পাকিস্তানের নদীর তালিকা
এটি পশ্চিম থেকে পূর্ব পর্যন্ত নদী অববাহিকা দ্বারা ভৌগোলিকভাবে সংগঠিত পাকিস্তানের পুরো বা আংশিক নদীগুলোর একটি তালিকা। উপনদীগুলোকে তালিকাভুক্ত করা হয় মোহনা থেকে উৎস পর্যন্ত। পাকিস্তানের দীর্ঘতম ও বৃহত্তম নদী হল সিন্ধু নদী। প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ পানি সেচের জন্য সরবরাহ করা হয় সিন্ধু ও এর সাথে যুক্ত নদীগুলো থেকে পানি ঘরে ঘরে আসে।[১]
আরব সাগরে প্রবাহিত[সম্পাদনা]
এর মধ্যে কয়েকটি নদী কেবল বর্ষাকালে প্রবাহিত হয়, তাই বছরের বেশিরভাগ অংশে পানি সমুদ্রের কাছে পৌঁছাতে পারে এবং নাও পারে।
সিন্ধু নদীর অববাহিকা[সম্পাদনা]
এন্ডোরিয়িক অববাহিকায় প্রবাহিত[সম্পাদনা]
হামুন-ই-মাশকেল[সম্পাদনা]
- মাশকেল নদী
- রক্ষণ নদী
সিস্তান অববাহিকা[সম্পাদনা]
- হেলমান্দ নদী (ইরান / আফগানিস্তান)
- আরঘান্ডাব নদী (আফগানিস্তান)
- লোরা নদী বা ডোরি নদী
- আরঘান্ডাব নদী (আফগানিস্তান)
সিন্ধু সমভূমি[সম্পাদনা]
- নারি নদী
- মুলা নদী
- বোলান নদী
- বেজি নদী
- আনম্বার নদী
- লোরালাই নদী
- আনম্বার নদী
- লো মান্ডা নদী
থার মরুভূমি[সম্পাদনা]
তারিম বেসিন[সম্পাদনা]
- তারিম নদী (চীন)
- ইয়ারকান্দ নদী (চীন)
- শাকসগাম নদী
- ইয়ারকান্দ নদী (চীন)
প্রাচীন নদী[সম্পাদনা]
- ঘাগড়-হাকড়া নদী : ভারত ও পাকিস্তানের একটি সবিরাম নদী যা কেবল বর্ষা মৌসুমে প্রবাহিত হয়। যদিও এটি প্রায়শই সরস্বতী নদীর সাথে চিহ্নিত হয়, [২] এটি সর্বসম্মত মত নয়।[৩] হাকড়া হল পাকিস্তানের একটি নদীর শুকনো চ্যানেল যা ভারতের ঘাগড় নদীর ধারাবাহিকতা। বেশ কয়েকবার, কিন্তু ধারাবাহিকভাবে নয়, ব্রোঞ্জ যুগের সময়কালে এটি সুতলজের পানি বহন করে [৪] সিন্ধু সভ্যতার অনেকগুলি বসতি ঘাগড় ও হাকড়া নদীর তীরে পাওয়া গেছে।
- সরস্বতী নদী : সরস্বতী নদী নামেও পরিচিত। এই নদীটি প্রাচীন ভারতের অন্যতম প্রধান নদী ছিল যা এখন আর নেই।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Wildlife of Pakistan website"। ৩০ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০২১।
- ↑ Oldham, R. D. (১৮৯৩)। "The Saraswati and the Lost River of the Indian Desert": 49–76।
- ↑ Agarwal, Vishal (২০০৩)। "A Reply to Michael ujhWitzel's 'Ein Fremdling im Rgveda'" (পিডিএফ): 107–185। ১৬ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০২১।
- ↑ Mughal 1997[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]