বিষয়বস্তুতে চলুন

২০১৫ শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১৫ শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপ
বিবরণ
স্বাগতিক দেশবাংলাদেশ বাংলাদেশ
শহরচট্টগ্রাম
তারিখ২০-৩০ অক্টোবর ২০১৫
দল৮ (৫ জাতি থেকে)
মাঠএম এ আজিজ স্টেডিয়াম (১টি আয়োজক শহরে)
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়নবাংলাদেশ চট্টগ্রাম আবাহনী (১ম শিরোপা)
রানার-আপভারত ইস্টবেঙ্গল
পরিসংখ্যান
ম্যাচ১৫
গোল সংখ্যা৫৪ (ম্যাচ প্রতি ৩.৬টি)
শীর্ষ গোলদাতাবাংলাদেশ এলিটা কিংসলে (৫), চট্টগ্রাম আবাহনী
সেরা খেলোয়াড়বাংলাদেশ এলিটা কিংসলে (চট্টগ্রাম আবাহনী)

২০১৫ শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপ হচ্ছে শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপের প্রথম সংস্করণ, যা বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহযোগিতায় এবং চট্টগ্রাম আবাহনী আয়োজিত আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবল টুর্নামেন্ট। এটি অক্টোবর ২০, ২০১৫ থেকে অক্টোবর ৩০, ২০১৫ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। টুর্নামেন্টটি বাংলাদেশের বন্দর নগরী চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।[]

প্রতিযোগিতার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গলকে ১–৩ গোলে হারিয়ে চট্টগ্রাম আবাহনী চ্যাম্পিয়ন হয়।[]

চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের সব ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।

চট্টগ্রাম
এম এ আজিজ স্টেডিয়াম
ধারণক্ষমতা: ২০,০০০

রাউন্ড

[সম্পাদনা]
পর্ব তারিখ
গ্রুপ পর্ব ২০-২৫ অক্টোবর ২০১৫
সেমি-ফাইনাল ২৭-২৮ অক্টোবর ২০১৫
ফাইনাল ৩০ অক্টোবর ২০১৫

গ্রুপ পর্ব

[সম্পাদনা]

৮টি দল দুটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে অংশগ্রহণ করে। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুটি দল সেমিফাইনালে খেলে।

গ্রুপ এ

[সম্পাদনা]
দল খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
আফগানিস্তান দে স্পিন গর বাজান +৩
বাংলাদেশ ঢাকা মোহামেডান +৫
শ্রীলঙ্কা সলিড স্পোর্টস ক্লাব ১০ −৬
ভারত কলকাতা মোহামেডান −২
সলিড স্পোর্টস ক্লাব শ্রীলঙ্কা২-১ভারত কলকাতা মোহামেডান
ওলায়েমি শোলা গোল ৪৭'
জেনারুবানা ভিনোথ গোল ৮৮'
প্রতিবেদন গোল ৩৯' তাউরুস মানেহ

ঢাকা মোহামেডান বাংলাদেশ৬-১শ্রীলঙ্কা সলিড স্পোর্টস ক্লাব
ফয়সাল মাহমুদ গোল ১০'
মাশুক মিয়া গোল ১৮'
অরূপ বৈদ্য গোল ২৪'
নাবিব নেওয়াজ গোল ৩২'
লামিনে কামারা গোল ৪৮'
হাবিবুর রহমান গোল ৭৫'
প্রতিবেদন গোল ৪৫+৩' ওলায়েমি শোলা
কলকাতা মোহামেডান ভারত৩-৩আফগানিস্তান দে স্পিন গর বাজান
কারিম ওমোলাজা গোল ৪১' (পে.)
তাউরুস মানেহ গোল ৭১'
কাজেম আমোবি গোল ৯০'
প্রতিবেদন গোল ১১' আনোয়ার আকবারি
গোল ৪৮' ফারদিন হাকিমি
গোল ৮৭' রেজা ইয়ারি

দে স্পিন গর বাজান আফগানিস্তান৩-১শ্রীলঙ্কা সলিড স্পোর্টস ক্লাব
মুস্তফা আফসার গোল ৭২'
রেজা ইয়ারি গোল ৭৮'
গোলাম হযরত গোল ৮৮'
প্রতিবেদন গোল ৪৩' ওলায়েমি শোলা
ঢাকা মোহামেডান বাংলাদেশ২-১ভারত কলকাতা মোহামেডান
পিটার গোল ১৮'৯০+৩' প্রতিবেদন গোল ৪৪' কাজেম আমোবি

গ্রুপ বি

[সম্পাদনা]
দল খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
ভারত ইস্টবেঙ্গল +৩
বাংলাদেশ চট্টগ্রাম আবাহনী +২
বাংলাদেশ ঢাকা আবাহনী
পাকিস্তান কে-ইলেকট্রিক ১০ −৫
ঢাকা আবাহনী বাংলাদেশ৩-২পাকিস্তান কে-ইলেকট্রিক
ওয়ালি ফয়সাল গোল ২৪'
সানডে সিজোবা গোল ৩০'
ওমর ফারুক গোল ৭৭' (আ.গো.)
প্রতিবেদন গোল ৭৫' মুহাম্মদ রসুল
গোল ৯০+২' ওলুদেই সানডে
বাংলাদেশ চট্টগ্রাম আবাহনী১-২ইস্টবেঙ্গল ভারত
বেল্লো রাসাক গোল ৭৮' (আ.গো.) প্রতিবেদন গোল ৩২' মোহাম্মদ রফিক
গোল ৭২' প্রাহলাদ রয়

