বিসিজিএস তাজউদ্দীন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বঙ্গোপসাগরে টহলরত বিসিজিএস তাজউদ্দীন (পিএল৭২)
ইতিহাস
বাংলাদেশ
নাম: বিসিজিএস তাজউদ্দীন
নির্মাতা: ফিনক্যান্টিয়েরি এস.পি.এ, ইতালি
নির্মাণের সময়: ১১ অক্টোবর, ১৯৮৯
অভিষেক: ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৯০
অর্জন: ৫ আগস্ট, ২০১৬
কমিশন লাভ: ১২ জানুয়ারি, ২০১৭
শনাক্তকরণ: পিএল৭২
অবস্থা: সক্রিয়
সাধারণ বৈশিষ্ট্য
প্রকার ও শ্রেণী: লিডার-শ্রেণীর অফশোর প্যাট্রোল ভেসেল
ওজন: ১,৩৯২ টন
দৈর্ঘ্য: ৮৭ মিটার (২৮৫ ফু)
প্রস্থ: ১০.৫০ মিটার (৩৪.৪ ফু)
ড্রাফট: ৪.৮০ মিটার (১৫.৭ ফু)
গভীরতা: ৫.৫০ মিটার (১৮.০ ফু)
প্রচালনশক্তি:
  • ২ × ১১,০০০ অশ্বশক্তি (৮,২০০ কিওয়াট) বিশিষ্ট গ্র্যান্ডি মোটরি ট্রিয়েস্ট জিএমটি বিএম-২৩০.২০ ডিভিএম ডিজেল ইঞ্জিন (ইতালি);
  • ৪ × ইসোটা ফ্র্যাসচিনি আইডি-৩৬-এসএস-১২ভি ৩,৪৮৭ অশ্বশক্তি (২,৬০০ কিওয়াট) ডিজেল জেনারেটর (ইতালি);
  • আনসালদো এমএক্সআর ৪০০ এম৬জেড ইলেকট্রিক জেনারেটর (ইতালি);
  • ২ × শ্যাফট
গতিবেগ: ২৩ নট (৪৩ কিমি/ঘ; ২৬ মা/ঘ)
সীমা: ৩,৫০০ নটিক্যাল মাইল (৬,৫০০ কিমি; ৪,০০০ মা), ১৮ নট (৩৩ কিমি/ঘ; ২১ মা/ঘ) গতিতে
সহনশীলতা: ৭ দিন
নৌকা ও অবতরণ
নৈপুণ্য বহন করে:
২টি
লোকবল: ৮০ জন
সেন্সর এবং
কার্যপদ্ধতি:
  • ১ × ফুরুনো ডিআরএস৪ডব্লিউ র‍্যাডার (জাপান);
  • ১ × ফুরুনো এফএআর-৩৩২০ চার্ট র‍্যাডার (জাপান);
  • ১ × কেএনএস জেড১৫ এমকে২-কেইউ ভি-স্যাট সিস্টেম (দক্ষিণ কোরিয়া);
  • ১ × হাল মাউনন্টেড মাল্টি-বিম ইকো সাউন্ডার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র);
  • ১ × হাল মাউনন্টেড সিঙ্গেল-বিম ইকো সাউন্ডার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র);
  • ১ × ডিজিপিএস রিসিভার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র);
  • ১ × সাউন্ড ভেলোসিটি প্রোফাইলার (যুক্তরাজ্য);
  • ১ × জেআরসি জেএমএ-৩৩০০ মাল্টিরোল ডিসপ্লে সহ নেভিগেশন র‍্যাডার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র);
  • ১ × ডাইকো টি-১৩০এসএল; স্টেইনার নেভিগেটর প্রো ৭×৫০ চৌম্বকীয় কম্পাস (জাপান);
  • ১ × ফুরুনো জিপি-১৭০ জিপিএস রিসিভার;
  • ১ × ইকো সাউন্ডার (কোডেন সিভিএস-১২৬);
  • ১ × রাডার অ্যাঙ্গেল ইন্ডিকেটর;
  • ১ × আইকম আইসি-এম৫০৬ ভিএইচএফ সেট;
  • ১ × আইকম আইসি-এম২৫ পোর্টেবল ভিএইচএফ;
  • ১০ × ভিএইচএফ ওয়াকিটকি সেট (আইকম/মটোরোলা)
রণসজ্জা:
  • ১ × ওরলিকন কেবিএ ২৫ মিমি রিমোট কন্ট্রোলড গান;
  • ২ × সিএস/এলএম৯ ১৪.৫ মিমি বিমান-বিধ্বংসী মেশিনগান;
  • ৬ × কিউডব্লিউ-২ ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণ যোগ্য বিমান-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র
  • ২ × ওয়াটার গান
টীকা:
  • ১ × এফার ২২০এম ডেক ক্রেন (ইতালি);
  • সামুদ্রিক দূষণরোধী সরঞ্জাম (সংযোজিত)

বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড জাহাজ (শিপ) (সংক্ষেপেঃ বিসিজিএস) তাজউদ্দীন বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের একটি লিডার-শ্রেণীর অফশোর প্যাট্রোল ভেসেল বা টহল জাহাজ। এটি ইতালিয়ান কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় ফিনক্যান্টিয়েরি এস.পি.এ, ইতালি কর্তৃক নির্মিত হয়। বর্তমানে জাহাজটি কোস্ট গার্ড পূর্ব-জোন চট্টগ্রাম এর অধীনে সামুদ্রিক এবং উপকূলীয় অঞ্চলে টহল প্রদান, উদ্ধার ও অনুসন্ধান কার্যক্রম, অন্য জাহাজকে অগ্নি নির্বাপণী সহায়তা প্রদান, অবৈধ অনুপ্রবেশ ও চোরাচালান রোধ, জলদস্যূতা দমন, মৎস্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষায় কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম।[১][২][৩][৪][৫][৬][৭][৮][৯][১০][১১][১২][১৩][১৪][১৫][১৬][১৭][১৮][১৯][২০]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের জন্য গৃহীত দীর্ঘমেয়াদী আধুনিকায়ন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন উৎস থেকে সমরাস্ত্র সংগ্রহ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। সে অনুযায়ী বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের জন্য ইতালি হতে জাহাজ ক্রয়ের পদক্ষেপ নেয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ৩ জুলাই, ২০১৫ সালে ৪টি অফশোর প্যাট্রোল ভেসেল ক্রয়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এবং ফিনক্যান্টিয়েরি এস.পি.এ, ইতালি এর মধ্যেকার জাহাজ নির্মাণ সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ফিনক্যান্টিয়েরির বিক্রয় ব্যবসা ইউনিটের ভাইস প্রেসিডেন্ট পাওলো ফ্রিনো এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের হেড অব প্ল্যানিং অ্যান্ড সেলস মোহাম্মদ মাজেদুল হক। উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত মারিও পালমা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন সিনিয়র সচিব মোজাম্মেল হক খান, ম্যাসিমো ডি বেনেডিক্টিস, ফিনক্যান্টিরির রিজিওনাল কমার্শিয়াল ম্যানেজার এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের তৎকালীন মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মকবুল হোসেন, এনবিপি, ওএসপি, বিসিজিএমএস, এনডিসি, পিএসসি-বিএন। সম্পাদিত চুক্তির অংশ হিসেবে প্রথম ধাপে বিসিজিএস সৈয়দ নজরুল এবং বিসিজিএস তাজউদ্দীন জাহাজ দুটি পুনঃসংস্কার করা হয়। সংস্কারকাজ শেষে ৪ আগস্ট, ২০১৬ সালে জাহাজ দুটি কোস্ট গার্ডের নিকট আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়। অবশেষে ১২ জানুয়ারি, ২০১৭ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাহাজ দুটির কমিশনিং সম্পন্ন করেন।

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

বিসিজিএস তাজউদ্দীন জাহাজটি সর্বপ্রথম ১৬ মে, ১৯৯১ সালে আইটিএস সিবিল্লা (এফ৫৫৮) নামে ইতালি নৌবাহিনীতে কর্ভেট হিসেবে কমিশন লাভ করে। ২৮ মার্চ, ১৯৯৭ সালে, সিবিল্লা ওট্রান্টো প্রণালীতে আলবেনিয়ান জাহাজ ক্যাথরি ই রাদেস এর সাথে সংঘর্ষ কবলিত হয়। যার ফলে অসংখ্য আলবেনিয়ান অভিবাসী পানিতে ডুবে প্রাণহানির সম্মুখীন হন। উক্ত ঘটনাটি ট্র্যাজেডি অফ ওট্রান্টো নামে পরিচিত। পরবর্তীতে ১৪ মে, ২০১৫ সালে জাহাজটি ডিকমিশন করা হয়। জাহাজটিকে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী পুনঃসংস্কার করে অফশোর প্যাট্রোল ভেসেল জাহাজে রূপান্তর করা হয়। ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সালে জাহাজটি বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে ইতালি ছেড়ে আসে। অবশেষে ২ নভেম্বর, ২০১৬ সালে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌছায়। পথিমধ্যে জাহাজটি ২৬ অক্টোবর, ২০১৬ সালে শুভেচ্ছা সফরের অংশ হিসেবে শ্রীলঙ্কার কলম্বো বন্দরে পৌছায়। বিসিজিএস তাজউদ্দীন জাহাজটিকে কলম্বো বন্দরে পৌঁছানোর পর শ্রীলঙ্কা নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে ঐতিহ্যবাহী নৌ-স্বাগতম জানানো হয়।

