বিষয়বস্তুতে চলুন

ভাইকিং

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা BanglaBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৮:৪৩, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (ত্রুটি সংশোধন, আইডি: ৫৭)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

চিত্র কর্মে ড্যানিশ নাবকরা।
স্ক্যান্ডিনেভিয়া থেকে বাকি ইউরোপে বিভিন্ন শতাব্দীতে ভাইকিং অধ্যুষিত অঞ্চলের প্রসার

ভাইকিং[] (ইংরেজি: Viking) বলতে স্ক্যান্ডিনেভিয়ার (বর্তমান ডেনমার্ক,নরওয়ে,সুইডেন)[][][] সমুদ্রচারী ব্যবসায়ী, যোদ্ধা ও জলদস্যুদের একটি দলকে বোঝায়, যারা ৮ম শতক থেকে ১১শ শতক পর্যন্ত ইউরোপের এক বিরাট এলাকা জুড়ে লুটতরাজ চালায় ও বসতি স্থাপন করে।[][][] এদেরকে নর্সম্যান বা নর্থম্যানও বলা হয়। ভাইকিঙেরা পূর্ব দিকে রাশিয়া ও কনস্টান্টিনোপল পর্যন্ত পৌঁছেছিল। অন্যদিকে পশ্চিমদিকে গ্রিনল্যান্ডে ভাইকিঙেরা ৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম ইউরোপীয় বসতি স্থাপন করে এবং সম্ভবত প্রথম ইউরোপীয় জাতি হিসেবে ১০০০ খ্রিষ্টাব্দে আমেরিকা মহাদেশ আবিষ্কার করে। আইসল্যান্ড ও স্ক্যান্ডিনেভিয়ার অনেক গাথায় ভাইকিংদের শৌর্য-বীর্যের কথা বলা হয়েছে। স্ক্যান্ডিনেভিয়ার মানুষেরা খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত হতে শুরু করলে ভাইকিংদের অভিযান ধীরে ধীরে হ্রাস পেয়ে সমাপ্ত হয়ে যায়।

বিশেষজ্ঞ নাবিক এবং ন্যাভিগেটররা তাদের চরিত্রগত দীর্ঘ জাহাজে চড়ে, ভাইকিংস ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ, আয়ারল্যান্ড, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ, আইসল্যান্ড, গ্রিনল্যান্ড, নরম্যান্ডি, বাল্টিক উপকূল এবং ডিনিপার এবং ভলগা বাণিজ্য রুট বরাবর নর্স বসতি এবং সরকার স্থাপন করে যা এখন ইউরোপীয় রাশিয়া, বেলারুশ[] এবং ইউক্রেন[] (যেখানে তারা ভারানজিয়ান নামেও পরিচিত ছিল)। নরম্যান, নর্স-গ্যালস, রুসের জনগণ, ফ্যারোইজ এবং আইসল্যান্ডবাসীরা এই নর্স উপনিবেশগুলি থেকে আবির্ভূত হয়েছিল। ভাইকিংরা কনস্টান্টিনোপল, ইরান[১০] এবং আরবেও যাত্রা করেছিল।[১১] তারাই প্রথম ইউরোপীয় যারা উত্তর আমেরিকায় পৌঁছায়, সংক্ষিপ্তভাবে নিউফাউন্ডল্যান্ডে (ভিনল্যান্ড) বসতি স্থাপন করে। নর্স সংস্কৃতিকে বিদেশী দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার সময়, তারা একই সাথে স্ক্যান্ডিনেভিয়াতে ক্রীতদাস, উপপত্নী এবং বিদেশী সাংস্কৃতিক প্রভাব নিয়ে আসে, উভয়ের জেনেটিক এবং ঐতিহাসিক বিকাশকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।[১২] ভাইকিং যুগে নর্স মাতৃভূমি ধীরে ধীরে ছোট রাজ্য থেকে তিনটি বৃহত্তর রাজ্যে একত্রিত করা হয়: ডেনমার্ক, নরওয়ে এবং সুইডেন।[১৩]

