সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন
এই নিবন্ধটিকে উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্পন্ন অবস্থায় আনতে এর বিষয়বস্তু পুনর্বিন্যস্ত করা প্রয়োজন। (ডিসেম্বর ২০২০) |
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে এক বিশেষ পুলিশ প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্থাপিত হয় |
যার এখতিয়ারভুক্ত | ভারত সরকার |
সদর দপ্তর | জওহরলাল নেহেরু স্টেডিয়াম মার্গ, নতুন দিল্লি, ভারত |
নীতিবাক্য | শ্রমশীলতা, নিরপেক্ষতা, সততা |
কর্মী | অনুমোদন: ৬৫৯০ প্রকৃত: ৫৬৬৬ কর্মশূন্যহীন: ৯২৪ (১৪%) ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ অনুযায়ী |
বার্ষিক বাজেট | ₹ ৬৯৫.৬২ কোটি (ইউএস$ ৮৫ মিলিয়ন) (FY2017-18) |
সংস্থা নির্বাহী |
|
মূল সংস্থা | কর্মী, জন অভিযোগ ও পেনশন মন্ত্রক |
ওয়েবসাইট | cbi |
সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন বা কেন্দ্রীয় অনুসন্ধান সংস্থা (সিবিআই) ভারতের একটি গোয়েন্দা এবং নিরাপত্তা সংস্থা যা একযোগে দেশের প্রধানমন্ত্রী ফেডারেল আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে কাজ করে। এটা ভারত সরকারের আওতাভুক্ত একটি সংস্থা। এই সংস্থা কৰ্মচারী, জন অভিযোগ ও পেনশন মন্ত্ৰণালয়ের অধীন। এই সংস্থা দেশের বহু অৰ্থনৈতিক অপরাধ, বিশেষ অপরাধ, দুৰ্নীতি ও উচ্চ পৰ্যায়ের অপরাধ অনুসন্ধানের জন্য বিখ্যাত।
কেন্দ্ৰীয় অনুসন্ধান সংস্থার মুখ্য কাৰ্যালয় নতুন দিল্লীর জওহরলাল নেহরু ষ্টেডিয়ামে অবস্থিত ।এর বৰ্তমান সঞ্চালক প্ৰধান ঋষি কুমার শুক্লা।
গঠন
[সম্পাদনা]কেন্দ্ৰীয় অনুসন্ধান সংস্থার প্রধানকে সঞ্চালক প্ৰধান বলা হয়। তার একজন ভারতীয় পুলিশ সেবা অফিসার ও এর সঞ্চালক প্ৰধান হবার যোগ্যতা থাকা বাঞ্ছনীয়। এর সঞ্চালক প্ৰধান দিল্লির বিশেষ পুলিশ সংস্থাপন (ডিএসপিই) আইন ১৯৪৬ এর আধারে দুবছর পরে চয়ন করা হয়।এর বাকী অফিসাররা ভারতীয় রাজস্ব সেবা ও ভারতীয় পুলিশ সেবা থেকে নেয়া হয়। অন্যান্য পদ সমূহ হল : বিশেষ সঞ্চালক, অতিরিক্ত সঞ্চালক, যুগ্ম সঞ্চালক, উপ আরক্ষী প্ৰধান, আরক্ষী অধীক্ষক, অতিরিক্ত আরক্ষী অধীক্ষক, উপ আরক্ষী অধীক্ষক, পরিদৰ্শক, উপ পরিদৰ্শক, সহযোগী উপ পরিদৰ্শক, মুখ্য কনষ্টেবল ও কনষ্টেবল। এই পদ সমূহ কৰ্মচারী চয়ন আয়োগ অথবা পুলিশ,রাজস্ব ও সীমা শুল্ক বিভাগ দ্বারা পূরণ করা হয়।
মহাপরিচালক নির্বাচন
[সম্পাদনা]এই নিয়োগের জন্য দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী , সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা । এরপরেই তাঁর নিয়োগের জন্য নোটিফিকেশন জারি হয়।
বিস্তার ও দপ্তরি অফিস
[সম্পাদনা]দুর্নীতি-দমন জোন
কারিগরি, ফরেনসিক এবং সমন্বয়, নতুন দিল্লি
অর্থনৈতিক অপরাধ, মুম্বই
দণ্ডাজ্ঞা হার
[সম্পাদনা]কেন্দ্ৰীয় অনুসন্ধান সংস্থার দণ্ডাজ্ঞার হার উচ্চ :
সন | দণ্ডাজ্ঞার হার |
---|---|
২০১১ | ৬৭%[১] |
২০১০ | ৭০.৮%[২] |
২০০৯ | প্ৰযোজ্য নয় |
২০০৮ | ৬৬.২%[৩] |
২০০৭ | ৬৭.৭%[৪] |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "cbi_annual_report_2011" (পিডিএফ)। Central Bureau of Investigation। পৃষ্ঠা 107। ৩ মে ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ "CBI annual report 2010" (পিডিএফ)। cbi.gov.in। ২১ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "CBI annual report 2008" (পিডিএফ)। cbi.gov.in। ২ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "CBI annual report 2007" (পিডিএফ)। cbi.gov.in। ১ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ওয়েব্যাক মেশিনে সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (index তারিখে আর্কাইভ)