বিসিজিএস তাজউদ্দীন শুভেচ্ছা সফরের অংশ হিসেবে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ পর্যন্ত ভারতের গোয়া বন্দর পরিদর্শন করে। গোয়া বন্দরে অবস্থানকালে, জাহাজটি ১০ম রিজিয়নাল কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট (রিক্যাপ) এর অংশ হিসেবে সেফ অ্যান্ড সিকিউর সি ২০১৭ নামে বার্ষিক নৌ-মহড়ায় অংশ নেয়। পরবর্তীতে জাহাজটি ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ পর্যন্ত ভারতের চেন্নাই বন্দর পরিদর্শন করে।

২২ মে, ২০১৮ সালে বিসিজিএস তাজউদ্দীন পুনঃরায় শুভেচ্ছা সফরের অংশ হিসেবে ভারতের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম বন্দর ত্যাগ করে। জাহাজটি ২৫ মে, ২০১৮ তারিখে ভারতের চেন্নাই বন্দরে পৌছায় এবং ২৮ মে, ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করে। পরবর্তীতে ২৯ মে, ২০১৮ তারিখে জাহাজটি ভারতের বিশাখাপত্তনম বন্দরে পৌছায়। অবশেষে ৪ জুন, ২০১৮ তারিখে জাহাজটি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে।

বৈশিষ্ট্য ও যান্ত্রিক কাঠামো[সম্পাদনা]

বিসিজিএস তাজউদ্দীন জাহাজটির দৈর্ঘ্য ৮৭ মিটার (২৮৫ ফু), প্রস্হ ১০.৫০ মিটার (৩৪.৪ ফু) এবং ড্রাফট ৪.৮০ মিটার (১৫.৭ ফু)। জাহাজটির ওজন ১,৩৯২ টন এবং জাহাজটিতে প্রচলন শক্তি হিসেবে রয়েছে:

  • ২টি ১১,০০০ অশ্বশক্তি (৮,২০০ কিওয়াট) বিশিষ্ট গ্র্যান্ডি মোটরি ট্রিয়েস্ট জিএমটি বিএম-২৩০.২০ ডিভিএম ডিজেল ইঞ্জিন (ইতালি);
  • ৪টি ইসোটা ফ্র্যাসচিনি আইডি-৩৬-এসএস-১২ভি ৩,৪৮৭ অশ্বশক্তি (২,৬০০ কিওয়াট) ডিজেল জেনারেটর (ইতালি)
  • আনসালদো এমএক্সআর ৪০০ এম৬জেড ইলেকট্রিক জেনারেটর (ইতালি);
  • ২টি শ্যাফট।

যার ফলে জাহাজটির সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায় ২৩ নট (৪৩ কিমি/ঘ; ২৬ মা/ঘ)। এছাড়াও জাহাজটি ৮০ জন সদস্য নিয়ে একনাগাড়ে ৭ দিন অভিযান পরিচালনা করতে সক্ষম। সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি হিসেবে জাহাজটিতে রয়েছে:

