আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনুলিপি সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
২০ নং লাইন: ২০ নং লাইন:
| awards =
| awards =
| predecessor =
| predecessor =
}}'''আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী''' (১৮৯৪-২৫ মার্চ ১৯৭৬) [[বাংলাদেশের]] কুমিল্লা জেলার [[রাজনীতিবিদ]] যিনি তৎকালীন ইস্ট বেঙ্গল লেজিসলেটিভ অ্যাসেমব্লির সদস্য, অবিভক্ত পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী ও বেংগল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%9A%E0%A7%8C%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%80,_%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%A8_%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%A6|শিরোনাম=চৌধুরী, আশরাফউদ্দীন আহমদ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=৫ মে ২০১৪|ওয়েবসাইট=[[বাংলাপিডিয়া]]|সংগ্রহের-তারিখ=৯ অক্টোবর ২০২০}}</ref>
}}'''আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী''' (১৮৯৪-২৫ মার্চ ১৯৭৬) [[বাংলাদেশের]] কুমিল্লা জেলার [[রাজনীতিবিদ]] যিনি তৎকালীন ইস্ট বেঙ্গল আইনসভার সদস্য, অবিভক্ত পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী ও বেংগল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%9A%E0%A7%8C%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%80,_%E0%A6%86%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%A8_%E0%A6%86%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%A6|শিরোনাম=চৌধুরী, আশরাফউদ্দীন আহমদ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=৫ মে ২০১৪|ওয়েবসাইট=[[বাংলাপিডিয়া]]|সংগ্রহের-তারিখ=৯ অক্টোবর ২০২০}}</ref>


== প্রাথমিক জীবন ==
== প্রাথমিক জীবন ==
২৬ নং লাইন: ২৬ নং লাইন:


== রাজনৈতিক জীবন ==
== রাজনৈতিক জীবন ==
আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী তৎকালীন পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী ও বেংগল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।<ref name=":0" /> ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসে যোগদিয়ে তিনি খেলাফত আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। সক্রিয় হন। ১৯১৯ সালে গঠিত ত্রিপুরা জেলা কৃষক সমিতির অন্যতম উদ্যোক্তা তিনি। ১৯৩৭–১৯৪১ মেয়াদে তিনি বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এর পর জমিয়ত উলামায়ে হিন্দে যোগদেন। তিনি ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে অবিভক্ত [[জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম (ফ)|জমিয়ত উলামায়ে ইসলামের]] শাখা তৎকালীন [[নেজামে ইসলাম পার্টি|নেজামী ইসলাম পার্টির]] প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী এলাকা কুমিল্লা থেকে ইস্ট বেঙ্গল লেজিসলেটিভ অ্যাসেমব্লির সদস্য নির্বাচিত হয়ে [[আবুল কাশেম ফজলুল হক|এ কে ফজলুল হকের]] নেতৃত্বে গঠিত যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিশ শতকের ষাট ও সত্তরের দশকে তিনি রাজনীতি থেকে দূরে ছিলেন।<ref name=":1" />
আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী তৎকালীন পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী ও বেংগল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।<ref name=":0" /> ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসে যোগদিয়ে তিনি খেলাফত আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। সক্রিয় হন। ১৯১৯ সালে গঠিত ত্রিপুরা জেলা কৃষক সমিতির অন্যতম উদ্যোক্তা তিনি। ১৯৩৭–১৯৪১ মেয়াদে তিনি বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এর পর জমিয়ত উলামায়ে হিন্দে যোগদেন। তিনি ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে অবিভক্ত [[জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম (ফ)|জমিয়ত উলামায়ে ইসলামের]] শাখা তৎকালীন [[নেজামে ইসলাম পার্টি|নেজামী ইসলাম পার্টির]] প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী এলাকা কুমিল্লা থেকে ইস্ট বেঙ্গল আইনসভার সদস্য নির্বাচিত হয়ে [[আবুল কাশেম ফজলুল হক|এ কে ফজলুল হকের]] নেতৃত্বে গঠিত যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিশ শতকের ষাট ও সত্তরের দশকে তিনি রাজনীতি থেকে দূরে ছিলেন।<ref name=":1" />


== মৃত্যু ==
== মৃত্যু ==

০৩:০৫, ১০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৮৯৪
মৃত্যু২৫ মার্চ ১৯৭৬
দাম্পত্য সঙ্গীরাজিয়া খাতুন চৌধুরাণী
সন্তানরাবেয়া চৌধুরী
প্রাক্তন শিক্ষার্থীকলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী কলেজ
সেন্ট জেভিয়ার'স কলেজিয়েট স্কুল

আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী (১৮৯৪-২৫ মার্চ ১৯৭৬) বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার রাজনীতিবিদ যিনি তৎকালীন ইস্ট বেঙ্গল আইনসভার সদস্য, অবিভক্ত পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী ও বেংগল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।[১]

প্রাথমিক জীবন

আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ১৮৯৪ সালে কুমিল্লার বটগ্রামের এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার'স কলেজিয়ে স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করে রাজশাহী কলেজ থেকে স্নাতক ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯১৯ সালে আইন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করেন। তার স্ত্রী রাজিয়া খাতুন চৌধুরাণী সাহিত্যিক ও কবি ছিলেন। তার মেয়ে রাবেয়া চৌধুরী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান, কুমিল্লা জেলা দক্ষিণের সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন।[২]

রাজনৈতিক জীবন

আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী তৎকালীন পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী ও বেংগল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।[২] ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসে যোগদিয়ে তিনি খেলাফত আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। সক্রিয় হন। ১৯১৯ সালে গঠিত ত্রিপুরা জেলা কৃষক সমিতির অন্যতম উদ্যোক্তা তিনি। ১৯৩৭–১৯৪১ মেয়াদে তিনি বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এর পর জমিয়ত উলামায়ে হিন্দে যোগদেন। তিনি ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে অবিভক্ত জমিয়ত উলামায়ে ইসলামের শাখা তৎকালীন নেজামী ইসলাম পার্টির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী এলাকা কুমিল্লা থেকে ইস্ট বেঙ্গল আইনসভার সদস্য নির্বাচিত হয়ে এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে গঠিত যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিশ শতকের ষাট ও সত্তরের দশকে তিনি রাজনীতি থেকে দূরে ছিলেন।[১]

মৃত্যু

আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ২৫ মার্চ ১৯৭৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন।[১]

তথ্যসূত্র

  1. "চৌধুরী, আশরাফউদ্দীন আহমদ"বাংলাপিডিয়া। ৫ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০২০ 
  2. মাহমুদ আজহার (২৬ নভেম্বর ২০১৭)। "কেমন আছেন রাবেয়া চৌধুরী"দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০২০ 

বহিঃসংযোগ