অনিতা কুপ্পুসামি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় কণ্ঠশিল্পী সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী স্থাপন |
|||
৮০ নং লাইন: | ৮০ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর সঙ্গীতশিল্পী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর সঙ্গীতশিল্পী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর নারী সঙ্গীতজ্ঞ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:তামিলনাড়ুর নারী সঙ্গীতজ্ঞ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় |
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী]] |
০৯:০৪, ২৪ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি উইকি লাভস ওমেন দক্ষিণ এশিয়া ২০২০ উপলক্ষে তৈরি করা হচ্ছে। নিবন্ধটিকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিবন্ধকার অনুবাদ করে এর মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণ সাধন করবেন; আপনার যেকোনও প্রয়োজনে এই নিবন্ধের আলাপ পাতাটি ব্যবহার করুন। আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। |
অনিতা কপ্পুসামি | |
---|---|
জন্মনাম | অনিতা |
ধরন | তামিল লোকশিল্প, কর্ণাটিক |
পেশা | সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার এবং লেখক |
ওয়েবসাইট | pushpavanamkuppusamy |
অনিতা কুপ্পুসামি হলেন একজন ভারতীয় (তামিল) সঙ্গীতশিল্পী। তিনি মূলত একজন তামিল লোক সঙ্গীত এবং কর্ণাটিক সংগীতশিল্পী। তিনি একই সাথে একজন টিভি হোস্ট।তিনি নাতুপুরা পট্টুর দ্বারা বিখ্যাত হয়েছেন, যা তামিল লোকসঙ্গীত বা লোকসংস্কৃতির একটি বিশেষ শাখা। অল্প বয়স থেকেই তিনি গায়ক হতে আগ্রহী ছিলেন।গান গাওয়া ছাড়াও তিনি বেশ কয়েকটি টিভি রিয়েলিটি শোতে বিচারক হিসাবে কাজ করেছেন। তিনি রান্নার উপরে কয়েকটি বই লিখেছেন এবং টিভিতে বিভিন্ন রান্নার অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন।
জীবনী
তিনি বেঙ্গালুরুতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং মেট্টুপলায়মে বড় হয়েছেন। শৈশবকাল থেকেই তিনি সঙ্গীতে আগ্রহী ছিলেন। তাই তিনি সংগীতকে পেশা হিসেবে বেছে নেয়ার ব্যাপারে তাঁর পরিবারকে রাজি করান।তিনি কয়ম্বাটোরের অবিনাশী লিঙ্গম কলেজ থেকে সংগীতে বি.এ. ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপর তিনি চেন্নাইয়ের ইউনিভার্সিটি অব মাদ্রাজে যোগদান করেন। সেখান থেকে তিনি কর্ণাটিক সঙ্গীতের উপর এম.এ. ডিগ্রি লাভ করেন।[১]
এখানেই পুষ্পবনাম কুপ্পুসামির সাথে তাঁর পরিচয় হয়। তাদের মধ্যে খুব ভাল সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাঁরা বিভিন্ন প্রতিযোগিতা এবং কনসার্টে একসাথে গান গাইতেন। একসময় তাঁদের সম্পর্ক এতই গভীর হয় যে তাঁরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।তিনি তাঁর স্বামী পুষ্পবনামের কাছ থেকে তিনি একটি তামিল লোকশিল্প "নট্টুপুরা পট্টু" শিখেছিলেন।[২]
ক্যারিয়ার
অনীতার মূল ফোকাস ছিল তামিল লোকশিল্প, "নট্টুপুরা পট্টু" তে। তাঁর স্বামী পুষ্পবনম কুপ্পুসামির সাথে তিনি যৌথভাবে ভারতে এবং বিদেশে প্রায় ৩,০০০ কনসার্টে গান গেয়েছেন।[৩]
তিনি তাঁর গানের মাধ্যমে এইডস, যৌতুক, ধূমপান, মদ্যপান ইত্যাদির কুফল; নারী-শিশু হত্যা, শিশুশ্রমের বিরুদ্ধে সচেতনতা; এবং নারী শিক্ষা এবং শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ানোর গুরুত্বের বিষয়ে সচেতনতা সহ সার্বিক সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করেছেন।
প্রথমদিকে তাঁর লক্ষ্য ছিল মূলধারার প্লেব্যাক গায়ক হয়ে ওঠা। তবে কনসার্টের জন্য তার ঘন ঘন ভ্রমণের কারণে তিনি প্লেব্যাক গানে মনোনিবেশ করতে পারেননি।[৩]
কাজ
বিভিন্ন কনসার্ট ছাড়া তিনি মূলত লোকসঙ্গীত এবং প্লেব্যাক গান গেয়েছেন।
লোকসঙ্গীতের অ্যালবাম
- মান্নু মানক্কধু
- মন ভাসম
- মান ওসাই
- কারিশাল মান
- সোলাম বেধাইকাইলে
- মেহাম কারুক্কুধাদি
- কালথু মেদু
- উরক্কুরুভি
- গ্রামাথু গীতম
- কাট্টুমল্ল
- আদিয়াথি ডান্স ডান্স
- ওথাইয়াদিপ্পাধাইয়িলে
- থানজভুরু মান্নেদুথু
- নট্টুপ্পুরা মনাম
প্লেব্যাক গায়িকা হিসেবে
ফিল্ম | গান | সংগীত পরিচালক | সহ শিল্পী |
---|---|---|---|
ভাল্লি ভারা পোড়া | পন্নু রোম্বা জোরুথান | কে. এস মণি অলি | পুষ্পবনাম কপ্পুসামি |
আরসিয়াল | আরসিয়াল আরসিয়াল | বিদ্যাসাগর | পুষ্পবনাম কপ্পুসামি |
কারিশাকত্তু পুভে | কুচানোরু | ইলাইয়ারাজা | পুষ্পবনাম কপ্পুসামি |
ব্যক্তিগত জীবন
তাঁর স্বামী হলেন পুষ্পবনাম কুপ্পুসামি। তিনিও একজন গায়ক। এই দম্পতির দুজন কন্যা সন্তান রয়েছে।একজন হলেন পল্লবী আগরওয়াল, যিনি একজন চিকিৎসক এবং অন্যজন হলেন মেহা। [২] অনিতা কুপ্পুসামি ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে সর্বভারতীয় আন্না দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গম বা এআইডিএমকে রাজনৈতিক দলে যোগ দেন।[৪]
তথ্যসূত্র
- ↑ "AIADMK gets six popular faces"। The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-০৩।
- ↑ ক খ "Transcending boundaries"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-০৩।
- ↑ ক খ "My First Break – Anitha Kuppusamy"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-০৩।
- ↑ "AIADMK welcomes newcomers"। The Hindu। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৫-১৭।