এফ. সি. কোহলি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ফকির চাঁদ কোহলি (১৯ মার্চ ১৯২৪ – ২৬ নভেম্বর ২০২০) ভারতের বৃহত্তম সফ্টওয়্যার পরিষেবা কোম্পানি টি. সি. এস. টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস- এর একজন সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি টাটা পাওয়ার কোম্পানি এবং টাটা ইএলক্সাই সহ টাটা গ্রুপের অন্যান্য কোম্পানির সাথেও যুক্ত ছিলেন এবং ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) পরিষেবার পৃষ্ঠপোষক সংস্থা NASSCOM-এর সভাপতি ছিলেন।[১][২] তিনি ভারতীয় সফ্টওয়্যার শিল্পে অবদানের জন্য ২০০২ সালে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত হয়েছিলেন।[৩] ভারতে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের প্রতিষ্ঠা ও ক্রমবিকাশে তার অবদানের জন্য তাকে " ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের জনক" হিসাবে উল্লেখ করা হয়।[৪]

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ ভারত (অধুনা পাকিস্তান)-এর পেশোয়ারে ১৯২৪ সালের ১৯শে মার্চ পশতুন হিন্দু খত্রী পরিবারে কোহলি জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[৫][৬] তখনকার এক সামরিক কেন্দ্র পেশোয়ারে তার বেড়ে ওঠা এবং খালসা মিডল স্কুলে এবং পরে এই শহরের ন্যাশনাল হাই স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন।[৫] তিনি পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়, লাহোর-এর গভর্নমেন্ট কলেজ ফর মেন, লাহোর থেকে কলাবিদ্যায় স্নাতক (বিএ) এবং সম্মাননা-সহ বিজ্ঞানে স্নাতক (বিএসসি (সম্মান)) সম্পন্ন করেছিলেন, সেখানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বর্ণপদক লাভ করেছিলেন।[৭][৮] কলেজে অন্তিম বর্ষে তার বাবার মৃত্যুর পর, তিনি ভারতীয় নৌবাহিনীতে আবেদন করেন এবং নির্বাচিত হয়েছিলেন। যদিও, নিযুক্ত হওয়ার অপেক্ষারত থাকাকালীন, তিনি কানাডার কুইন্স ইউনিভার্সিটিতে বৃত্তির জন্য আবেদন করেন এবং বৃত্তি লাভ করেছিলেন, যেখানে তিনি ১৯৮৪ সালে বৈদ্যুতিক প্রকৌশলে সম্মাননা-সহ বিজ্ঞানে স্নাতক (বিএসসি (সম্মান)) সম্পন্ন করেন[৫] এরপর তিনি কানাডিয়ান জেনারেল ইলেকট্রিক কোম্পানিতে এক বছর চাকুরি করেন এবং পরবর্তীকালে ১৯৫০ সালে এমআইটি থেকে বৈদ্যুতিক প্রকৌশলে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী (এমএস) লাভ করেন।[৯][১০]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

এমআইটিতে এমএস শেষ করার পর, কোহলি ১৯৫১ সালে ভারতে ফিরে আসার আগে নিউ ইয়র্কের ইবাস্কো ইন্টারন্যাশনাল কর্পোরেশন, হার্টফোর্ডের কানেকটিকাট ভ্যালি পাওয়ার এক্সচেঞ্জ এবং বোস্টনের নিউ ইংল্যান্ড পাওয়ার সিস্টেমে, পাওয়ার সিস্টেম অপারেশনের প্রশিক্ষণ নেন। তিনি টাটা ইলেকট্রিক কোম্পানিতে যোগদান করেন যেখানে তিনি ১৯৬৩ সালে সাধারণ তত্ত্বাবধায়ক (জেনারেল সুপারিনটেনডেন্ট) এবং ১৯৬৭ সালে সহ-ব্যবস্থাপক (ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার) হওয়ার আগে সিস্টেম অপারেশন পরিচালনার জন্য একটি লোড ডিসপ্যাচিং সিস্টেম সেট আপ করতে সাহায্য করেন।[১১][১২]