  • ১টি ফুরুনো ডিআরএস৪ডব্লিউ র‍্যাডার (জাপান);
  • ১টি ফুরুনো এফএআর-৩৩২০ চার্ট র‍্যাডার (জাপান);
  • ১ × কেএনএস জেড১৫ এমকে২-কেইউ ভি-স্যাট সিস্টেম (দক্ষিণ কোরিয়া);
  • ১টি হাল মাউনন্টেড মাল্টি-বিম ইকো সাউন্ডার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র);
  • ১টি হাল মাউনন্টেড সিঙ্গেল-বিম ইকো সাউন্ডার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র);
  • ১টি ডিজিপিএস রিসিভার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র);
  • ১টি সাউন্ড ভেলোসিটি প্রোফাইলার (যুক্তরাজ্য);
  • ১টি জেআরসি জেএমএ-৩৩০০ মাল্টিরোল ডিসপ্লে সহ নেভিগেশন র‍্যাডার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র);
  • ১টি চৌম্বকীয় কম্পাস (জাপান);
  • ১টি জিপিএস রিসিভার (ফুরুনো);
  • ১টি ইকো সাউন্ডার (কোডেন);
  • ১টি রাডার অ্যাঙ্গেল ইন্ডিকেটর;
  • ১টি ভিএইচএফ সেট (আইকম);
  • ১০টি ভিএইচএফ ওয়াকিটকি সেট (আইকম/মটোরোলা)।

রণসজ্জা[সম্পাদনা]

বিসিজিএস তাজউদ্দীন জাহাজটির সক্ষমতা আধুনিক বিশ্বে ব্যবহৃত সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ। শত্রু জাহাজ মোকাবেলা, চোরাচালান রোধ, জলদস্যূতা দমনে জাহাজটিতে রয়েছে:

  • ১টি ওরলিকন কেবিএ ২৫ মিমি রিমোট কন্ট্রোলড গান;
  • ২টি সিএস/এলএম৯ ১৪.৫ মিমি বিমান-বিধ্বংসী মেশিনগান;
  • ৬টি কিউডব্লিউ-২ ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণ যোগ্য বিমান-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Fincantieri | FINCANTIERI TO SUPPLY FOUR OPVs TO THE BANGLADESH COAST GUARD" (পিডিএফ)www.fincantieri.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯ 
  2. "Fincantieri | FINCANTIERI DELIVERS THE FIRST TWO OPVs TO THE BANGLADESH COAST GUARD" (পিডিএফ)www.fincantieri.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯ 
  3. "বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সাফল্য" (পিডিএফ)coastguard.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৮ 
  4. "ALL SHIPS - BANGLADESH COAST GUARD" (পিডিএফ)coastguard.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৮ 
  5. "সিজিএস সৈয়দ নজরুল ও সিজিএস তাজউদ্দীন-এর কমিশনিং অনুষ্ঠান" (পিডিএফ)pmo.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৮ 
  6. "প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের (বিসিজি) ৯টি টহল জাহাজ ও ১টি ঘাঁটি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন"pmo.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৮ 
  7. "বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের (বিসিজি) ৯টি টহল জাহাজ ও ১টি ঘাঁটি কমিশনিং অনুষ্ঠান"pmo.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৮ 
  8. "কোস্ট গার্ডের ৯টি জাহাজ ও ১টি ঘাঁটির কমিশনিং প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী" 
  9. "কোস্টগার্ডকে আরো যুগোপযোগী করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী"The Daily Ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৮ 
  10. "স্মরণীয় দিন উদযাপন করলো কোস্টগার্ড | Bangladesh Coast Guard | Somoy TV" 
  11. "চট্টগ্রামে কোস্ট গার্ডের ৯টি জাহাজের কমিশনিং অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী" 
  12. "আওয়ামীলীগ ছাড়া সমুদ্রসীমায় অধিকার প্রতিষ্ঠা হতো না -প্রধানমন্ত্রী 15Nov.20|| Bangladesh Coast Guard" 
  13. "উদ্বোধনের পরই অত্যাধুনিক ৯টি জাহাজে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড | Coast Guard" 
  14. "কোস্ট গার্ড হবে 'গার্ডিয়ান অব দ্য সি'"jagonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯ 
  15. "০৪ টি জাহাজ - বিসিজিএস সৈয়দ নজরুল, তাজউদ্দিন, মনসুর আলী, কামরুজ্জামান" 
  16. "LIMA 2019 Day 2: LIMA '19 International Fleet Review" 
  17. "Two Bangladesh Coast Guard ships arrive at the Port of Colombo" 
  18. Enusha (২০১৬-১০-২৬)। "Bangladesh Coast Guard Ships arrive in Colombo"www.dgi.gov.lk (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৯ 
  19. "সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং মহাপরিচালক, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বাহিনী এর মধ্যে স্বাক্ষরিত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি" (পিডিএফ)mhapsd.portal.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২০ 
  20. "বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এর ২৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী-২০২৪ উদযাপন"