংস্থা এবং সারা বিশ্বে বাণিজ্যিক পরিচালনা ও উপস্থিতি রয়েছে। গোষ্ঠীটি (এসইএ পরিচালনা বাদে) ২০২০ সালের ৩১ শে মার্চ শেষ হওয়া আর্থিক বছরে একীভূত আয় সিসাবে ১৯.৭বিলিয়ন মার্কিন ডলার নথিভুক্ত করে। এটি সেলের পরে বার্ষিক ১৩ মিলিয়ন টন উৎপাদনক্ষমতার সাথে ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম ইস্পাত সংস্থা (দেশীয় উৎপাদন অনুযায়ী পরিমাপ করা হয়)।[৩]
টাটা স্টিল ভারত, নেদারল্যান্ডস ও যুক্তরাজ্যের মূল পরিচালনা সহ ২৬ টি দেশে কাজ করে এবং প্রায় ৮০,০০০ লোককে নিয়োগ দেয়।[৪] এর বৃহত্তম উৎপাদন কেন্দ্রটি (১০ এমটিপিএ ক্ষমতা) ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে অবস্থিত। টাটা স্টিল ২০০৭ সালে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ইস্পাত প্রস্তুতকারক করুসকে অধিগ্রহণ করে।[৪][৫] এটি বিশ্বের বৃহত্তম কর্পোরেশনগুলির মধ্যে ২০১৪ ফরচুন গ্লোবাল ৫০০ র্যাঙ্কিংয়ে ৪৮৬তম স্থান অর্জন করে।[৬] ব্র্যান্ড ফিনান্স অনুসারে এটি ২০১৩ সালের সপ্তম সর্বাধিক মূল্যবান ভারতীয় ব্র্যান্ড।[৭][৮][৯]
২০১৯ সালের জুলাই মাসে “টাটা স্টিল কলিঙ্গনগর”কে (টিএসকে) বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) গ্লোবাল লাইট হাউস নেটওয়ার্কের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Contact Information"। TataSteel.com। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "Tata Steel Ltd. Financial Statements"। moneycontrol.com।
- ↑ "JSW Steel has become the second largest steel producer in the country after state-owned Steel Authority of India (SAIL)"। economictimes.com। ১২ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৩।
- ↑ ক খ "Statement of profit and loss"। Tata Steel। ৩ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৮।
- ↑ Vaswani, Karishma (১৬ আগস্ট ২০০৭)। "Indian firms move to world stage"। BBC News। ২৬ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ "Global 500: 486 Tata Steel"। Fortune। ২২ জুলাই ২০১৪। ২৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "India's top 50 brands"। brandirectory.com। ২৩ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ "Tata Steel Jamshedpur blast furnace completes 100 years"। The Hindu। ২ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ "Sustainability Report 2012"। Tata Steel India। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৩।