বিন্দু আম্মিনি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিন্দু আম্মিনি
জাতীয়তাভারতীয়
পেশাআইনজীবী, প্রভাষক, কর্মী
উচ্চশিক্ষায়তনিক পটভূমি
শিক্ষাসরকারি আইন কলেজ, এর্নাকুলাম (এলএল.বি.)
মাতৃ-শিক্ষায়তনকেরালা বিশ্ববিদ্যালয়, কারিয়াভাত্তম (এলএলএম)
উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্ম
প্রতিষ্ঠানসরকারি আইন কলেজ, কোঝিকোড়

বিন্দু আম্মিনি একজন ভারতীয় আইনজীবী। তিনি কোঝিকোড়ের সরকারি আইন কলেজের প্রভাষক এবং একজন দলিত কর্মী।[১] ভারতের সুপ্রিম কোর্ট প্রজনন বয়সের (১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী) মহিলাদের মন্দিরে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার পর, শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করা প্রথম দু'জন মহিলার মধ্যে তিনি একজন।

প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা[সম্পাদনা]

আম্মিনি একজন দলিত যিনি কেরালার পাথানামথিট্টায় বড় হয়ে উঠেছেন।[২][৩] পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট।[৩] তাঁদের বাবা মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার পর, তাঁদের মা খামার, কারখানা ও হোটেলে কাজ করে আম্মিনি ও তাঁর ভাইবোনদের বড় করে তুলেছিলেন।[৩][৪]

২০০১ সালে, আম্মিনি তাঁর পরিবারে প্রথম হিসেবে কলেজে ভর্তি হন।[৩][৪] একজন ছাত্রী হিসেবে, তিনি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) (সিপিআই [এমএল]) এর ছাত্র শাখা কেরালা বিদ্যার্থী সংগঠনের একজন নেতা ছিলেন,[২][৫] এবং সিপিআই (এমএল) এর সর্বকনিষ্ঠ মহিলা রাজ্য সমন্বয়কারী হয়েছিলেন।[৩] টাইম অনুসারে, "তিনি স্পষ্ট করেছেন যে তিনি যে পার্টিতে ছিলেন তা রাষ্ট্র-স্বীকৃত এবং তিনি কখনই সশস্ত্র বিদ্রোহে বিশ্বাস করেননি", এবং তিনি ২০১১ সালে দল ছেড়ে দেন।[৩][মন্তব্য ১]

তিনি পাথানামথিট্টার প্রমাদোমের নেতাজি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন এবং ক্যাথলিকেট কলেজ পাঠানমথিট্টায় তাঁর প্রাক-ডিগ্রী কোর্স করেছেন। তিনি এর্নাকুলামের সরকারি আইন কলেজ থেকে আইনে স্নাতক (এলএল.বি.) এবং তিরুবনন্তপুরমের কেরালা বিশ্ববিদ্যালয়ের করিয়াভাট্টম ক্যাম্পাস থেকে আইনের স্নাতকোত্তর (এলএলএম) অর্জন করেন।[৪][৫]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

বিন্দু আম্মিনি কুইলাণ্ডি আদালতে একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন এবং কালিকট বিশ্ববিদ্যালয়েকান্নুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তালসেরি ক্যাম্পাসে স্কুল অফ লিগ্যাল স্টাডিজে শিক্ষকতা করেছেন।[২][৪][৫] স্বামীর সঙ্গে তিনি একটি মুদির দোকানও চালান।[৩] তিনি কোঝিকোড়ের সরকারি আইন কলেজের প্রভাষক।[১]

বিন্দু আম্মিনি ভীম আর্মির কেরালা রাজ্যের নেতা, এটি একটি দলিত অধিকার সংগঠন।[৬] তিনি সাবঅল্টার্ন (ঔপনিবেশিক জনগোষ্ঠী যারা সামাজিক, রাজনৈতিক এবং ভৌগোলিকভাবে ক্ষমতার শ্রেণিবিন্যাস থেকে বাদ থাকে) নারীবাদকে মেনে চলেন, যে নারীবাদ নিপীড়িত শ্রেণীতে নারীদের অধিকারের উপর মনোনিবেশ করে।[৩] ২০২২ সালে, তিনি শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশের পরে চলমান সহিংসতা এবং সাইবার ধমকের সম্মুখীন হওয়ার পর,[১] তাঁর প্রতি লক্ষ্য করা অপব্যবহারের বর্ণবাদী প্রকৃতি সম্পর্কে তিনি কথা বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, "'একদম অরক্ষিত' শুধু আমি নই, নারী, দলিত এবং আদিবাসীরা অরক্ষিত"এবং "আপনি যদি জিজ্ঞাসা করেন কেন এই সমস্ত মহিলাদের মধ্যে আমাকে লক্ষ্য করা হচ্ছে, তাহলে বলব জাত একটি কারণ", তিনি রেহানা ফতিমার মতো মন্দিরে প্রবেশের চেষ্টাকারী অন্যান্য মহিলাদের উল্লেখ করে এই কথা বলেন।[৭]