নপুংসকদের জন্য আশ্রমে হামলা

দাসপ্রথার শুরু না করলেও ভাইকিংরা একে নতুন একটি স্তরে নিয়ে গেছে। ইতিহাসবিদ জন হ্যায়উড এর মতে ডাবলিন এবং লিমেরিকসহ আয়ারল্যান্ডের অন্যান্য বড় শহরগুলো ভাইকিং দের দাসপ্রথার কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। ভাইকিং জাতি শত শত বছর ধরে সেখানে থেকে তীরবর্তী আয়ারল্যান্ড, ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের বিভিন্ন জায়গায় লুটতরাজ করতো। তারা সন্ন্যাসীদের আশ্রমগুলোতেই বেশিরভাগ আক্রমণ করতো, ধন-সম্পদ কিংবা খ্রিস্টধর্মকে ঘৃণা করার জন্য নয় বরং শিক্ষিত লোকদের অপহরণ করতে যাদেরকে পরবর্তীতে নপুংসক করে বিক্রি করার মাধ্যমে লাভবান হওয়া যেতো। সেসময় মধ্যপ্রাচ্য এবং অন্যান্য অঞ্চলে মহিলাদের দ্বাররক্ষক, শিক্ষক, হারেমঘর রক্ষক এবং দাস হিসেবে নপুংসকদের চাহিদা ছিলো সবচেয়ে বেশি। এভাবেই ভূমধ্যসাগরীয় দাসপ্রথার ভিত গড়ে ওঠে।

ভাইকিং টিথ-ফাইলিং ছিলো সামাজিক মর্যাদার প্রতীক:

২০০৬ সালে ভাইকিং দের ৫৫৭টি কঙ্কাল পাওয়া যায় যার মধ্যে ২৪ টির দাঁতে আনুভূমিক রেখার মাধ্যমে ফাইল করা ছিলো। কেউই নিশ্চিত নয় কেন নির্দিষ্ট কয়েকজনই এই ভয়ংকর কাজ করতে গিয়েছিলো। তবে ধারণা করা হয় নেটিভ আফ্রিকার আদিবাসীদের কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই তারা এ কাজ করেছে কারণ উভয়ের ফাইল করার ধরন প্রায় একই রকম। তবে ভাইকিংদের এই কাজের ধরন এতো সূক্ষ্ণ যে এর দক্ষতা অর্জনে তাদের যথেষ্ট পেশাদার হতে হয়েছে এবং এজন্যই এটি একটি শিল্পে পরিণত হয়েছে।

সেইন্ট ব্রাইসের নির্বিচার হত্যাকাণ্ড:

২০১০ সালে ব্রিটিশ নৃতত্ত্ববিদরা ওয়েমাউথের পাশে মাটি খনন করে একটি গণকবর পায় যেখানে বিকৃত অবস্থায় ৫৫টি ভাইকিং এর অস্তিত্ব পাওয়া যায়। যেহেতু তাদের পোশাক পরিচ্ছেদ থাকার কোন আভাস পাওয়া যায়নি, নৃতত্ত্ববিদরা মনে করে তাদের জোর করে নগ্ন করে সামনে থেকে বিদ্ধ করে খুন করা হয় এবং এ কারণেই প্রত্যেকের  মুখমণ্ডল এবং ডান কানে তীব্র আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়।

এটা সম্ভবত সেইন্ট ব্রাইসের ম্যাসাকার বা নির্বিচার হত্যাকান্ডেরই রূপ যেটা ইংল্যান্ডের রাজা এথেলর্যাড দ্য আনরেডির আদেশে ১০০২ খ্রিস্টাব্দের ১৩ নভেম্বর সংঘটিত হয়। ভাইকিংদের লুটতরাজ, অত্যাচার এতো বেড়ে যাওয়ার কারণেই তিনি এ পদক্ষেপ নেন।  এ হত্যাকাণ্ডে কতজন মারা যায় তা অস্পষ্ট, তবে ড্যানমার্কের রাজা ফর্কবিয়ার্ডের বোন ও তার সন্তান এতে মারা যায়। ১০১৩ সালে ইংল্যান্ডকে ভাইকিং রাজার কাছে এর জবাব দিতে হয়।

ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে মানুষ হত্যা:

ঈশ্বরের সাথে ভালো সম্পর্ক নিশ্চিত করতে ভাইকিং রা প্রত্যেক ৯ বছরে ৯৯ জন মানুষ, ৯৯টি ঘোড়া, কুকুর, বাজপাখি উৎসর্গ করতো। যে মানুষদের তারা উৎসর্গ করতো তা অবশ্যই তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে করা হতো।

ভাইকিং দের চেহারা ও শারীরিক গঠন:

ভাইকিংদের কাজ যেমন অপহরণ, লুটপাট ঠিক তেমনি এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ তাদের বাহ্যিক শারীরিক গঠনও। বিভিন্ন আখ্যানে তাদের কপাল বরাবর চুল, ঘন আই-ব্রো, ঝোপের ন্যায় শ্মশ্রু এবং প্রসারিত কাঁধের বর্ণনা রয়েছে যা দশ শতকের ক্রিমিনাল প্রোফাইলের সাথে পুরোপুরি মানানসই।

ভাইকিং দের রণোন্মাদনা

অতিপ্রাকৃত রাগ এবং ক্রোধের প্রতীক ভাইকিংরা। এই প্রচণ্ড ক্রোধই তাদেরকে যুদ্ধক্ষেত্রে ধাবিত করে। যার ফলে অনেক সময় তারা যুদ্ধপরবর্তী ট্রমা বা পীড়নের শিকার হতো এবং হতাশায় ভুগতো। এরপরও যুদ্ধের উন্মত্ততা তাদের উন্মাদনার মতো ছিলো যা তাদের জীবনকে রোমাঞ্চনীয় জীবনে পরিণত করেছিলো।

মৃতের নখ-কর্তন প্রথা

ভাইকিং দের অন্তুষ্ট্যিক্রিয়া রীতির একটি হলো সদ্য মৃতের হাত ও পায়ের নখ কেটে দেয়া। পৃথিবীর সমাপ্তি যেনো না হয় কিংবা হলেও যেনো বিলম্বে হয় সে লক্ষ্যেই তারা এরকম পদক্ষেপ নেয়।। মৃতের নখ দিয়ে তৈরি নাগফার নামে একটি জাহাজ দানবদের যুদ্ধে নিয়ে যেতো। যতবেশি মানুষকে অকর্তিত নখসহ কবর দেয়া হয়, জাহাজটি ততই বড় হতে থাকে। যেহেতু বড় জাহাজ বেশি দানবের ভ্রমণের সমার্থক এবং কেউই বেশি দানব কিংবা পায়ের নখ দিয়ে বড় জাহাজ গড়ে উঠুক তা চায় না তাই মৃতের নখ কেটে দেয়া তাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি রীতি হয়ে ওঠে।

শিশুহত্যা

নামসম্বন্ধীয় বিশ্বাসকে ঘিরে ভাইকিং দের অধিকাংশ শিশুহত্যা হতো। একটি শিশুকে নির্দিষ্ট নাম দিয়ে খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করার রীতি চালু হয়েছে ভাইকিং দের থেকেই। তাদের এই প্রথাটির নাম ‘অসা ভ্যাটনি’। বাবা-মা শিশুদের পর্যবেক্ষণ করার পর কেবল যখন সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা পালনযোগ্য তখনই এই অনুষ্ঠান করা হয়। যাদের তারা পালন করবে বলে সিদ্ধান্ত নেয় না তাদের মারার জন্য অনাবৃত অবস্থায় বাইরে ফেলে রাখা হয়। বেশিরভাগক্ষেত্রে মেয়েরাই এমন দুর্ভাগ্যের শিকার হতো। যে কারণে ভাইকিংদের ছেলে এবং মেয়ের অনুপাত ৪:১ থেকে ৯:১ এর মত হতো সবসময়। সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যপার হলো অসা ভ্যাটনির আগে শিশুহত্যাকে কখনো খুন বলে বিবেচনা করা হতো না। কেবলমাত্র নামকরণ এবং গ্রহণের পর হত্যা করলে তা ধর্তব্য বিষয় ছিলো।

ভাইকিং দের ঘর এবং পরিবেশ দূষণ

ভাইকিংদের ঘরগুলো অনেক বড় যার পেছনের দিকে উঠান থাকতো যেখানে মাংস পুড়িয়ে খাওয়া হতো। ঘরগুলোর  চাল খড়ের তৈরি এবং দেয়ালগুলো আনাড়ি হাতের রং এ সজ্জিত। শীতের ১৫ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রত্যেক ঘরের মাঝখানে আগুন জ্বালিয়ে রাখা হতো উষ্ণতার জন্য। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা এই ঘরগুলো নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড এবং কার্বন মনোক্সাইড সৃষ্টিতে সাহায্য করতো বলে মতামত দিয়েছে। যদিও তাদের ঘরের ছাদে ধোয়া বের হয়ে যাওয়ার জন্য একটি ফাঁকা স্থান থাকতো কিন্তু তা পর্যাপ্ত ছিলো না এবং ছাদের আকৃতিও এমন ছিলো যে ঘরেই বেশিরভাগ ধোয়া আটকে যেতো। এ কারণেই ভাইকিং মহিলা এবং শিশুরা শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগতো।

