মুন্নী সাহা

মুন্নী সাহা
মুন্নী সাহা
জন্ম	অক্টোবর ২, ১৯৬৯ (বয়স ৫৫); কুমিল্লা, বাংলাদেশ
মাতৃশিক্ষায়তন	ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশা	সাংবাদিক; টেলিভিশন সঞ্চালক;
কর্মজীবন	১৯৯১-বর্তমান

মুন্নি সাহা একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক এবং টেলিভিশন সঞ্চালক।^[১]^[২] তিনি এটিএন নিউজ টেলিভিশন চ্যানেলে কাজ করেছেন।

কর্মজীবন

ভোরের কাগজ দিয়ে তার সাংবাদিকতা শুরু। সেখান থেকে তিনি যান একুশে টেলিভিশনে। এরপর যোগ দেন এটিএন বাংলায়। উল্লেখ্য যে, এটিএন নিউজ-এর শুরু থেকেই তিনি এই নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মালিকপক্ষের সঙ্গে বিরোধের জেরে ৩১ মে ২০২৩ তারিখে মুন্নী সাহা এটিএন নিউজ থেকে পদত্যাগ করেন।^[৩] তিনি বর্তমানে ‘এক টাকার খবর’ অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক যার অফিস কারওয়ান বাজারে।^[৪]

সমালোচনা

২০২৪ সালের আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, সাহাকে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়। তার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে।^[৫]

২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠায়।^[৬] ৩০ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে, সাহাকে ঢাকার কারওয়ান বাজারে স্থানীয় জনসাধারণ আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করে।^[৭] পরে পুলিশ তাকে গোয়েন্দা বিভাগের হেফাজতে পাঠায় এবং তিনি কয়েক ঘন্টা পর ছাড়া পান।^[৮]^[৯]

তথ্যসূত্র

↑ "TV reporter Munni Saha on Radio Foorti's "Hot Seat""। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৭-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১২।
↑ "Rapid fire with Munni Saha"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২০১৫-১১-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৯।
↑ https://www.facebook.com/dailymanabzamin। "এটিএন নিউজ থেকে পদত্যাগ করলেন মুন্নী সাহা"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০৮।
↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-১২-০১)। "'ঘেরাওয়ের' মুখে মুন্নী সাহা, পরে ছাড়া পেলেন"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০১।
↑ "Bangladeshi expat group in France condemns 'baseless' case against 7 journalists"। The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৮-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২২।
↑ "Banks asked to share account details of Munni Saha"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-১০-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২২।
↑ "সাংবাদিক মুন্নী সাহা আটক"। Prothomalo। ২০২৪-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২২।
↑ "ডিবি হেফাজত থেকে ছাড়া পেলেন সাংবাদিক মুন্নী সাহা"। Jamuna Television। ২০২৪-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০১।
↑ "শর্ত সাপেক্ষে ডিবি হেফাজত থেকে ছাড়া পেলেন মুন্নী সাহা"। The Daily Ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০১।

[1] "TV reporter Munni Saha on Radio Foorti's "Hot Seat""। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৭-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১২।

[2] "Rapid fire with Munni Saha"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২০১৫-১১-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৯।

[3] ttps://www.facebook.com/dailymanabzamin। "এটিএন নিউজ থেকে পদত্যাগ করলেন মুন্নী সাহা"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০৮।

[4] প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-১২-০১)। "'ঘেরাওয়ের' মুখে মুন্নী সাহা, পরে ছাড়া পেলেন"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০১।

[5] "Bangladeshi expat group in France condemns 'baseless' case against 7 journalists"। The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৮-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২২।

[6] "Banks asked to share account details of Munni Saha"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-১০-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২২।

[7] "সাংবাদিক মুন্নী সাহা আটক"। Prothomalo। ২০২৪-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২২।

[8] "ডিবি হেফাজত থেকে ছাড়া পেলেন সাংবাদিক মুন্নী সাহা"। Jamuna Television। ২০২৪-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০১।

[9] "শর্ত সাপেক্ষে ডিবি হেফাজত থেকে ছাড়া পেলেন মুন্নী সাহা"। The Daily Ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০১।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]