সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
|occupation = বিচারপতি
|occupation = বিচারপতি
}}
}}
'''সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ''' একজন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] বিচারপতি <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=29&dd=2011-01-31&ni=47600
'''সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ''' একজন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] বিচারপতি <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=29&dd=2011-01-31&ni=47600|শিরোনাম= বিচারপতি মোর্শেদের আদর্শ অনুসরণের আহ্বান|শেষাংশ= |প্রথমাংশ= |তারিখ= ৩১ জানুয়ারি ২০১১|কর্ম= দৈনিক জনকন্ঠ|সংগ্রহের-তারিখ= ১৪ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জুন ২০২০ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
|শিরোনাম= বিচারপতি মোর্শেদের আদর্শ অনুসরণের আহ্বান|শেষাংশ= |প্রথমাংশ= |তারিখ= ৩১ জানুয়ারি ২০১১|কর্ম=দৈনিক জনকন্ঠ|সংগ্রহের-তারিখ=১৪ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১}}</ref>
যিনি ১৯১১ সালের ১১ই জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] মুর্শিদাবাদে।১৯৬৭ সালে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়ে আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছিলেন। <ref>[[বাংলাদেশ]] কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি প্রিন্সিপাল শাহ মুহাম্মদ খোরশেদ লিখিত Justice Syed Mahbub Mursed-A Profile</ref>
যিনি ১৯১১ সালের ১১ই জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] মুর্শিদাবাদে।১৯৬৭ সালে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়ে আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছিলেন। <ref>[[বাংলাদেশ]] কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি প্রিন্সিপাল শাহ মুহাম্মদ খোরশেদ লিখিত Justice Syed Mahbub Mursed-A Profile</ref>



০০:০৩, ১ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ
জন্ম
সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ

১১ জানুয়ারি ,১৯১১ সাল
মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ
মৃত্যু৩ এপ্রিল ,১৯৭৯ সাল
পেশাবিচারপতি
পরিচিতির কারণরাজনীতিবিদ

সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ একজন বাংলাদেশী বিচারপতি [১] যিনি ১৯১১ সালের ১১ই জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে।১৯৬৭ সালে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়ে আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছিলেন। [২]

শিক্ষা জীবন

সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদের বাবা সৈয়দ আবদুস সালেক ছাত্রজীবনে মেধার পরিচয় দিয়ে পরে বঙ্গীয় সিভিল সার্ভিসের সদস্যপদ লাভ করেছিলেন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ছিলেন বিচারপতি মোর্শেদের মামা। বগুড়া জিলা স্কুল থেকে ১৯২৬ সালের ম্যাট্রিক পরীক্ষায় তিনি রাজশাহী বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করেন। কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতি বিষয়ে তিনি অনার্সসহ বিএ পাস করেন ১৯৩০ সালে। সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ এমএ পাস করেন ১৯৩২ সালে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে আইন পাস করেন ১৯৩৩ সালে ।[৩] ১৯৩৯ সালে ইংল্যান্ডের লিনকন্স ইন থেকে ব্যারিস্টারী ডিগ্রি লাভ করেন। [৪]

কর্মজীবন

দেশে ফিরে সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা শুরু করেন। তিনি ঢাকা হাইকোর্টে যোগ দেন ১৯৫৫ সালে ।ঐ বছরই তিনি ঢাকা হাইকোর্টের বিচারক নিযুক্ত হন। ১৯৬২-৬৩ সালে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের বিচারক এবং ১৯৬৪ সালে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি পদে নিয়োগ লাভ করেন।১৯৬৭ সালে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন। ১৯৬৮ সালে যখন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় শেখ মুজিবুর রহমানের কৌঁসুলি স্যার টম উইলিয়ামসের সাথে তিনি সহকারী হিসেবে কাজ করতে চেয়েছিলেন।’ টম উইলিয়ামস বলেছিলেন, ‘একজন প্রধান বিচারপতি সব সময়ের জন্যই প্রধান বিচারপতি থাকেন। সুতরাং সে হিসেবে আপনি আমার উপদেষ্টা হিসেবেই কাজ করবেন।’ টম উইলিয়ামস ঢাকা যখন ছিলেন, তখন তার সঙ্গে বিচারপতি মোর্শেদের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। বিচারপতি মোর্শেদের জ্ঞান ও আইনের শাসনের প্রতি সমর্থন দেখে টম উইলিয়ামস বহুবার প্রশংসা করেছেন তার। আইয়ুব খানের গোলটেবিল বৈঠকে (ফেব্রুয়ারি-মার্চ ১৯৬৯) সমগ্র পাকিস্তানের যে ৩৫ জন নেতা আমন্ত্রিত হয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বিচারপতি মোর্শেদ ।[৪]

আন্দোলন

১৯৫০ সালে তিনি ঢাকায় চলে আসেন এবং ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন। উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ উদ্যোগী ভূমিকা নিয়েছিলেন। ১৯৫৪ সালের যুক্ত ফ্রন্ট নির্বাচনে ও ২১ দফা কর্মসূচি প্রণয়ণে তার ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য । প্রধান বিচারপতি থাকাকালে নিম্ন আদালতের উন্নয়নের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানেও তিনি রাজনীতিবিদদের সহায়তায় এগিয়ে আসেন।পরবর্তী সময়ে কিছুটা ভগ্ন স্বাস্থ্যজনিত কারণে, কিছুটা সে সময়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতির দরুন তিনি নিজেকে খানিকটা গুটিয়ে নিয়েছিলেন।[৪]

তথ্যসূত্র

  1. "বিচারপতি মোর্শেদের আদর্শ অনুসরণের আহ্বান"দৈনিক জনকন্ঠ। ৩১ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি প্রিন্সিপাল শাহ মুহাম্মদ খোরশেদ লিখিত Justice Syed Mahbub Mursed-A Profile
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১ 
  4. আহসান, জিয়া হাবীব (১১ই জানুয়ারি, ২০১১)। "জন্ম শতবর্ষে বিচারপতি মোর্শেদ"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