ক্রিমি সংক্রমণ

২০১৫ সালে কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী এক টন জীবাণুর ডিম পায় যা থেকে তারা সিদ্ধান্তে আসে যে ভাইকিং দের মধ্যে ক্রিমির সংক্রমণ হয়েছিলো যার প্রভাব এতোই গুরুতর ছিলো যে ভাইকিংদের জেনেটিক্সে পরিবর্তন চলে এসেছিলো যেনো এসব সংক্রমণের প্রভাবের সাথে তারা যুদ্ধ করে টিকে থাকতে পারে। প্রত্নতত্ত্বের মতে,ভাইকিংদের মধ্যে অণুর অস্বাভাবিক একটি সংস্করণ পাওয়া যায় যার নাম আলফা-১-এনটিট্রিপসিন বা A1AT।শতবছর আগে এ অণুটিই তাদের শরীরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিলো। এ অণুটির জেনেটিক ফ্যাক্টর এখনের একমাত্র শ্বাসকষ্টজনিত রোগ এমফি’সীম এবং COPD এর সাথে মিলে। এ অস্বাভাবিক জীনগুলো এখন পরিবাহী জীবাণু না পেতে পেতে শরীরের অন্যান্য অংশে ক্ষতি করা শুরু করেছে।

এমনসব অদ্ভুত প্রথা, সংস্কৃতির জন্যই হয়তো ভাইকিংদের এখনও স্মরণ করা হয়,গবেষণা করা হয় আরো উদ্দীপনার সাথে।