ইস্টবেঙ্গল ভারত৩-১পাকিস্তান কে-ইলেকট্রিক
এসিয়েন ওরক গোল ১৫'
মোহাম্মদ রফিক গোল ২৫'
রন্টি মার্টিনস গোল ৫০'
প্রতিবেদন গোল ৮৪' মুহাম্মদ রসুল

চট্টগ্রাম আবাহনী বাংলাদেশ৪-২পাকিস্তান কে-ইলেকট্রিক
কিংসলে চিগোজে গোল ১০'
মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন গোল ১২'৩৪'৮৩' (পে.)
প্রতিবেদন গোল ২৫'৪৫+২' (পে.) মুহাম্মদ রসুল

নকআউট পর্ব

[সম্পাদনা]

খেলাসমূহ

[সম্পাদনা]
  সেমি ফাইনাল ফাইনাল
                 
এ১  আফগানিস্তান দে স্পিন গর বাজান  
বি২  বাংলাদেশ চট্টগ্রাম আবাহনী  
    স১  বাংলাদেশ চট্টগ্রাম আবাহনী
  স২  ভারত ইস্টবেঙ্গল
বি১  ভারত ইস্টবেঙ্গল
এ২  বাংলাদেশ ঢাকা মোহামেডান  

সেমি ফাইনাল

[সম্পাদনা]
দে স্পিন গর বাজান আফগানিস্তান১-৩বাংলাদেশ চট্টগ্রাম আবাহনী
মোহাম্মদ হাশেমি গোল ৭৯' (আ.গো.) প্রতিবেদন গোল ২৪' ইয়োকা থমাস
গোল ৫৭'৮৮' এলিটা কিংসলে

ফাইনাল

[সম্পাদনা]

চট্টগ্রাম আবাহনী বাংলাদেশ৩-১ভারত ইস্টবেঙ্গল
এলিটা কিংসলে গোল ৪৫+২'৫৬'
হেমন্ত ভিনসেন্ট গোল ৫৩'
প্রতিবেদন গোল ১১' অভিনব বাগ
দর্শক সংখ্যা: ৪০,০০০

পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

গোল প্রদানকারী

[সম্পাদনা]
৫টি গোল
৪টি গোল
  • মুহাম্মদ রসুল (করাচি ইলেকট্রিক)
  • জাহিদ হোসেন (চট্টগ্রাম আবাহনী)
৩টি গোল
  • ওলায়েমি শোলা (সলিড এফসি)
  • রন্টি মার্টিনস (ইস্ট বেঙ্গল)
  • মোহাম্মদ রফিক (ইস্ট বেঙ্গল)
২টি গোল
  • তাউরুস মানেহ (কলকাতা মোহামেডান)
  • আনোয়ার আকবারি (বাজান এফসি)
  • রেজা ইয়ারি (বাজান এফসি)
  • কাজেম আমোবি (কলকাতা মোহামেডান)
  • আকিনইয়েলে পিটার (ঢাকা মোহামেডান)
১টি গোল
  • ওয়ালি ফয়সাল (ঢাকা আবাহনী)
  • সানডে সিজোবা (ঢাকা আবাহনী)
  • ওলুদেই সানডে (করাচি ইলেকট্রিক)
  • এসিয়েন ওরক (ইস্ট বেঙ্গল)
  • প্রাহলাদ রয় (ইস্ট বেঙ্গল)
  • জেনারুবানা ভিনোথ (সলিড এফসি)
  • কারিম ওমোলাজা (কলকাতা মোহামেডান)
  • ফারদিন হাকিমি (বাজান এফসি)
  • মুস্তফা আফসার (বাজান এফসি)
  • গোলাম হযরত (বাজান এফসি)
  • ইয়োকা থমাস (চট্টগ্রাম আবাহনী)
  • হেমন্ত ভিনসেন্ট (চট্টগ্রাম আবাহনী)
  • ফয়সাল মাহমুদ (ঢাকা মোহামেডান)
  • মাশুক মিয়া (ঢাকা মোহামেডান)
  • অরূপ বৈদ্য (ঢাকা মোহামেডান)
  • নাবিব নেওয়াজ (ঢাকা মোহামেডান)
  • লামিনে কামারা (ঢাকা মোহামেডান)
  • হাবিবুর রহমান (ঢাকা মোহামেডান)
আত্মঘাতী গোল
  • ওমর ফারুক (করাচি ইলেকট্রিক)
  • বেল্লো রাসাক (ইস্ট বেঙ্গল)
  • মোহাম্মদ হাশেমি (বাজান এফসি)

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৬ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৫ 
  2. "ইস্ট বেঙ্গলকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন চট্টগ্রাম আবাহনী"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৫