২০২২ সালের জানুয়ারিতে আম্মিনি প্রকাশ্যে লাঞ্ছিত হন। এরপরে, তিনি বলেছিলেন, "আমি এখানে আর নিরাপদ নই, একমাত্র বিকল্প হল দেশ ছেড়ে আশ্রয় খোঁজা।"[৮] তাঁর আইনী উকিল প্রশান্ত পদ্মনাভন কেরালা সরকারকে একটি নোটিশ প্রদান করেছেন, যেখানে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে সুপ্রিম কোর্টের আদেশ লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে, কোর্টের আদেশ অনুযায়ী আম্মিনি এবং কনকদুর্গাকে সরকারের নিরাপত্তা প্রদান করার কথা।[৯] আম্মিনি অভিযোগ করেছেন যে তাঁর দলিত পরিচয় এবং তাঁর সুরক্ষা প্রদানে পুলিশের ব্যর্থতা এই দুটি সম্পর্কিত।[১০]

শবরীমালা প্রবেশ[সম্পাদনা]

শবরীমালা মন্দিরে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মহিলাদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের পরে,[১১] সক্রিয় কর্মীদের দ্বারা তৈরি সামাজিক মাধ্যমের গোষ্ঠীগুলিতে বিন্দু আম্মিনি যোগ দেন।[৩] নভোথানা কেরালাম সবরিমালাইলেক্কু (রেনেসাঁ কেরালা) -র ফেসবুক পাতাটি মন্দিরে যেতে ইচ্ছুক মহিলাদের জন্য খোলা হয়েছিল। এখানে কনকদুর্গার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়।[৪][৫] আম্মিনি বিশ্বাস করেন যে মন্দিরে মহিলাদের প্রবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত,[১২] এবং, "আমরা ঝামেলা শুরু করার চেষ্টা করিনি", এবং "আমাদের লক্ষ্য ছিল শুধুমাত্র মন্দির পরিদর্শন করা। নারীদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য, এটি অনুপ্রেরণা।"[৪]

প্রথম প্রচেষ্টা[সম্পাদনা]

২০১৮ সালের ২২শে ডিসেম্বর , আম্মিনি, কনকদুর্গা এবং অন্য দুই মহিলা, ত্রিশূরে দেখা করেন এবং তারপরে শবরীমালা যাওয়ার চেষ্টা করেন।[৩] অন্য দুই মহিলা মাঝপথেই ছেড়ে চলে যান এবং ২৪শে ডিসেম্বর আম্মিনি ও কনকদুর্গাকে বিক্ষোভকারীদের বিরোধিতার মুখে পড়েন।[৩][৪] এরপর পুলিশি নিরাপত্তা না থাকার প্রতিবাদে তাঁরা অনশন শুরু করেন।[৩][৪]

দ্বিতীয় প্রচেষ্টা[সম্পাদনা]

২০১৯ সালের ২রা জানুয়ারী তারিখে, আম্মিনি এবং কনকদুর্গা ভোর ৩:৪৫ নাগাদ শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করেন।[১৩] তাঁরা কালো জামা পরে পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে মন্দিরের ভেতরে প্রবেশ করেন।[১৩] তাঁদের মন্দিরে প্রবেশের ভিডিও সমর্থন ও বিরোধিতার বার্তা সহ ভারতের সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত হয়েছিল।[১৪] তাঁদের মন্দিরে প্রবেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন[১৫] তাঁরা প্রবেশ করার পরে, পুরোহিতরা একটি শুদ্ধি অনুষ্ঠানের জন্য মন্দিরটি বন্ধ করে দেয়।[৩][১৬]

