নয়াপাড়া শরণার্থী শিবির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্ত সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত স্থাপন |
|||
৩৯ নং লাইন: | ৩৯ নং লাইন: | ||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ- |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-মায়ানমার সম্পর্ক]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-মায়ানমার সম্পর্ক]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:মানবিক সাহায্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মানবিক সাহায্য]] |
১৬:৫১, ১ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নয়াপাড়া শরণার্থী শিবির | |
---|---|
বাংলাদেশে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২০°৫৭′২২″ উত্তর ৯২°১৫′০৫″ পূর্ব / ২০.৯৫৫৯৭৯° উত্তর ৯২.২৫১৩১২° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | কক্সবাজার জেলা |
উপজেলা | টেকনাফ উপজেলা |
জনসংখ্যা (১৪ জানুয়ারি ২০১৮) | |
• মোট | ২৩,০৬৫[১] |
নয়াপাড়া শরণার্থী শিবির হল বাংলাদেশের কক্সবাজারের টেকনাফে অবস্থিত একটি শরণার্থী শিবির। এটি ধুমদুমিয়া গ্রামে অবস্থিত যা মূলত প্রতিবেশী রাষ্ট্র মায়ানমারের ধর্মীয় নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমদের দ্বারা জনাকীর্ণ।[২] কক্সবাজারে সরকারি পরিচালনায় দুটি শরণার্থী শিবিরের মধ্যে এটি একটি, অন্যটি হচ্ছে কুতুপালং শরণার্থী শিবির।[৩] ২০১৭ সালের জুলাই অনুসারে উভয় শরণার্থী শিবির মিলিয়ে প্রায় ৩০,০০০ শরণার্থী লোক বাস করে।[৪] সেপ্টেম্বর ২০১৭-তে, জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার (ইউএনএইচসিআর) থেকে হিসেব করা হয় যে উভয় শরণার্থী শিবির মিলিয়ে উদ্বাস্তুর সংখ্যা ৭৭,০০০ ছাড়িয়ে গেছে।[৫]
১৪ জানুয়ারি ২০১৮ মোতাবেক, নয়াপাড়া শরণার্থী শিবিরের লিপিবদ্ধ জনসংখ্যা ২৩,০৬৫ জনের মতো ছিল।[১]
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "How Suu Kyi sees the Rohingya crisis"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "The young and the hopeless in Bangladesh's camps"। UNHCR (ইংরেজি ভাষায়)। United Nations High Commissioner for Refugees। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Stories from the Rohingya Camps in Bangladesh"। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Two camps of thought on helping Rohingya in Bangladesh"। UNHCR (ইংরেজি ভাষায়)। United Nations High Commissioner for Refugees। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৭।
- ↑ Judah, Jacob (১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "Rohingya influx strains camp resources in Bangladesh"। UNHCR (ইংরেজি ভাষায়)। United Nations High Commissioner for Refugees। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৭।