জারণ অবস্থা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ইংরাজী oxidation state এর ভাবানুবাদ |
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ +বিষয়শ্রেণী:রসায়ন; +বিষয়শ্রেণী:রাসায়নিক বন্ধন হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৭ নং লাইন: | ৭ নং লাইন: | ||
কোনো [[রাসায়নিক বিক্রিয়া]]য় মৌলিক পদার্থের জারণ সংখ্যা বেড়ে গেলে সেই বিক্রিয়াকে জারণ বিক্রিয়া বলা হয় । অপরদিকে, জারণ সংখ্যা কমলে সেই বিক্রিয়াকে [[বিজারণ]] বলা হয় । যে কোনো রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জারণ - বিজারণ একি সাথে ঘটে। একটি মৌল জারিত হলে অন্য কোনো মৌল বিজারিত হয় । |
কোনো [[রাসায়নিক বিক্রিয়া]]য় মৌলিক পদার্থের জারণ সংখ্যা বেড়ে গেলে সেই বিক্রিয়াকে জারণ বিক্রিয়া বলা হয় । অপরদিকে, জারণ সংখ্যা কমলে সেই বিক্রিয়াকে [[বিজারণ]] বলা হয় । যে কোনো রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জারণ - বিজারণ একি সাথে ঘটে। একটি মৌল জারিত হলে অন্য কোনো মৌল বিজারিত হয় । |
||
[[বিষয়শ্রেণী:রসায়ন]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:রাসায়নিক বন্ধন]] |
০৩:৪৫, ৩ আগস্ট ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জারণ অবস্থা বা জারণ সংখ্যা একটি রাসায়নিক যৌগের মধ্যে থাকা কোনো পরমাণুর জারিত অথবা বিজারিত অবস্থা নির্দেশকারী সংখ্যা । সাধারণ (মুক্ত) অবস্থায়, কোনো পরমাণুর জারণ সংখ্যা শূন্য। তত্ত্বগত ভাবে, কোনো পরমাণু যদি পুরোপুরি আয়নীয় যৌগ তৈরি করে, তবে সেই পরমানুতে মোট যে পরিমাণ আধানের পরিবর্তণ হবে, সেটাই ওই যৌগে,ওই পরমানুটির জারণ সংখ্যা। যৌগের ওপর নির্ভর করে জারণ সংখ্যা ধনাত্বক, শূন্য অথবা ঋণাত্বক হতে পারে।
"জারণ" শব্দটি বিজ্ঞানী ল্যাভয়সিয়ের সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন, অক্সিজেন এর সাথে যুক্ত হওয়া বোঝাতে। পরবর্তী কালে, যে কোনো মৌল বা যৌগ থেকে ইলেকট্রন বেরিয়ে গেলে সেই প্রক্রিয়াকে জারণ বলে ধরা হয়।
জারণ সংখ্যা সাধারণত পূর্ণ সংখ্যা হলেও, বিশেষ ক্ষেত্রে জারণ সংখ্যা ভগ্নাংশও হতে পারে । যেমন, ম্যাগনেটাইট(Fe3O4) যৌগে লোহার জারণ সংখ্যা ৮/৩ ।
কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় মৌলিক পদার্থের জারণ সংখ্যা বেড়ে গেলে সেই বিক্রিয়াকে জারণ বিক্রিয়া বলা হয় । অপরদিকে, জারণ সংখ্যা কমলে সেই বিক্রিয়াকে বিজারণ বলা হয় । যে কোনো রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জারণ - বিজারণ একি সাথে ঘটে। একটি মৌল জারিত হলে অন্য কোনো মৌল বিজারিত হয় ।