১৯৬৬ সালে তিনি টাটা কনসাল্টিং ইঞ্জিনিয়ার্সের জন্য কাজ করতে যান, তারপর টাটা ইলেকট্রিক কোম্পানির পরিচালক হয়ে ফিরে আসেন। এই সময়ে, তিনি টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ- এ CDC 3600 মেইনফ্রেম কম্পিউটারের ব্যবহার সহ পাওয়ার সিস্টেম ডিজাইন এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য ডিজিটাল কম্পিউটারের ব্যবহার চালু করেছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়। তিনি পাওয়ার সিস্টেম অপারেশনের জন্য উন্নত প্রকৌশল এবং ব্যবস্থাপনা কৌশল প্রবর্তনের জন্যও পরিচিত।[১২][১৩]

১৯৬৯ সালে, টাটা ইলেকট্রিক কোম্পানি মুম্বাই এবং পুনের মধ্যে বিদ্যুৎ লাইন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি কম্পিউটার সিস্টেম ইন্স্টল করে, এবং এরূপ একটি সিস্টেম ইনস্টল করার জন্য এটি বিশ্বের তৃতীয় ইউটিলিটি কোম্পানিতে পরিণত হয়, এর পরে গোষ্ঠীর সভাপতি (গ্রুপ চেয়ারম্যান) জেআরডি টাটার অনুরোধে, তিনি টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস স্থাপনে সহায়তা করেছিলেন।[১৪] টাটা গ্রুপের কয়েকটি কোম্পানিকে অভ্যন্তরীণভাবে পরিষেবা দেওয়ার পর, TCS সফ্টওয়্যার পরিষেবার জন্য Burroughs কর্পোরেশনের সাথে ১৯৭২ সালে তাদের প্রথম চুক্তি স্বাক্ষর করে।[১৪][১৫] তিনি কোম্পানির প্রথম সিইও হয়েছিলেন এবং এর সহ-সভাপতি (ডেপুটি চেয়ারম্যান) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।[৭][১২][১৪] ১৯৯৬ সালে সিইও পদ থেকে পদত্যাগ করার আগে তিনি পরবর্তী তিন দশকের জন্য কোম্পানির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন[১৫][১৬] কোম্পানিটি বাজার মূলধনের দিক থেকে বৃহত্তম ভারতীয় আইটি পরিষেবা সংস্থা এবং ২০২০ সালের হিসাবে টাটা গ্রুপের মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানি।[১৬]

তিনি টাটা সন্স, টাটা ইন্ডাস্ট্রিজ, টাটা ইউনিসিস, টাটা ইলেকট্রিক কোম্পানি, টাটা হানিওয়েল এবং টাটা টেকনোলজি সিঙ্গাপুরের বোর্ডে থাকা সহ টাটা গ্রুপের অন্যান্য কোম্পানির সাথেও যুক্ত ছিলেন। তিনি Tata Elxsi India এবং WTI Advanced Technologies-এর সভাপতি (চেয়ারম্যান)-ও ছিলেন।[১৩] টাটা গ্রুপের বাইরে, তিনি এয়ারলাইন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কনসালটেন্সি ইন্ডিয়া, এয়ারলাইন ফাইন্যান্সিয়াল সাপোর্ট সার্ভিসেস ইন্ডিয়া, অ্যাবাকাস ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস এবং ত্রিবেণী ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসের বোর্ডে একজন পরিচালক ছিলেন।[১৩]

তিনি ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৬ সালের মধ্যে ভারতীয় আইটি সার্ভিস অ্যাডভোকেসি বডি, NASSCOM- এর সভাপতি ও চেয়ারম্যান ছিলেন।[১৩] এই ভূমিকায়, এবং পরে সংস্থার কার্যনির্বাহী কমিটির একটি অংশ হিসাবে, তিনি বিশ্বব্যাপী অংশীদারিত্ব গঠনে এবং ভারত থেকে আইটি পরিষেবা সরবরাহ করার সুযোগগুলি প্রদর্শন করতে সহায়তা করেছিলেন।[১৬] এছাড়াও তিনি কম্পিউটার সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া, দ্য ইনস্টিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স নিউ ইয়র্ক, ইন্সটিটিউশন অফ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল একাডেমি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট কনসালটেন্টস অফ ইন্ডিয়ার মতো পেশাদার সংস্থাগুলির সাথেও যুক্ত ছিলেন।[১১][১৩]