শবরীমালায় প্রবেশের পর বিন্দু আম্মিনিকে পুলিশি নিরাপত্তায় রাখা হয়েছিল[১৪][১৭] এবং প্রবেশের পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান।[১৮][১৯] তাঁর বাড়িতে শবরীমালা কর্ম সমিতির লোকজন এবং অন্যান্য সংগঠন, যারা তাঁর শবরীমালায় প্রবেশের বিরোধিতা করেছিল, তারা এসে তাণ্ডব করেছিল।[২] ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, তিনি বলেছিলেন যে তিনি এখনও মৃত্যুর হুমকি পাচ্ছেন।[১১]

ভারতীয় জনতা পার্টির কিছু সদস্য তাঁদের মন্দিরে প্রবেশকে "কালো দিন" বলে অভিহিত করেছেন।[১৭] কেরালার মুখ্যমন্ত্রী, পিনারাই বিজয়ন, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের সমর্থক, বলেছেন আম্মিনি এবং কনকদুর্গার মন্দিরে প্রবেশ একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।[১৬] বরিষ্ঠ আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং তাঁদের প্রবেশকে বি আর আম্বেদকরের নেতৃত্বে মন্দির প্রবেশ আন্দোলনের সাথে তুলনা করেছেন এবং পুলিশ সুরক্ষা পাওয়ার জন্য আইনী পদক্ষেপে আম্মিনি ও কনকদুর্গার প্রতিনিধিত্ব করেছেন।[১]

তৃতীয় প্রচেষ্টা[সম্পাদনা]

২০১৯ সালের নভেম্বরে, সুপ্রিম কোর্ট তার ২০১৮ সালের সিদ্ধান্ত বহাল রেখে পর্যালোচনার জন্য মামলাটি একটি বৃহত্তর বেঞ্চের কাছে পাঠিয়েছিল।[২০] সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কেরালা সরকার তখন মন্দিরে মহিলাদের প্রবেশের জন্য তাদের সমর্থন এবং পুলিশি সুরক্ষা প্রত্যাহার করে নেয়।[২১][২২] এই ঘোষণার পর, আম্মিনি এবং তৃপ্তি দেশাই সহ অন্যান্য কর্মীরা, নভেম্বরের শেষের দিকে এর্নাকুলাম সিটি কমিশনারের অফিসে গিয়ে মন্দিরে যাওয়ার আরেকটি প্রচেষ্টার জন্য পুলিশ সুরক্ষা চেয়েছিলেন।[২২][২৩]

আম্মিনি কমিশনারের অফিসের বাইরে লঙ্কা / মরিচ স্প্রে দ্বারা আক্রান্ত হন এবং হাসপাতালে ভর্তি হন।[২৪][২৫][২৬] এরপরে, প্রবীর বিষ্ণু পোরুথিয়িল আম্মিনিকে "আমাদের সময়ের রোজা পার্কস" হিসাবে বর্ণনা করেছেন এবং লিখেছেন, "তিনি আমাদের পিতৃতন্ত্রের দৃঢ়তা দেখিয়েছেন এবং ঐতিহ্যের মুখোশের আড়ালে থাকা জাতপাতকে উন্মোচিত করেছেন।"[২৪]

রাষ্ট্রীয় মহিলা আয়োগ কেরালার পুলিশ মহাপরিচালককে এই ঘটনার বিষয়ে একটি অ্যাকশন রিপোর্ট পাঠাতে বলেছে।[২৭] ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে, সুপ্রিম কোর্ট শবরীমালা দর্শনের জন্য সুরক্ষার আদেশ দিতে অস্বীকার করেছিল।[২৮] ২০১৯ সালে এর্নাকুলাম সিটি কমিশনারের অফিসে যাওয়ার সময় আম্মিনিকে স্প্রে করা দলের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত দুজনকে, ২০২১ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি, কেরালা হাইকোর্ট প্রাক-গ্রেফতার জামিন দেয়।[২৩]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

১৮ বছর বয়সে, ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয় থাকাকালীন বিন্দু আম্মিনির সঙ্গে তাঁর ভাবী স্বামী কে ভি হরিহরনের সাথে দেখা হয়। তাঁরা বিয়ের পর পয়িলকাভুতে স্থায়ী হন।[২][৩] তাঁদের একটি কন্যা রয়েছে, ওলগা, যার নাম হলোকাস্টে নিহত ওলগা বেনারিও প্রেস্টেসের নামে রাখা হয়েছে।[৩][৪]

মন্তব্য[সম্পাদনা]

