ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সুরমা মাছ
ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সুরমা মাছ (ইন্দো-প্যাসিফিক কিং ম্যাকেরেল) | |
---|---|
![]() | |
![]() | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস ![]() | |
জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
পর্ব: | কর্ডাটা (Chordata) |
শ্রেণি: | অ্যাক্টিনোটেরিগি (Actinopterygii) |
বর্গ: | Scombriformes |
পরিবার: | Scombridae |
গণ: | Scomberomorus (Bloch & Schneider, 1801) |
প্রজাতি: | S. guttatus |
দ্বিপদী নাম | |
Scomberomorus guttatus (Bloch & Schneider, 1801) | |
প্রতিশব্দ | |
|
ইন্দো-প্যাসিফিক কিং ম্যাকেরেল বা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় সুরমা মাছ (স্কমবারোমরাস গাটাটাস) ম্যাকেরেল জাতের মাছের মধ্যে একটি সামুদ্রিক মাছ। এটি ভারত মহাসাগর এবং পার্শ্ববর্তী সমুদ্রে পাওয়া যায়। এটি একটি জনপ্রিয় ক্রীড়ামোদী মাছ, যা ৪৫ কেজি (১০০ lb) পর্যন্ত বৃদ্ধি পায় এবং এটি একটি শক্তিশালী যোদ্ধা যাকে মাঝে মাঝে জালে আটকা অবস্থায় পানি থেকে লাফ দিতে দেখা যায়।


এটি বাংলাদেশ (মাইট্যা মাছ[২]), ভারত, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কাসহ ভারতীয় উপমহাদেশের দেশগুলির মধ্যে জনপ্রিয়।
ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে সুরমা মাছ একটি উপাদেয় খাবার। তামিলনাড়ু এবং অন্ধ্র প্রদেশে, এই মাছটিকে তামিল/তেলুগুতে ভাঞ্জরাম এবং সেইসাথে দখনি লোকেদের মধ্যে সুরমাই বলা হয় এবং এটি সাধারণত পাওয়া যায় সবচেয়ে ব্যয়বহুল জাত। মহারাষ্ট্রে মাছকে বলা হয় সুরমাই, অন্যদিকে গোয়ায় (কোঙ্কণী ভাষায়) একে ইসওয়ান বা ভিসওন বলা হয়। মালাবারে (উত্তর কেরালা) একে আয়াকুরা বলা হয় যেখানে দক্ষিণ কেরালায় একে নে-মিন বলা হয়। কর্ণাটকে বিশেষ করে তুলুনাডু (দক্ষিণ কন্নড়) অঞ্চলে তাদের অঞ্জল বলা হয়। এগুলি ভাজা, গ্রিল করা এবং তরকারি হিসাবে তৈরি করা যায়। রান্না করা এবং ভেজে খাওয়া ছাড়াও এটি মাছের আচার তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ভাতের সাথে একটি মশলা হিসাবে খাওয়া হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Collette, B.; Di Natale, A.; Fox, W.; Juan Jorda, M.; Nelson, R. (২০১১)। "Scomberomorus guttatus"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা (ইংরেজি ভাষায়)। আইইউসিএন। 2011: e.T170311A6742170। ডিওআই:10.2305/IUCN.UK.2011-2.RLTS.T170311A6742170.en
। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২২। অজানা প্যারামিটার
|name-list-style=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ প্রতিনিধি (২০২২-০১-২৪)। "টেকনাফে জেলের জালে একসঙ্গে ধরা পড়ল ২১০টি মাইট্যা মাছ"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২৭।