নয়াপাড়া শরণার্থী শিবির
নয়াপাড়া শরণার্থী শিবির | |
---|---|
বাংলাদেশে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২০°৫৭′২২″ উত্তর ৯২°১৫′০৫″ পূর্ব / ২০.৯৫৫৯৭৯° উত্তর ৯২.২৫১৩১২° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | কক্সবাজার জেলা |
উপজেলা | টেকনাফ উপজেলা |
জনসংখ্যা (১৪ জানুয়ারি ২০১৮) | |
• মোট | ২৩,০৬৫[১] |
নয়াপাড়া শিবির হল বাংলাদেশের কক্সবাজারের টেকনাফে অবস্থিত একটি শরণার্থী শিবির। এটি ধুমদুমিয়া গ্রামে অবস্থিত যা মূলত প্রতিবেশী রাষ্ট্র মায়ানমারের ধর্মীয় নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমদের দ্বারা জনাকীর্ণ।[২] কক্সবাজারে সরকারি পরিচালনায় দুটি শরণার্থী শিবিরের মধ্যে এটি একটি, অন্যটি হচ্ছে কুতুপালং শরণার্থী শিবির।[৩] ২০১৭ সালের জুলাই অনুসারে উভয় শরণার্থী শিবির মিলিয়ে প্রায় ৩০,০০০ শরণার্থী লোক বাস করে।[৪] সেপ্টেম্বর ২০১৭-তে, জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার (ইউএনএইচসিআর) থেকে হিসেব করা হয় যে উভয় শরণার্থী শিবির মিলিয়ে উদ্বাস্তুর সংখ্যা ৭৭,০০০ ছাড়িয়ে গেছে।[৫]
১৪ জানুয়ারি ২০১৮ মোতাবেক, নয়াপাড়া শরণার্থী শিবিরের লিপিবদ্ধ জনসংখ্যা ২৩,০৬৫ জনের মতো ছিল।[১]
শরণার্থীদের প্রাপ্ত সুবিধাদি
[সম্পাদনা]এখানে অবস্থানরত শরণার্থীরা মৌলিক সুবিধাদি যেমন: অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পানীয় জল, পয়:নিষ্কাশন, প্রশিক্ষণসহ নানান সুবিধা পেয়ে থাকে। শরণার্থীদের জন্য দর্জির কাজ, সাবান তৈরি, ছুতারের কাজ, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি মেরামত, রিক্সা-সাইকেল মেরামত ইত্যাদি। এসব প্রশিক্ষণ বিভিন্ন এনজিও কর্তৃক পরিচালিত হয়।[৬]
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "How Suu Kyi sees the Rohingya crisis"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "The young and the hopeless in Bangladesh's camps"। UNHCR (ইংরেজি ভাষায়)। United Nations High Commissioner for Refugees। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Stories from the Rohingya Camps in Bangladesh"। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ২৯ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Two camps of thought on helping Rohingya in Bangladesh"। UNHCR (ইংরেজি ভাষায়)। United Nations High Commissioner for Refugees। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৭।
- ↑ Judah, Jacob (১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "Rohingya influx strains camp resources in Bangladesh"। UNHCR (ইংরেজি ভাষায়)। United Nations High Commissioner for Refugees। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "মায়ানমার শরণার্থী বিষয়ক সংক্ষিপ্ত তথ্যাদি" (পিডিএফ)। modmr.portal.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০২১।