মেজর খালেদ’স ওয়ার
মেজর খালেদ'স ওয়ার Major Khaled's War | |
---|---|
পরিচালক | ভানিয়া সারাহ কিউলি |
প্রযোজক |
|
রচয়িতা | ভানিয়া সারাহ কিউলি |
বর্ণনাকারী | ভানিয়া সারাহ কিউলি |
চিত্রগ্রাহক | মাইক হোয়াটটেকার |
সম্পাদক | কেলভিন হেনড্রি |
প্রযোজনা কোম্পানি | গ্রানাডা টেলিভিশন |
পরিবেশক | গ্রানাডা টেলিভিশন |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ২৬ মিনিট ১৮ সেকেন্ড |
দেশ | যুক্তরাজ্য |
ভাষা | ইংরেজি |
মেজর খালেদ'স ওয়ার (ইংরেজিঃ Major Khaled's War, অনুবাদঃ মেজর খালেদের যুদ্ধ) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কে-ফোর্সের অধিনায়ক মেজর খালেদ মোশাররফ ও তার বাহিনীর সম্মুখ সমর তৎপরতা নিয়ে নির্মিত ইংরেজি প্রামাণ্যচিত্র।[১] ১৯৭১ সালে যুক্তরাজ্যের গ্রানাডা টেলিভিশনের তথ্যচিত্র ধারাবাহিক 'ওয়ার্ল্ড ইন অ্যাকশন'-এর একটি পর্ব হিসেবে প্রচারের জন্য টিভি সাংবাদিক ভানিয়া সারাহ কিউলি'র পরিচালনায় তথ্যচিত্রটি ধারণ করা হয়। তথ্যচিত্রটি বিদেশীদের দ্বারা নির্মিত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের জাজ্বল্যমান দলিল গুলির মধ্যে অন্যতম।[২]
কলাকুশলী
[সম্পাদনা]জেরেমি অয়ালিংটন ও ভারতীয় বংশোদ্ভূত লেখক ও টেলিভিশন সাংবাদিক গীতা মেহতা প্রামাণ্যচিত্রটির নির্বাহী প্রযোজক ও প্রযোজকের দায়িত্ব পালন করেন। ভানিয়া কিউলি এই প্রামাণ্যচিত্রের পরিচালনার পাশাপাশি সম্পূর্ণ প্রতিবেদন তৈরী ও বর্ণনা করেন। চিত্র সম্পাদনা করেন কেলভিন হেনড্রি। এছাড়া পিটার ওয়াকার ডাবিং সম্পাদনা করেন।
এক নজরে এই প্রামাণ্য চিত্রের সকল কুশলীদের তালিকা নিম্নরূপঃ
- নির্বাহী প্রযোজক - জেরেমি অয়ালিংটন
- প্রযোজক - গীতা মেহতা
- পরিচালক - ভানিয়া কিউলি
- বর্ণনাকারী - ভানিয়া কিউলি
- চিত্রগ্রাহক - মাইক হোয়াটটেকার
- শব্দ গ্রাহক - কলিন রিচার্ডস
- চিত্র সম্পাদক - কেলভিন হেনড্রি
- ডাবিং সম্পাদক - পিটার ওয়াকার
নির্মাণ ইতিহাস ও প্রচার
[সম্পাদনা]এই প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণের জন্য গ্রানাডা টেলিভিশনের প্রতিবেদক ভানিয়া কিউলি, চিত্রগ্রাহক মাইক হোয়াটটেকার ও শব্দগ্রাহক কলিন রিচার্ডস বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময় ১৯৭১ সালের জুন মাসে তৎকালীন মেজর খালেদ মোশাররফ ও তার পদাতিক সহযোগীদের সাথে আটদিন রণাঙ্গনে অবস্থান করেন।[১] এসময় বৃহত্তর সিলেট, কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলে কে-ফোর্সের অধীনে মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধ তৎপরতা; আখাউড়া, মন্দভাগ এলাকার রেল-সড়ক ও তার আশে পাশে মুক্তিযোদ্ধাদের সশস্ত্র গেরিলাযুদ্ধ ও রণকৌশল প্রণয়ন, মেজর খালেদ মোশাররফ ও মেজর আবদুস সালেক চৌধুরী সহ মুক্তিযোদ্ধা ও পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে শহিদ ও লুট হওয়া পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎকার চিত্রায়ণ করা হয়।[৩]:১৩০,১৩১ ১৯৭১ সালের ১২ জুলাই গ্রানাডা টেলিভিশনের তথ্যচিত্র ধারাবাহিক 'ওয়ার্ল্ড ইন অ্যাকশন'-এর সপ্তম মৌসুমের একচল্লিশতম পর্ব হিসেবে প্রামাণ্যচিত্রটি প্রচার করা হয়।[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Major Khaled's war Part 1"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-১২-০৯। ২০২০-০৭-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৬।
- ↑ "হতাশা ক্ষোভ আর কষ্টের উপাখ্যান"। যুগান্তর। ২০১৮-০৩-২২। ২০২০-০২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৬।
- ↑ হাসান, খন্দকার মাহমুদুল (ফেব্রুয়ারি ২০১১)। মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র। বাংলাবাজার, ঢাকা: কথা প্রকাশ। আইএসবিএন ৯৮৪-৭০১২০০১৬৭৭
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid character (সাহায্য)। - ↑ "তথ্যচিত্র 'খালেদস ওয়ার' সাহসী প্রতিরোধের দলিল"। প্রথম আলো। ২০১৬-১২-০৫। ২০২০-০২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৬।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইউটিউবে মেজর খালেদ'স ওয়ার
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে মেজর খালেদ’স ওয়ার (ইংরেজি)
- মেজর খালেদ’স ওয়ার: সম্মুখ সমরে ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে