মুস্তাফা আল-খালিদি
মুস্তাফা আল-খালিদি (আরবি: مصطفى الخالدي) একজন ফিলিস্তিনি রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্ট খালিদি পরিবারের সদস্য ছিলেন। ১৯৩৮ থেকে ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত তিনি জেরুজালেমের (পশ্চিম জেরুজালেম সহ) শেষ আরব-ফিলিস্তিনি মেয়র ছিলেন যিনি প্রকৃত কর্তৃত্বের সাথে এই পদে দায়িত্ব পালন করছেন।[১]
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/a/a9/%D7%99%D7%A8%D7%95%D7%A9%D7%9C%D7%99%D7%9D_-_%D7%A4%D7%92%D7%99%D7%A9%D7%AA_%D7%A8%D7%90%D7%A9_%D7%A2%D7%99%D7%A8%D7%99%D7%AA_%D7%99%D7%A8%D7%95%D7%A9%D7%9C%D7%99%D7%9D_%D7%9E%D7%95%D7%A6%D7%98%D7%A4%D7%94_%D7%90%D7%9C%D7%97%27%D7%9C%D7%93%D7%99_%D7%A8%D7%90%D7%A9_%D7%A2%D7%99%D7%A8%D7%99%D7%AA_%D7%97%D7%99%D7%A4%D7%94_%D7%A9%D7%91%D7%AA%D7%99_%D7%9C%D7%95%D7%99%2C_%D7%A8%D7%90%D7%A9_%D7%A2%D7%99%D7%A8%D7%99%D7%AA_%D7%AA%D7%9C_%D7%90%D7%91%D7%99%D7%91_%D7%99%D7%A9%D7%A8%D7%90%D7%9C_%D7%A8%D7%95-JNF022235.jpg/220px-thumbnail.jpg)
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
খালিদি সুশিক্ষিত ছিলেন এবং রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার আগে একজন বিচারক হিসেবে কাজ করতেন।[২] হাইফার মেয়র হাসান বে শুকরির জায়নবাদের সাথে অনুভূত সহযোগিতার গুজবের প্রতিক্রিয়ায়, খালিদি ড্যানিয়েল অস্টারকে বলেছিলেন: "আমাদের অবশ্যই সত্যকে স্বীকার করতে হবে; জায়নবাদীরা এই দেশে চলে এসেছে, নাগরিক হয়ে গেছে, ফিলিস্তিনি হয়ে গেছে, এবং তাদের সমুদ্রের মধ্যে নিক্ষেপ করা যাবে না। অনুরূপভাবে তাদের কেউ কেউ জমি কিনেছে এবং টাকার বিনিময়ে দলিলও পেয়েছে। আমাদেরকে তাদের চিনতে হবে। এধরনের বিষয়ে চোখ বন্ধ করে কোন লাভ নেই।” যদিও খালিদি ইহুদি অভিবাসনের ব্যাপক বিরোধিতা করেছিলেন, তবে তিনি সীমিত সংখ্যক অধিবাসী গ্রহণ করার পক্ষে ছিলেন।[১]