শিশির কুমার মিত্র
শিশিরকুমার মিত্র | |
---|---|
![]() শিশিরকুমার মিত্র | |
দেশীয় নাম | শিশির কুমার মিত্র |
জন্ম | শিশিরকুমার মিত্র ২৪ অক্টোবর ১৮৯০ কোন্নগর, হুগলি জেলা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ, ভারত) |
মৃত্যু | ১৩ আগস্ট ১৯৬৩ বালিগঞ্জ, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত | (বয়স ৭২)
জাতীয়তা | ভারতীয় |
কর্মক্ষেত্র | রেডিওফিজিক্স বায়ুমণ্ডলীয় পদার্থবিদ্যা |
প্রতিষ্ঠান | বাঁকুড়া খ্রিস্টান কলেজ প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয় ন্যান্সি বিশ্ববিদ্যালয় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কুরি ইনস্টিটিউট (পারিস) |
প্রাক্তন ছাত্র | কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় |
পিএইচডি উপদেষ্টা | স্যার চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন কার্লে ফ্যাব্রি |
অন্যান্য শিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু মারি ক্যুরি ক্যামিলে গোটন |
পরিচিতির কারণ | আয়নোস্ফিয়ারের উপর গবেষণা |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার |
|
স্ত্রী/স্বামী | লীলাবতী বিশ্বাস (1১৯১৪-১৯৩৯) |
শিশির কুমার মিত্র (২৪ অক্টোবর ১৮৯০- ১৩ আগস্ট ১৯৬৩) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি পদার্থবিদ। ভারতীয় উপমহাদেশে বেতার যোগাযোগ সম্পর্কিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদান শুরু হয় ডক্টর শিশির কুমার মিত্রের হাত ধরে।
জন্ম ও বংশপরিচয়[সম্পাদনা]
শিশিরকুমার মিত্র কলকাতার হুগলি জেলার কোন্নগর শহরতলিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জয়কৃষ্ণ মিত্রের তৃতীয় পুত্র। ডক্টর মিত্রের জন্মের সময়ে তিনি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন। তার মাতা শরত্কুমারী দেবী ছিলেনএকজন মেডিকেল ছাত্রী। কলকাতায় থাকাকালীন, জয়কৃষ্ণ অনেক বিশিষ্ট পণ্ডিত, বিশেষত ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর এবং বিপিন চন্দ্র পালের সাথে পরিচিত হন। কলকাতায় এসে জয়কৃষ্ণ ক্যাম্পবেল মেডিকেল কলেজের ছাত্র হিসেবে তার স্ত্রীকে ভর্তি করে দেন। ১৮৯২ খ্রিষ্টাব্দে শরত্কুমারী চিকিত্সক হিসাবে যোগ্যতা অর্জন করেন এবং ভাগালপুর নগরের লেডি ডাফরিন হাসপাতালে ভর্তি হন।
শিক্ষা জীবন[সম্পাদনা]
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করার পর পরিবারকে সমর্থন করার জন্য ডক্টর মিত্র তার প্রাক্তন কলেজ টি টি এন এন কলেজের লেকচারার হিসেবে নিযুক্ত হন।
সম্মান ও পুরস্কার[সম্পাদনা]
- ব্রিটিশ এম্পায়ারের সদস্য (MBE), ১৯৩৮
- রয়েল সোসাইটির ফেলো, ১৯৫৮
- এশিয়াটিক সোসাইটির ফেলো (FASB)
- ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কালটিভেশন অব সায়েন্স (FIAS; ১৯৪৩)