ধ্বনিতত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
KanikBot (আলোচনা | অবদান)
ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ
bvhk
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
ধ্বনিতত্ত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল একটি ভাষার স্বলক্ষণযুক্ত (distinctive) পৃথক পৃথক ধ্বনি-এককগুলি বের করা । উদাহরণস্বরূপ, ইংরেজিতে /p/ এবং /b/ দুইটি পৃথক ধ্বনি-একক । "pin" ও "bin" ন্যূনতম জোড়ে এই ঘটনাটি পরিলক্ষিত হয় , যে শব্দজোড়ে কেবল একটি ধ্বনির ক্ষেত্রে পার্থক্য ঘটেছে।
ধ্বনিতত্ত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল একটি ভাষার স্বলক্ষণযুক্ত (distinctive) পৃথক পৃথক ধ্বনি-এককগুলি বের করা । উদাহরণস্বরূপ, ইংরেজিতে /p/ এবং /b/ দুইটি পৃথক ধ্বনি-একক । "pin" ও "bin" ন্যূনতম জোড়ে এই ঘটনাটি পরিলক্ষিত হয় , যে শব্দজোড়ে কেবল একটি ধ্বনির ক্ষেত্রে পার্থক্য ঘটেছে।


ধ্বনি: ভাষার ক্ষুদ্রতম উপাদান হলো ধ্বনি। ফুসফুস থেকে নির্গত বাতাস গলার মধ্য দিয়ে মুখের মাধ্যমে বের হওয়ার পথে গলার ভিতরে থাকা বিভিন্ন অংশে স্পর্শ করে বিভিন্ন রকমের শব্দের সৃষ্টি করে। এই শব্দগুলো হলো আওয়াজ। আওয়াজ যখন ভাষার নিদিষ্ট কোনো চিহ্নকে কল্পনা করতে সাহায্য করে তখন তাকে ধ্বনি বলে। ‘অ’; ‘আ’; ‘ক’; ‘খ’ একেকটা ধ্বনি। আওয়াজকে ধ্বনিতে রূপ দিতে গলার যে সব স্থানে বাতাসের স্পর্শ হয়, সে সব স্থানকে বাকযন্ত্র বলে। ধ্বনি ভাষার মূল উপাদান হলেও, ধ্বনির একক কোনো অর্থ হয় না। ধ্বনির সাথে ধ্বনি একত্র হয়ে সৃষ্টি করে শব্দ আর শব্দ থেকে বাক্য গঠনের মথ্য দিয়ে ভাষার প্রকাশ হয়। ভাষাবিজ্ঞানের ধ্বনিতত্ত্ব বিভাগে ধ্বনির গঠন, বিকৃতি, পুনগঠন ও পরিবর্তনগুলো আলোচিত হয়ে থাকে। এ প্রক্রিয়ায় ভাষার ধ্বনিগুলো সাধারণত উচ্চারণীয় ধ্বনিতত্ত্ব, মূলধ্বনিতত্ত্ব ও শ্রুতিগতধ্বনিতত্ত্বকে প্রাধান্য দেয়া হয়।
ধ্বনি: ভাষার ক্ষুদ্রতম উপাদান হলো ধ্বনি। ফুসফুস থেকে নির্গত বাতাস গলার মধ্য দিয়ে মুখের মাধ্যমে বের হওয়ার পথে গলার ভিতরে থাকা বিভিন্ন অংশে স্পর্শ করে বিভিন্ন রকমের শব্দের সৃষ্টি করে। এই শব্দগু

উচ্চারণীয় ধ্বনিতত্ত্ব: উচ্চারণীয় ধ্বনিতত্ত্বে বাকযন্ত্রের সহায়তায় ধ্বনিগঠন ও পরিবর্তনের দিক আলোচনা করা হয়।

মূলধ্বনিতত্ত্ব: মূলধ্বনিতত্ত্বে ব্যবহারিক ধ্বনির বৈশিষ্ট, বিন্যাস বিশ্লেশণ করা হয়।

শ্রুতিগতধ্বনিতত্ত্ব: শ্রুতিগতধ্বনিতত্ত্বে ধ্বনিগঠনের সময় গলা ও মুখের বিভিন্ন অংশে (বাকযন্ত্রের) বাতাসের যে বিভিন্ন চাপ সৃষ্টি হয়ে তরঙ্গের সৃষ্টি করে, তারই পর্যালোচনা হয় এই শ্রুতিগতধ্বনিতত্ত্বের মাধ্যমে।

'''ধ্বনির প্রকারভেদ।।'''


ধ্বনিতত্ত্ব অনুসারে সকল ধ্বনিকে দু'ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যথাক্রমে -
ধ্বনিতত্ত্ব অনুসারে সকল ধ্বনিকে দু'ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যথাক্রমে -

০৬:৩৬, ১৩ আগস্ট ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ধ্বনিতত্ত্ব (ইংরেজি: Phonology) ভাষাবিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে কোন নির্দিষ্ট ভাষার ধ্বনি-ব্যবস্থা আলোচিত হয়। এতে বাক ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে সৃজিত ধ্বনির ভৌত উৎপাদন ও অনুধাবন নিয়ে আলোচনা করা হয়।

ধ্বনিতত্ত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল একটি ভাষার স্বলক্ষণযুক্ত (distinctive) পৃথক পৃথক ধ্বনি-এককগুলি বের করা । উদাহরণস্বরূপ, ইংরেজিতে /p/ এবং /b/ দুইটি পৃথক ধ্বনি-একক । "pin" ও "bin" ন্যূনতম জোড়ে এই ঘটনাটি পরিলক্ষিত হয় , যে শব্দজোড়ে কেবল একটি ধ্বনির ক্ষেত্রে পার্থক্য ঘটেছে।

ধ্বনি: ভাষার ক্ষুদ্রতম উপাদান হলো ধ্বনি। ফুসফুস থেকে নির্গত বাতাস গলার মধ্য দিয়ে মুখের মাধ্যমে বের হওয়ার পথে গলার ভিতরে থাকা বিভিন্ন অংশে স্পর্শ করে বিভিন্ন রকমের শব্দের সৃষ্টি করে। এই শব্দগু

ধ্বনিতত্ত্ব অনুসারে সকল ধ্বনিকে দু'ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যথাক্রমে -

  1. স্বরধ্বনি
  2. ব্যাঞ্জনধ্বনি