মুসলিম নারী (বিয়ে সংক্রান্ত অধিকার সুরক্ষা) বিল, ২০১৭
মুসলিম নারী (বিয়ে সংক্রান্ত অধিকার সুরক্ষা) বিল, ২০১৭ | |
---|---|
ভারতীয় সংসদ | |
বিবেচনাকারী | ভারতীয় সংসদ |
বিলের সূত্র | বিল নং ২০১৭ এর ২৪৭ |
উপস্থাপনকারী | রবি শঙ্কর প্রসাদ (আইন মন্ত্রণালয়) |
অবস্থা: অজানা |
২০১৭ সালের আগস্টে ভারতীয় সুপ্রিমকোর্টে তাৎক্ষনিকভাবে ১০০টি তিন তালাক মামলার কারণে বিজেপি সরকার এই বিল পাশ করে।[১] ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৭-তে লোকসভা মুসলিম নারী (বিয়ে সংক্রান্ত অধিকার সুরক্ষা) বিল, ২০১৭ পাশ করে।[২] এই বিলটি তাৎক্ষণিক তিন তালাককে (তালাক ই বিদাত) তা যে কোন ভাবেই হোক না কেন- মুখে বলে, লিখে বা যেকোন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায়, যেমন ই-মেইল, ক্ষুদেবার্তা এবং বার্তাবাহককে অবৈধ ঘোষণা করেছে এবং বরের জন্য তিন বছর পর্যন্ত কারারুদ্ধের বিধান রেখেছে।[৩] আরজেডি, আইমিম, বিজেডি, এআইএডিএমকে এবং আইইউএমএল-এর মন্ত্রিপরিষদ বিলটিকে বিবেকহীন প্রকৃতির এবং ভ্রান্ত ধারণা হিসেবে আখ্যায়িত করে এর বিরোধিতা করে যখন লোকসভায় আইনমত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ এর নেতৃত্বে কংগ্রেস বিলটিকে সমর্থন করে।[৪][৫] লোকসভায় ১৯ বার বিলটিকে সংশোধন করা হলেও শেষমেষ তা বাতিল করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের রায়
[সম্পাদনা]ভারতের সুপ্রীম কোর্ট, "তিন তালাক"কে অসাংবিধানিক ঘোষণা করেছেন। ভারতে মোদি সরকারকে মুসলমান সম্প্রদায়ের বিয়ে ও বিবাহবিচ্ছেদ পরিচালনার আইন প্রণয়ন করতে বলেছে। ২২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে ভারতে এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছিল।[৬] ২8 ডিসেম্বার ২০১৭-এ, সুপ্রিম কোর্ট এই আদেশ দেয় এবং ভারতে তাৎক্ষনিক তিন তালাকের একাধিক মামলা উদ্ধৃত করে।[৭]
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "'100 cases of instant triple talaq in the country since the SC judgement'"।
- ↑ "Lok Sabha passes triple talaq bill"।
- ↑ "Triple Talaq Bill Passed In Lok Sabha"। Republic TV। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Congress' backing of triple talaq bill indicates it's gradually withdrawing from Muslim appeasement politics"।
- ↑ "Congress backs triple talaq bill, Khurshid strikes discordant note"।
- ↑ "Supreme court bars triple talaq"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৭।
- ↑ "'100 cases of instant triple talaq in the country since the SC judgement'"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১৭।