  1. ২০১৯ সালে, সিপিআই (এমএল) পলিটব্যুরোর সদস্য পিজে জেমস বলেছিলেন যে বিন্দু দশ বছর ধরে দলের সাথে যুক্ত ছিলেন না।[৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Sharma, Ashutosh (জানুয়ারি ৯, ২০২২)। "First Woman To Enter Sabarimala, Dalit Activist Bindu Ammini Continues To Brave Social Backlash"Outlook। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২২ 
  2. Meethal, Amiya (৩ জানুয়ারি ২০১৯)। "Bindu Ammini, husband were with CPI (ML) earlier"Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  3. Time https://time.com/longform/bindu-kanakadurga-women-hinduism-india/। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  4. Schultz, Kai (১৮ জানুয়ারি ২০১৯)। "Her Visit to a Men-Only Temple Went Smoothly. Then the Riots Started."The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২১ 
  5. "A lawyer and a govt employee: Meet Bindu and Kanakadurga, who entered Sabarimala"The News Minute (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  6. Henry, Nikhila (১২ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Congress Using Sabarimala to Win Kerala: 1st Woman to Enter Temple"The Quint। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২১ 
  7. Bhavani, Mrudula (জানুয়ারি ২০, ২০২২)। "There is an absence of unified resistance movements in Kerala: Bindu Ammini to TNM"The News Minute। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২২ 
  8. "Bindhu Ammini, who entered Sabarimala, assaulted in public. It's not the first time"The News Minute। জানুয়ারি ৬, ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২২ 
  9. "Dalit woman who entered Sabarimala temple serves legal notice on Kerala Government for failing to protect her"The Leaflet। জানুয়ারি ১১, ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২২ 
  10. Oommen, Rickson (জানুয়ারি ৬, ২০২২)। "Kerala dalit social activist Bindu Ammini attacked, culprit arrested"India Today। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২২ 
  11. Schultz, Kai (৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "Let Women Enter Hindu Temple, Indian Religious Board Says, in Reversal"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২১ 
  12. Delhi, India Today Web Desk New। "Tale of Bindu and Kankadurga: 2 women who braved odds and entered Sabarimala temple"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  13. "2 Women Below 50 Enter Sabarimala, Temple Reopens After "Purification""NDTV.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  14. "Videos show women entering Indian temple after centuries-old ban"The Observers - France 24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  15. Saberin, Zeenat। "Indian women defy Hindu temple ban amid protests"www.aljazeera.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  16. "Sabarimala: Indian women make history by entering temple"BBC News। ২ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২১ 
  17. Schultz, Kai; Venkataraman, Ayesha (২ জানুয়ারি ২০১৯)। "2 Indian Women Enter Sabarimala Temple, Setting Off Protests Near Hindu Shrine"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২১ 
  18. "'Sabarimala case will become like Ayodhya': Bindu Ammini who entered temple reacts"The News Minute (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  19. Time https://time.com/5513055/kanakadurga-sabarimala-hindu-temple-family-abandon/। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  20. Vishwanath, Apurva (১৫ নভেম্বর ২০১৯)। "Sabarimala majority ruling: Review pending, scope widened"The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২১ 
  21. Philip, Shaju (১৬ নভেম্বর ২০১৯)। "Kerala govt's flip-flop on Sabarimala: Won't take young women to shrine"The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২১ 
  22. Web Desk (২৬ নভেম্বর ২০১৯)। "Bindu Ammini, who prayed at Sabarimala last year, attacked with chilli spray before fresh attempt"The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২১ 
  23. "Kerala High Court Grants Pre-Arrest Bail To 2 Men Accused Of Attacking Sabarimala Activist; Finds Allegations Prima Facie Mala Fide"LiveLaw.in। ৫ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২১ 
  24. Poruthiyil, Prabhir Vishnu (নভেম্বর ৩০, ২০১৯)। "The Spectre Haunting Hindutva: An Assertive Dalit Woman"The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২২ 
  25. "Bindu Ammini, First Woman To Enter Sabarimala In 2018, Attacked With Chilli Powder"HuffPost (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  26. "Bindu Ammini, who prayed at Sabarimala last year, attacked with chilli spray before fresh attempt"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  27. "NCW asks Kerala DGP to send report on chilli powder attack on woman activist"Business Standard India। Press Trust of India। ২৭ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  28. Chaudhary, Nilashish (১২ ডিসেম্বর ২০১৯)। "'We Know Law Is In Your Favour And There Is No Stay; But We Are Not Passing Any Orders': SC To Women Seeking Protection For Sabarimala Visit"LiveLaw.in। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২১ 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]