বাগদাদ ঢাকা কার্পেট ফ্যাক্টরি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাগদাদ ঢাকা কার্পেট ফ্যাক্টরি
Baghdad – Dhaka Carpet Factory
স্থানীয় নাম
বাগদাদ ঢাকা ফ্যাক্টরি
ধরনসরকারি
শিল্পপাট শিল্প
বস্ত্র শিল্প
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৭৯; ৪৫ বছর আগে (1979)
সদরদপ্তর
উত্তর কাট্টালী, ফিরোজ শাহ্ কলোনী, চট্টগ্রাম
,
বাণিজ্য অঞ্চল
বিশ্বব্যাপী
পণ্যসমূহকার্পেট
মালিকবাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন

বাগদাদ ঢাকা কার্পেট ফ্যাক্টরি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত একটি ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠান।[১] এটি রাষ্ট্রায়ত্ব বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশনের অধীনস্থ ২৬টি মিলের মধ্যে চট্টগ্রাম অঞ্চলের অধীনে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠানের[২] মধ্যকার অন্যতম প্রধান পাটকল।[৩]

অবস্থান[সম্পাদনা]

এই পাটকলটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম জেলার ফিরোজ শাহ্ কলোনীর উত্তর কাট্টালী এলাকায় অবস্থিত।[৪]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

এই শিণ্প প্রতিষ্ঠানটি ১৯৭৯ সালে স্থাপিত হয় এবং সে বছরই এটিকে জাতীয়করণ করা হয়।[৪]

অবকাঠামো[সম্পাদনা]

এই বৃহদায়তন শিল্প-কমপ্লেক্সটি ১০ একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত।[৪]

কর্মরত শ্রমিক ও ব্যবস্থাপনা[সম্পাদনা]

এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনের অধীনস্থ হওয়ায় এটি বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ২৭, ১৯৭২ অনুযায়ী অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার ১ জন চেয়ারম্যান এবং যুগ্ম সচিব পদমযাদার অনূর্ধ্ব ৫ জন পরিচালকের সমন্বয়ে গঠিত একটি পরিচালনা পর্ষদের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়।[৫]

উৎপাদন ক্ষমতা[সম্পাদনা]

এই মিলে রয়েছে ১০ স্পিন ফ্রেম লুম এবং গড়ে এর মাসিক উৎপাদন ক্ষমতা ১১০ মেট্রিক টন ইয়ার্ন।[৪]

উৎপাদিত পণ্য[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "চট্টগ্রামে সাত পাটকলে ২৪ ঘণ্টার ধর্মঘট"দৈনিক আজাদী - অনলাইন ভার্সন। ৩ জানুয়ারী ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "জনবল সংকটে চট্টগ্রামের ১০ রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল"দৈনিক যুগান্তর। ৬ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 
  3. "রাষ্ট্রায়ত্ত ২৬ পাটকল আধুনিকায়ন করবে চীন"দৈনিক বণিক বার্তা। ২০ আগস্ট ২০১৪। ২০১৯-০৬-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 
  4. "বাগদাদ্ ঢাকা কার্পেট ফেক্টরি"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 
  5. "বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 

বহি:সংযোগ[সম্পাদনা]