জ্যামি পোর্টার
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জেমস আলেকজান্ডার পোর্টার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | লিটনস্টোন, লন্ডন, ইংল্যান্ড | ২৫ মে ১৯৯৩||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪–বর্তমান | এসেক্স (জার্সি নং ৪৪) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
এফসি অভিষেক | ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ এসেক্স বনাম কেন্ট | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
এলএ অভিষেক | ৪ আগস্ট ২০১৪ এসেক্স বনাম হ্যাম্পশায়ার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ২০ মে ২০১৮ |
জেমস আলেকজান্ডার পোর্টার (ইংরেজি: Jamie Porter; জন্ম: ২৫ মে, ১৯৯৩) লন্ডনের লিটনস্টোন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ ক্রিকেট তারকা। ২০১৪ সাল থেকে ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে এসেক্সের প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট পেস বোলিং করে থাকেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে কার্যকরী ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করছেন জ্যামি পোর্টার।[১][২]
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]২০১১-১২ মৌসুমে ড্যারেন লেহম্যান ক্রিকেট একাডেমিতে ভর্তি হন।[৩][৪] এসেক্স দ্বিতীয় একাদশের সদস্য থাকা অবস্থায় ২০১৩ সালে মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের তরুণ ক্রিকেট দলে খেলেন।[৫] ঐ সময় তিনি খণ্ডকালীন ক্রিকেটার হিসেবে অংশগ্রহণ করতেন। এছাড়াও, নিযুক্ত পরামর্শকরূপে কাজ করেন।[৬][৭] চিগওয়েলভিত্তিক ফাইভস এন্ড হেরোনিয়ান্স ক্লাবের পক্ষে ক্লাব ক্রিকেটে অংশ নেয়ার পর চিংফোর্ড ক্রিকেট ক্লাবে স্থানান্তরিত হন। ২০১৪ মৌসুমে ১৩ বোলিং গড়ে ৩৩ উইকেট লাভ করেন। ফলশ্রুতিতে চিংফোর্ড এসেক্স প্রিমিয়ার লীগের প্রথম শিরোপা জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন।[৮]
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
[সম্পাদনা]৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ তারিখে কেন্টের বিপক্ষে এসেক্সের সদস্যরূপে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ ঘটে জ্যামি পোর্টারের।[৯][১০] নিজস্ব পঞ্চম বলে ড্যারেন স্টিভেন্সকে আউট করে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে উইকেট পান।[১১] এছাড়াও, ১৯৬১ সালে রবিন হবসের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে কাউন্টি দল ও চিংফোর্ডে খেলেছেন।[৮] ২০১৪ মৌসুম শেষে এসেক্সের সাথে ২০১৬ সাল পর্যন্ত খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন।[১২]
২০১৫ মৌসুমে প্রথমবারের মতো এসেক্সের পক্ষে পূর্ণাঙ্গ মৌসুম খেলেন। প্রথম ১০টি কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় অংশ নিয়ে ৩৮ উইকেট পান।[১৩] তার প্রসঙ্গে এসেক্সের প্রধান কোচ পল গ্রেসনের অভিমত, পোর্টার পরিচ্ছন্ন খেলোয়াড়। সুন্দর চারিত্রিক গুণাবলীসম্পন্ন বেশ ভালোমানের বোলার। সে প্রাণবন্ত মিডিয়াম বোলিং করে থাকে। বল হাতে কিছু করে দেখার চেষ্টা করে সে। ব্যাটসম্যানদের কাছে মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।[১১] ২০১৫ সালে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া একাদশের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পান জ্যামি পোর্টার। দ্বিতীয় ইনিংসে ডেভিড ওয়ার্নার, পিটার সিডল ও নাথান লায়নকে আউট করেন তিনি।[১৪][১৫] খেলা শুরুর পূর্বে পোর্টার মন্তব্য করেছিলেন যে, তিনি ওয়ার্নারকে আউট করতে চান।[১৩]
৭ জুলাই, ২০১৭ তারিখে ন্যাটওয়েস্ট টি২০ ব্লাস্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে এসেক্সের সদস্যরূপে টুয়েন্টি২০ খেলায় অভিষেক ঘটে তার।[১৬]
চ্যাম্পিয়নশীপের শেষ পর্বে ইয়র্কশায়ারের বিপক্ষে ৩৭৬ রানের বিশাল বিজয় চলাকালীন চেমসফোর্ডে নতুন করে চুক্তিতে আবদ্ধ হন জ্যামি পোর্টার। সতীর্থ ঈগল সিমন হার্মারের সাথে যৌথভাবে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে শীর্ষস্থানীয় উইকেট সংগ্রহকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।
সম্মাননা
[সম্পাদনা]এপ্রিল, ২০১৮ সালে পূর্ববর্তী বছরে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে এসেক্স দলের শিরোপা বিজয়ে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ উইজডেন কর্তৃক অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সম্মাননা লাভ করেন।[১৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "The Home of CricketArchive"। cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Five county players to make a mark"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Former Players"। dlca.com.au। ৬ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "MCC Young Cricketers in winter"। lords.org। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "MCC announce 2013 YC intake"। ecb.co.uk। ৫ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Jamie Porter out to make most of second chance with Essex Cricket Club"। Echo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "From Rookie Consultant to First Class Cricketer! – Mediplacements Internal News"। mediplacements.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ ক খ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১৮।
- ↑ "Jamie Porter delivers for Essex after almost packing it in"। Brentwood Gazette। ৬ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Essex settle against Kent after Sam Northeast century"। Thurrock Gazette। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ ক খ "BBC Sport – Paul Grayson: Essex bowler Jamie Porter 'refreshing'"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "BBC Sport – Essex: Jamie Porter, Callum Taylor and Tom Moore sign contracts"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ ক খ "Jamie Porter has his eye on claiming prize wicket as Australia tour match begins"। Echo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Essex v Australia – Ashes 2015 – Cricket News & Live Scorecards – Sporting Life"। sportinglife.com। ৫ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Essex 200 (48.4 ov, TC Moore 16*, NM Lyon 1/64) – Match over – Live Scorecard – ESPN Cricinfo"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "NatWest t20 Blast, South Group: Essex v Surrey at Chelmsford, Jul 7, 2017"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৭।
- ↑ Wisden names three female World Cup winners in its five cricketers of 2017 The Guardian, 11 Apr 2018
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে জ্যামি পোর্টার (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে জ্যামি পোর্টার (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)