দেশের কারিগরি শিক্ষার অগ্রগতিতেও কোহলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৫৯ সালে, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি কানপুরের প্রতিষ্ঠাতা ডিরেক্টর পি কে কেলকারের অনুরোধে, তিনি অনুষদ নির্বাচন এবং নিয়োগে সহায়তা করেছিলেন। ইনস্টিটিউটটিকে স্বায়ত্তশাসিত ইনস্টিটিউটের মর্যাদা দেওয়ার জন্য চাপ দিয়ে তিনি কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং, পুনে-এর সাথেও যুক্ত ছিলেন এবং ইনস্টিটিউটের বোর্ড অফ গভর্নরস- এর চেয়ারম্যান ছিলেন।[১১]

তিনি ১৯৭৩ এবং ১৯৭৪ সালের মধ্যে ইন্সটিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (IEEE) এর পরিচালনা পর্ষদে থাকা সহ পেশাদার সমাজে নির্বাহী এবং নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেন এবং ইন্ডিয়া কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি কম্পিউটার সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার সভাপতি ছিলেন এবং ১৯৭৬ সালে সিঙ্গাপুরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক কম্পিউটার সম্মেলনের চেয়ারম্যান এবং ১৯৮৮ সালে নয়াদিল্লিতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক কম্পিউটার সম্মেলনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত ভারতের ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ১৯৮৯ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক কম্পিউটার কনফেডারেশনের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করতে যান[১৩]

অবসর গ্রহণের পর তিনি প্রযুক্তির প্রচারের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং পরামর্শমূলক ভূমিকায় TCS এর সাথে জড়িত থাকার পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্ক সাক্ষরতা, জল বিশুদ্ধকরণ এবং আঞ্চলিক ভাষা কম্পিউটিং প্রচেষ্টার দিকে প্রয়াস চালিয়েছেন বলে পরিচিত।[১৭][১৮]

বর্তমানে $১৯০০০ কোটি ($১৯০ বিলিয়ন)-এর ভারতীয় আইটি পরিষেবা শিল্প স্থাপনে এবং এর উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য তাকে ভারতীয় আইটি শিল্পের জনক হিসাবে উল্লেখ করা হয়।[১৬] তিনি একটি পেশাদার প্রজন্ম তৈরি করার জন্য স্বীকৃত যারা পরবর্তীকালে এই শিল্পের পথপ্রদর্শক হয়ে উঠবে।[১৪][১৯]

সম্মান[সম্পাদনা]

২০০২ সালে, ভারতীয় সফ্টওয়্যার শিল্পে অবদানের জন্য কোহলি ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মভূষণে ভূষিত হন।[২০] তিনি শিব নাদার বিশ্ববিদ্যালয়, ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা,[৭] স্কটল্যান্ডের রবার্ট গর্ডন বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি বোম্বে, আইআইটি কানপুর, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কুইন্স ইউনিভার্সিটি এবং রুরকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডিগ্রি লাভ করেন।[১] তিনি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের আইইইই (ইউএস), যুক্তরাজ্যের আইইই (ইউকে), ইনস্টিটিউশন অফ ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্ডিয়া এবং কম্পিউটার সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার একজন সম্মানিত সদস্য (ফেলো) ছিলেন।[৭]

অন্যান্য পুরস্কার এবং সম্মান:

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

কোহলির পত্নীর নাম স্বর্ণ, তিনি একজন গ্রাহক-অধিকার কর্মী এবং আইনজীবি এবং তাদের তিন সন্তান আছে।[৫][২৫] ২০২০ সালের ২৬শে নভেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান। তার বয়স ছিল ৯৬।[৩][২৬][২৭]

অধিষ্ঠিত পদ[সম্পাদনা]

সংস্থার নাম পদমর্যাদা বছর
টাটা ইনফোটেক লিমিটেড পরিচালক ১৯৭৭
ব্র্যাডমা অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড পরিচালক ১৯৮২
WTI অ্যাডভান্সড টেকনোলজি লিমিটেড সভাপতি ১৯৮৮
টাটা এলক্সি (আই) লিমিটেড পরিচালক ১৯৮৯
টাটা টেকনোলজিস (Pte) লিমিটেড, সিঙ্গাপুর। পরিচালক ১৯৯১
ত্রিবেণী ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড পরিচালক ১৯৯৪
HOTV Inc., US. পরিচালক ১৯৯৯
ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যানালাইসিস সেন্টার অফ এক্সিলেন্স প্রা. লিমিটেড পরিচালক ১৯৯৯
eBIZ সলিউশন লিমিটেড পরিচালক ১৯৯৯
এডুটেক ইনফরমেটিক্স ইন্ডিয়া (পি) লিমিটেড পরিচালক ২০০০
Technosoft SA, সুইজারল্যান্ড পরিচালক ২০০০
সান এফ অ্যান্ড সি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট (আই) প্রা. লিমিটেড পরিচালক ২০০০
Aerospace Systems Pvt. লিমিটেড পরিচালক ২০০০
মিডিয়া ল্যাব এশিয়া লিমিটেড পরিচালক ২০০২

গ্রন্থাবলি[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "F C Kohli, Founder of TCS @ Rotman"Business Week। ১০ নভেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০০৭ 
  2. "Cognizant rising by Chennai beach"। ১৭ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২০ 
  3. "FC Kohli, founder of TCS and father of India's IT industry passes away at 96"The New Indian Express। ২৬ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  4. "FC Kohli, father of Indian IT industry, passes away"Deccan Herald (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ নভেম্বর ২০২০। ২৬ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  5. Bhattrai, Sushmita (১৫ জানুয়ারি ২০২০)। "Two Countries, Two Lives"Seniors Today (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  6. Baruah, Ayushman (২৬ নভেম্বর ২০২০)। "FC Kohli, doyen of Indian IT, dies"mint (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  7. "Personality of the Issue - Mr. F. C. Kohli"। IEEE Bombay Section। ১ মার্চ ২০০২। ২৪ নভেম্বর ২০০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  8. "Dr. Faqir Chand Kohli" [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  9. "India's IT Guy As director of Tata Consultancy Services, F. C. Kohli, SM '50, launched the Indian IT outsourcing industry."। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৩ 
  10. "IT Industrialist & India's largest software exporter, FC Kohli has died at the age of 96"। ২৬ নভেম্বর ২০২০। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  11. Shinde, Shivani (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "40 Years ago... and now- Faqir Chand Kohli: The original Indian techie"Business Standard India। ৩০ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  12. "DR. FAQIR CHAND KOHLI" (পিডিএফ)। ৮ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৩ 
  13. "F C Kohli"Rediff। ২৪ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৩ 
  14. Chandrashekhar, Anandi। "FC Kohli, first CEO of TCS and father of Indian IT industry, passes away at 96"The Economic Times। ২৬ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  15. Roy, Subir (১ জানুয়ারি ২০০৫)। Made in India: A Study of Emerging Competitiveness (ইংরেজি ভাষায়)। Tata McGraw-Hill Education। আইএসবিএন 978-0-07-048366-8। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  16. "F.C. Kohli, father of Indian IT industry, passes away"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ নভেম্বর ২০২০। আইএসএসএন 0971-751X। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  17. "F.C. Kohli | Indian businessman and engineer"Encyclopedia Britannica (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  18. ANI। "FC Kohli made pioneering efforts to develop IT industry: Ravi Shankar Prasad"BW Businessworld (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  19. Kambhampati, Uma S. (১ জানুয়ারি ২০০২)। "The software industry and development: the case of India" (ইংরেজি ভাষায়): 23–45। আইএসএসএন 1464-9934ডিওআই:10.1191/1464993402ps028ra। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  20. "Padma Awards Directory (1954-2013)" (পিডিএফ)। India Ministry of Home Affairs। ১৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  21. TCS's F.C. Kohli gets honoured[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  22. "Dr F C Kohli conferred ET lifetime achievement award"। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫ 
  23. "FC Kohli Center on Intelligent Systems" 
  24. "All India Management Association - 2017 Awards"www.aima.in। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  25. Krishna, Jayant। "FC Kohli: A Lifetime of Repaying Gratitude to India"BW Businessworld (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০ 
  26. "India's IT sector pioneer FC Kohli dead"Reeba ZachariahThe Times of India। ২৭ নভেম্বর ২০২০। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২০ 
  27. "Founder and first CEO of Tata Consultancy Services FC Kohli passes away"CNBC TV18। ২৬ নভেম্বর ২০২০। ২৭ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০