তথ্যসূত্র

  1. Whitelock, Dorothy. Sweet's Anglo-Saxon Reader, OUP 1967, p. 392
  2. Mawer, Allen (১৯১৩)। The VikingsCambridge University Press। পৃষ্ঠা 1আইএসবিএন 095173394XThe term 'Viking'... came to be used more especially of those warriors who left their homes in Scandinavia and made raids on the chief European countries. This is the narrow, and technically the only correct use of the term 'Viking,' but in such expressions as 'Viking civilisation,' 'the Viking age,' 'the Viking movement,' 'Viking influence,' the word has come to have a wider significance and is used as a concise and convenient term for describing the whole of the civilisation, activity and influence of the Scandinavian peoples, at a particular period in their history, and to apply the term 'Viking' in its narrower sense to these movements would be as misleading as to write an account of the age of Elizabeth and label it 'The Buccaneers.'  Holman, Catherine (২০০৩)। Historical Dictionary of the VikingsScarecrow Press। পৃষ্ঠা 1। আইএসবিএন 0810865890Viking is not merely another way of referring to a medieval Scandinavian. Technically, the word has a more specific meaning, and it was used (only infrequently by contemporaries of the Vikings) to refer to those Scandinavians, usually men, who attacked their contemporaries...  Simpson, Jacqueline (১৯৮০)। The Viking World। Batsford। পৃষ্ঠা 9। আইএসবিএন 0713407778Strictly speaking, therefore, the term Viking should only be applied to men actually engaged in these violent pursuits, and not to every contemporary Scandinavian...  Davies, Norman (১৯৯৯)। The Isles: A Historyবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজনOxford University Pressআইএসবিএন 9780198030737The Viking appellation... refers to an activity, not to an ethnic group 
  3. Campbell, Alistair (১৯৭৩)। "Viking"Encyclopaedia Britannica23Encyclopaedia Britannica। পৃষ্ঠা 11। আইএসবিএন 0852291736The term "Viking" is applied today to Scandinavians who left their homes intent on raiding or conquest, and their descendants, during a period extending roughly from a.d. 800 to 1050.  Mawer, Allen (১৯২২)। "The Vikings"Bury, J. B.The Cambridge Medieval History3Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 309। The term Viking... is now commonly applied to those Norsemen, Danes and Swedes who harried Europe from the eighth to the eleventh centuries...  "Viking"The Concise Oxford Dictionary of Archaeology (2 সংস্করণ)। Oxford University Press। ২০০৯। আইএসবিএন 9780191727139। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০২০Viking... Scandinavian words used to describe the seafaring raiders from Norway, Sweden, and Denmark who ravaged the coasts of Europe from about 800 ad onwards.  Crowcroft, Robert; Cannon, John, সম্পাদকগণ (২০১৫)। "Viking"The Oxford Companion to British History (2 সংস্করণ)। Oxford University Pressআইএসবিএন 9780191757150। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০২০Viking is an Old Norse term, of disputed derivation, which only came into common usage in the 19th cent. to describe peoples of Scandinavian origin who, as raiders, settlers, and traders, had major and long-lasting effects on northern Europe and the Atlantic seaboards between the late 8th and 11th cents. 
  4. Oxford Dictionaries (২০১১)। Concise Oxford English DictionaryOUP Oxford। পৃষ্ঠা 1612। আইএসবিএন 978-0199601103Vikings: Any of the Scandinavian seafaring pirates and traders who raided and settled in many parts of NW Europe in the 8th–11th centuries...  Random House Unabridged Dictionary (২০১৯)। "Vikings"Dictionary.comRandom HouseViking... Any of the Scandinavian pirates who plundered the coasts of Europe from the 8th to 10th centuries  COBUILD Advanced English Dictionary"Viking"Collins Online DictionaryHarperCollinsThe Vikings were people who sailed from Scandinavia and attacked villages in most parts of north-western Europe from the 8th to the 11th centuries  Collins English Dictionary"Viking"Collins Online DictionaryHarperCollinsViking... [A]ny of the Danes, Norwegians, and Swedes who raided by sea most of N and W Europe from the 8th to the 11th centuries, later often settling, as in parts of Britain.  Webster's New World Dictionary, 4th Edition (২০১০)। "Viking"Collins Online DictionaryHoughton Mifflin HarcourtViking... [A]ny of the Scandinavian sea rovers and pirates who ravaged the coasts of Europe from the 8th to the 10th cent.  Cambridge Advanced Learner's Dictionary & Thesaurus"Viking"Cambridge DictionaryCambridge University PressViking... [A] person belonging to a race of Scandinavian people who travelled by sea and attacked parts of northern and southern Europe between the 8th and 11th centuries, often staying to live in places they travelled to. 
  5. "Viking"Encyclopædia Britannica, Inc.। ৫ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮Viking, also called Norseman or Northman, member of the Scandinavian seafaring warriors who raided and colonized wide areas of Europe from the 9th to the 11th century and whose disruptive influence profoundly affected European history. These pagan Danish, Norwegian, and Swedish warriors were... 
  6. Linton, Michael I. A.; Nokkentved, Christian। "Denmark: The Viking Era"Encyclopædia Britannica, Inc.। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮Viking society, which had developed by the 9th century, included the peoples that lived in what are now Denmark, Norway, Sweden, and, from the 10th century, Iceland 
  7. Roesdahl, pp. 9–22.
  8. Archaeologists find evidence of Vikings’ presence in Belarus ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ জুলাই ২০১৮ তারিখে. Lepel Regional Executive Committee.
  9. Ancient Ukraine: Did Swedish Vikings really found Kyiv Rus? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ জুলাই ২০১৮ তারিখে Business Ukraine.
  10. Logan, F. Donald (১৯৯২)। The Vikings in history (2nd ed সংস্করণ)। London: Routledge। আইএসবিএন 0-415-08396-6ওসিএলসি 26292941 
  11. Batey, Colleen E.; Graham-Campbell, James (১৯৯৪)। Cultural Atlas of the Viking Worldবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন। New York: Facts on File। পৃষ্ঠা ১৮৪ 
  12. Margaryan, Ashot; Lawson, Daniel J.; Sikora, Martin; Racimo, Fernando; Rasmussen, Simon; Moltke, Ida; Cassidy, Lara M.; Jørsboe, Emil; Ingason, Andrés (২০২০)। "Population genomics of the Viking world"Nature (ইংরেজি ভাষায়)। 585 (7825): 390–396। আইএসএসএন 1476-4687ডিওআই:10.1038/s41586-020-2688-8 
  13. Bagge, Sverre (২০১৪)। Cross and scepter: the rise of the Scandinavian kingdoms from the Vikings to the Reformation (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসবিএন 978-0-691-16150-1ওসিএলসি 861542611 


উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি