বিকল্প প্রচারমাধ্যম
বিকল্প প্রচারমাধ্যম হচ্ছে প্রচারমাধ্যম যা স্থাপিত অথবা আধিপত্যকারী প্রচারমাধ্যম থেকে ভিন্ন হয় তাদের বস্তু, উৎপাদন ও বিতরণে। বিকল্প প্রচারমাধ্যমের একাধিক রুপ আছে যাদের মধ্যে আছে ছাপা, শাব্দিক, দৃশ্যিক, ইন্টারনেট ও পথ কলা। কিছু উদাহরণের মধ্যে আছে প্রতি-সাংস্কৃতিক জিন, ১৯৬০ সালের, জাতিগোত্র ও আদিবাসিভিত্তিক প্রচারমাধ্যম যেমন ফার্স্ট পিপোল্স টেলিভিশন নেটওয়ার্ক, কানাডাতে (পরবর্তীতে নতুন নাম করা হয় অ্যাবোরিজিনাল পিপল্স টেলিভিশন নেটওয়ার্ক), এবং আরো সাম্প্রতিকভাবে অনলাইনে উন্মুক্ত প্রকাশনাতে সংবাদ সাইট যেমন ইন্ডিমিডিয়া।
যেখানে মূলধারার প্রচারমাধ্যম সামগ্রিকভাবে সরকারি ও ব্যবসাপ্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থ উপস্থাপন করে, বিকল্প প্রচারমাধ্যমের ব্যাপার থাকে অবাণিজ্যিক প্রকল্প হবার যা মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্নদের স্বার্থের পক্ষপাতিত্ব করে, যেমন গরীব, রাজনৈতিক ও জাতিগত সংখ্যালঘু, শ্রমজীবি সংগঠন, এলজিবিটি পরিচয়বাদি। এসব প্রচারমাধ্যম সংকুচিত দৃষ্টিকোনের প্রচার করে, যেমন যেগুলো শোনা যায় প্রগতিশীল খবর অনুষ্ঠান ডেমোক্রেসি নাউতে, এবং পরিচয়ভিত্তিক গোষ্ঠী তৈরি করে, উদাহরণ হিসাবে যা দেখা যায় ইট গেট্স বেটার প্রজেক্ট এ যা ইউটিউবে তৈরি করা হয়েছিলো তার তৈরি হবার সময়ে সমকামি উঠতিতরুনদের মধ্যকার আত্মহত্যার হার বৃদ্ধির জবাবে।
বিকল্প প্রচারমাধ্যম একটা সংস্কৃতির রাজত্বকারী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে প্রতিযোগিতাতে আনে এবং অ্যান্তোনিও গ্রামসি এর কালচারাল হেজিমনি তত্ত্বের অনুসারিরা তাকে বর্ণনা করে "প্রতি-হেজিমনিক" হিসাবে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |