বিষয়বস্তুতে চলুন

দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন
মূল শিরোনামThe Shawshank Redemption
পরিচালকফ্র্যাংক ড্যারাবন্ট
প্রযোজকনিকি মারভিন
চিত্রনাট্যকারফ্র্যাংক ড্যারাবন্ট
উৎসস্টিফেন কিং কর্তৃক 
রিটা হেওয়ার্থ অ্যান্ড শশাঙ্ক রিডেম্পসন
শ্রেষ্ঠাংশে
বর্ণনাকারীমরগান ফ্রিম্যান
সুরকারথমাস নিউম্যান
চিত্রগ্রাহকরজার ডিকিন্স
সম্পাদকরিচার্ড ফ্রান্সিস-ব্রুস
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশককলাম্বিয়া পিকচার্স
মুক্তি
  • ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ (1994-09-10) (টরন্টো)
  • ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ (1994-09-23) (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)
স্থিতিকাল১৪২ মিনিট
দেশমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ভাষাইংরেজি
নির্মাণব্যয়মার্কিন$২৫ মিলিয়ন[]
আয়মার্কিন$৫৮ মিলিয়ন (উত্তর আমেরিকা)[]

দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন ১৯৯৪ সালের মার্কিন মহাকাব্যিক নাট্য চলচ্চিত্রফ্র্যাংক ড্যারাবন্ট পরিচালিত এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন টিম রবিন্স, মরগান ফ্রিম্যান, বব গান্টন, উইলিয়াম সেডলার, ক্ল্যান্সি ব্রাউন, গিল বেলোস, জেমস হুইটমোর প্রমুখ। মিলিয়ন ভোটের (১০-এর মধ্যে ৯.৩) উপর ভিত্তি করে আইএমডিবি’র ‘‘টপ ২৫০’’’ চলচ্চিত্রের মধ্য এটি #১ নম্বরে রয়েছে এবং সর্বকালের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে বিবেচিত।

স্টিফেন কিং রচিত রিটা হেওর্থ অ্যান্ড শশাঙ্ক রিডেম্পশন উপন্যাসের অভিযোজনে এই চলচ্চিত্রে অন্ডি ডুফরেস্ন নামে একজন ব্যাংকারের গল্প বলা হয়, যিনি তার পরকীয়ায় লিপ্ত স্ত্রী ও স্ত্রীর প্রেমিককে খুন করার দায়ে শশাঙ্ক স্টেট প্রিজনে সাজা ভোগ করেন। কারাগারে থাকাকালীন সময়ে তিনি এলিস বয়েড ‘‘রেড’’ রিডিংয়ের সাথে বন্ধুত্ব করেন।

বক্স অফিসে ফ্লপের (বাজেট তুলতে পারে মাত্র) মাধ্যমে শুরু করার পর, চলচ্চিত্রটি বিভিন্ন মনোনয়ন, পুরস্কার এবং সমালোচকদের নিকট থেকে অভিনয়, গল্প, এবং বাস্তববাদী আচরণের জন্যে চমৎকার সব পর্যালোচনা অর্জন করে। এটি ক্যাবল টেলিভিশন, ভিএইচএস, ডিভিডি এবং ব্লু-রে সংস্করণে বেশ সাফল্য পায়। চলচ্চিত্রটি আমেরিকান ফিল্ম ইনিস্টিটিউটের ১০০ বছরের…১০০ চলচ্চিত্র ১০ম বর্ষিকী সংস্করণে অর্ন্তভূক্ত হয়।

কাহিনীসংক্ষেপ

[সম্পাদনা]

১৯৪৭ সালে পোর্টল্যান্ড, মাইনে ব্যাংকার অ্যান্ডি ডুফরেস্ন তার পরকীয়ায় লিপ্ত স্ত্রী ও স্ত্রীর প্রেমিককে খুন করার দায়ে পরপর দুবার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়। শশাঙ্ক স্টেট পেনিটেনশিয়ারি কারাগারে তার বন্দীজীবনে বন্ধু হয়ে ওঠে সহবন্দী যাবজ্জীবন-দন্ডপ্রাপ্ত এলিস "রেড" রিডিং। রেড জেলে বিভিন্ন নিষিদ্ধ/বেআইনি জিনিস বন্দীদের কাছে পাচার করতো; একবার অ্যান্ডিকে সে একটা রকহ্যামার এবং আরেকবার অভিনেত্রী রিটা হেওয়ার্থের একটা বিরাট পোস্টার এনে দিয়েছিল। জেলের লন্ড্রিতে কাজ করার সময় অ্যান্ডিকে প্রায়ই বগস ও তার দল "সিস্টার"-এর গুন্ডারা নিপীড়ন করতো।

১৯৪৯ সালে জেলরক্ষীদের ক্যাপ্টেন বায়রন হ্যাডলি তার ওয়ারিশী সম্পত্তিতে ট্যাক্সের ঝামেলায় পড়েছিল, সেসময় অ্যান্ডি তা জানতে পেরে এগিয়ে আসে এবং ট্যাক্স এড়িয়ে সম্পত্তি পেতে তাকে সাহায্য করে। কিছুদিন পর বগস অ্যান্ডিকে পিটিয়ে প্রায় মেরেই ফেলেছিল, তখন হ্যাডলি বগসকে ধরে নিয়ে প্রচুর মারধোর করে এবং অন্য জেলে বদলি করে দেয়। এদিকে জেলের ওয়ার্ডেন স্যামুয়েল নর্টন অ্যান্ডির কথাবার্তায় চমৎকৃত হয়ে তাকে জেল-লাইব্রেরীতে নিয়োগ দেয়; সেখানে বুড়ো কয়েদী ব্রুকস হ্যাটলেন অনেক বছর হলো দেখভাল করতো, অ্যান্ডি তাকে সাহায্য করতে থাকে। পাশাপাশি জেলের কর্মচারীরা তাকে দিয়ে তাদের অর্থনৈতিক হিসাব-নিকাশের কাজ করিয়ে নিতে থাকে। একসময় জেলের প্রায় সবাই, প্রহরী থেকে কয়েদী পর্যন্ত, এমনকী স্বয়ং ওয়ার্ডেনও তার ব্যাংকের লেনদেন অ্যান্ডিকে দিয়ে করাতে শুরু করে। এরই মাঝে অ্যান্ডি জেলের ক্ষয়িষ্ণু লাইব্রেরীর জন্য অনুদান চেয়ে রাজ্য সরকারের কাছে চিঠি পাঠাতে থাকে।

পঞ্চাশ বছর জেল খাটার পর ১৯৫৪ সালে ব্রুকস প্যারোলে মুক্তি পায়, কিন্তু বাইরের দুনিয়ার সাথে সে তাল মেলাতে পারে না এবং ফাঁসিতে আত্মহ্ত্যা করে। অ্যান্ডির লাইব্রেরিতে সরকারি অনুদান আসে- আর্থিক সাহায্য এবং প্রচুর বইপত্র ও গানের রে১৯র্ড। অ্যান্ডি দ্য ম্যারেজ অফ ফিগারো গানের খানিকটা অংশ জেলের কেন্দ্রীয় মাইকে বাজিয়ে দেয়, পরিণতিতে তাকে নির্জন কারাবাস ভোগ করতে হয়। পরে রেডকে সে বলেছিল যে, মুক্তির আশাই তাকে টিকে থাকতে সাহায্য করছে; রেড সেটা অস্বীকার করে। ১৯৬৩ সালে নর্টন জনস্বার্থমূলক কাজে দক্ষ শ্রমিক ব্যবহারের বদলে কয়েদীদের খাটিয়ে মুনাফা কামাতে শুরু করে, পাশাপাশি ঘুষও নেয়। আর অ্যান্ডিকে দিয়ে এসব কালো টাকা মানি লন্ডারিং করে র্যান্ডল স্টিফেনস ছদ্মনামে ব্যাংকে গচ্ছিত রাখে।

১৯৬৫ সালে চুরির অপরাধে বন্দী হয়ে টমি উইলিয়ামস শশাঙ্ক জেলে আসে। অ্যান্ডি ও রেডের সাথে তার বন্ধুত্ব হয়, অ্যান্ডি তাকে জেনারেল এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট (জিইডি) পরীক্ষা পাস করতে সাহায্য করে। ১৯৬৬ সালে, টমি রেড ও অ্যান্ডিকে বলে যে অন্য এক জেলে এক সহবন্দী তার কাছে স্বীকার করছিল যে অ্যান্ডির স্ত্রীকে খুন সে করেছে। অ্যান্ডি তখন এ তথ্য নিয়ে নর্টনের কাছে যায়, কিন্তু নর্টন তার কথা প্রত্যাখ্যান করে। কথাপ্রসঙ্গে সে মানি লন্ডারিংয়ের উল্লেখ করলে নর্টন তাকে আবার নির্জন কারাবাসে আটকে রাখে এবং পরে হ্যাডলিকে দিয়ে টমিকে খুন করায় ও প্রচার করে যে টমি জেল থেকে পালাতে গিয়ে মারা গেছে। অ্যান্ডি লন্ডারিং চালিয়ে যেতে রাজি না হলে নর্টন বিভিন্ন হুমকি দিয়ে তাকে বাধ্য করে। দুমাস পর সে ছাড়া পায়, রেডকে বলে যে তার স্বপ্ন মেক্সিকোর উপকূলে ছোট্ট শহর জিহুয়াতানেজোতে বসবাস করা। রেড বুঝতে পারে যে অ্যান্ডির ভাবনা কতো অবাস্তব, তবু সে অ্যান্ডিকে কথা দেয় যে কখনো মুক্তি পেলে অ্যান্ডির কথামতো মাইনের বাক্সটনে এক বিশেষ স্থানে গিয়ে তার রাখা একটি জিনিস খুঁজে বের করবে। সে দুশ্চিন্তায় পড়ে যায় যখন জানতে পারে যে, আরেক কয়েদীর কাছ থেকে অ্যান্ডি 6 ফুট দড়ি চেয়ে নিয়েছে।

পরদিন বন্দীদের নামডাকার সময় রক্ষীরা দেখে যে অ্যান্ডির সেল খালি। এতে নর্টন রেগে গিয়ে গালাগালি করে এবং একসময় দেয়ালে সাঁটা এক অভিনেত্লীর পোস্টারে পাথর ছুঁড়ে মারে। পাথরটি পোস্টার ফুটো করে তার আড়ালের একটি সুড়ঙ্গে গিয়ে পড়ে, যে সুড়ঙ্গ অ্যান্ডি খুঁড়েছিল ১৯ বছর ধরে, সামান্য রকহ্যামার দিয়ে। আগের রাতে সে সুড়ঙ্গ ও সুয়েজের পাইপ বেয়ে পালিয়ে গেছে, সাথে দড়িতে বেঁধে নিয়েছিল নর্টনের স্যুট, শু, এবং মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ "লেজার বই"। জেলরক্ষীরা যখন অঅযান্ডিকে খুঁজছে, তখন সে রেন্ডল স্টিফেনস ছদ্মনামে বিভিন্ন ব্যাংকে গিয়ে লন্ডারিং-করা টাকা তুলে নিচ্ছে এবং স্থানীয় পত্রিকায় শশাঙ্কের দুর্নীতির লেজারবই ও প্রমাণ ডাকে পাঠিয়ে দিয়েছে। স্টেট পুলিশ এসে হ্যাডলিকে কাস্টডিতে নেয়, নর্টন গ্রেফতার এড়াতে তখনই আত্মহত্যা করে।

চল্লিশ বছর জেল খেটে রেড প্যারোলে মুক্তি পায়। জেলের বাইরের জীবনে অভ্যস্ত হবার চেষ্টা করতে থাকে, কিন্তু আশঙ্কা হয় যে সে টিকতে পারবে না। তখন অ্যান্ডিকে দেয়া কথা মনে পড়ে, রেড বাক্সটনে যায়; সেখানে পায় অ্যান্ডির চিঠি, জিহুয়াতানেজোতে যাবার আমন্ত্রণ এবং টিকিটের টাকা। রেড প্যারোল ভেঙে চলে যায় টেক্সাসের ফোর্ট হ্যানকক দিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে মেক্সিকোতে; স্বীকার করে, এতোদিনে সে আশা ফিরে পেয়েছে। অ্যান্ডিকে সে পায় জিহুয়াতানেজোর এক সমুদ্রসৈকতে এবং দুই বন্ধু শেষপর্যন্ত একত্র হয়।

অভিনয়ে

[সম্পাদনা]
A standing caucasian man with short white and grey hair, wears glasses and a blue coat. He faces left towards the camera smiling.
An African American man with a beard and short hair, both a mix of white and grey, and wearing an earring in each ear. He is smiling towards the camera.
২০১২ সালে টিম রবিন্স (বামে) এবং ২০০৬ সালে মরগান ফ্রিম্যান

মূল্যায়ন

[সম্পাদনা]

সমালোচকদের প্রতিক্রিয়া

[সম্পাদনা]
An older man with medium length white hair and tanned skin smiles at the camera.
রজার ডিকিন্সের চিত্রগ্রহণ সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়,[][] এবং চিত্রগ্রহণে অসাধারণ অর্জনের জন্য তিনি আমেরিকান সোসাইটি অব সিনামাটোগ্রাফার পুরস্কার জেতেন।[]
পেশাদারী মূল্যায়ন
সমষ্টিগত স্কোর
উৎসমূল্যায়ন
মেটাক্রিটিক৮০/১০০[]
রটেন টম্যাটোস৯১%[]
পর্যালোচনা স্কোর
উৎসমূল্যায়ন
অলমুভি৪/৫ তারকা[]
আইএমডিবি৯.৩/১০ তারকা[]
আলোসিনে৪.৫/৫ তারকা[১০]
এম্পায়ার৫/৫ তারকা[১১]
রজারইবার্ট.কম৪/৫ তারকা[১২]

দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয় এবং পর্যালোচনা ভিত্তিক ওয়েবসাইট রটেন টম্যাটোস-এ ৬৬টি পর্যালোচনার ভিত্তিতে ছবিটির স্কোর ৯১% এবং গড় রেটিং ১০ এ ৮.২। ওয়েবসাইটির সমালোচনামূলক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন সংবেদনশীল পরিচালনা ও সুন্দর অভিনয়পূর্ণ উন্নত এবং গভীরভারে সন্তুষ্টি প্রদানকারী জেল নাট্য।"[] অপর একটি পর্যালোচনা ভিত্তিক ওয়েবসাইট মেটাক্রিটিক-এ ১৯ জন সমালোচকের পর্যালোচনার ভিত্তিতে ছবিটির স্কোর ১০০ এ ৮০, যা মূলত "ইতিবাচক পর্যালোচনা" নির্দেশ করে।[]

এন্টারটেইনমেন্ট উয়িকলির পর্যালোচক ওয়েন গ্লেইবারম্যান ছবিটির দৃশ্য নির্বাচনের প্রশংসা করে লিখেন, "জলা-অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং ভেজা দৃশ্যগুলোতে সুবাসিত ভাব রয়েছে" যা ছবিটিকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে।[১৩] মরগ্যান ফ্রিম্যানের অভিনয় এবং বাগ্নিতা প্রশংসা করেন, এবং তিনি মনে করেন "সংহত ভালো মানুষ ও নব্য-গ্যারি কুপার চরিত্রে টিম রবিন্স তার অ্যান্ডি চরিত্র দিয়ে দর্শককে ধরে রাখতে ব্যর্থ হন।[১৩]

স্টিফেন কিং দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশনকে তার নিজের কাজ অবলম্বনে নির্মিত অন্যতম প্রিয় চলচ্চিত্র বলে উল্লেখ করেন।[১৪] দার্শনিক আলেকজান্ডার হুক বলেন এই চলচ্চিত্র জঁ-পল সার্ত্র্‌'র অস্তিত্ববাদ ধারণাকে সমকালীন অন্য যে কোন ছবি থেকে অধিকভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।[১৫]

পুরস্কার ও মনোনয়ন

[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্রটি ১৯৯৪ সালে ৬৭তম একাডেমি পুরস্কারে সাতটি বিভাগে মনোনয়ন লাভ করে, যা স্টিফেন কিংয়ের কাজ অবলম্বনে নির্মিত কোন চলচ্চিত্রের মধ্যে সর্বোচ্চ,[১৬] কিন্তু কোন বিভাগে পুরস্কার লাভ করে নি। এছাড়া ছবিটি ৫২তম গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারে দুটি মনোনয়ন লাভ করে;[১৭] রবিন্স ও ফ্রিম্যান স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারে প্রধান অভিনেতার ভূমিকায় অনন্য অভিনয়ের পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন লাভ করেন;[১৮] ড্যারাবন্ট ডিরেক্টরস গিল্ড অব আমেরিকা পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে মনোনয়ন লাভ করে;[১৯] এবং চিত্রগ্রাহক রজার ডিকিন্স আমেরিকান সোসাইটি অব সিনেম্যাটোগ্রাফার্স পুরস্কারে চিত্রগ্রহণে অনন্য অবদানের জন্য পুরস্কার লাভ করেন।[]

৬৭তম একাডেমি পুরস্কার

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "The Shawshank Redemption (1994)"Box Office Mojo। জানুয়ারি ২, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৪, ২০১০ 
  2. Adams, Russell (মে ২২, ২০১৪)। "The Shawshank Residuals"The Wall Street Journal। সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১৫ 
  3. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; RevVariety নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  4. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; RevTHR নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  5. "9th Annual ASC Awards – 1994"American Society of Cinematographers AwardsAmerican Society of Cinematographers। ১৯৯৪। ৪ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  6. "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন (১৯৯৪)"মেটাক্রিটিক (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২০ 
  7. "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন (১৯৯৪)"রটেন টম্যাটোস (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২০ 
  8. "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন (১৯৯৪)"অলমুভি (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২০ 
  9. "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন (১৯৯৪)" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজ। ২ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২০ 
  10. "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন (১৯৯৪)"আলোসিনে (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২০ 
  11. "দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন (১৯৯৪)"এম্পায়ার (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২০ 
  12. রজার, ইবার্ট"দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন (১৯৯৪)"রজারইবার্ট.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ইবার্ট ডিজিটাল এলএলসি। ৩০ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২০ 
  13. Gleiberman, Owen (১৯৯৪-০৯-২৩)। "The Shawshank Redemption"এন্টারটেইনমেন্ট উয়িকলি। ২০১৪-১২-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  14. Matt Lauer interview of King on The Today Show, YouTube, February 8, 2008
  15. Hooke, Alexander (মে–জুন ২০১৪)। "The Shawshank Redemption"Philosophy Now। London, England (102)। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  16. "The Best and Worst of Stephen King's Movies – MSN Movies News"। Movies.msn.com। ২০১২-১০-২০। ডিসেম্বর ৩, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  17. "THE 52ND ANNUAL GOLDEN GLOBE AWARDS (1995)"Golden Globes। Hollywood Foreign Press Association। ডিসেম্বর ২৯, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  18. "The Inaugural Screen Actors Guild Awards"Screen Actors Guild AwardsSAG-AFTRA। ১৯৯৫। ৫ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  19. Dutka, Elaine (জানুয়ারি ২৪, ১৯৯৫)। "DGA Nods: What's It Mean for the Oscars? : Movies: The surprising nominations of Frank Darabont ("Shawshank Redemption") and Mike Newell ("Four Weddings and a Funeral") may throw a twist into the Academy Awards"Los Angeles TimesTribune Company। মার্চ ৬, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  • Frank Darabont (director, writer), Niki Marvin (producer) (সেপ্টেম্বর ২৩, ১৯৯৪)। The Shawshank Redemption (DVD) (English ভাষায়)। United States: Warner Home Video। 
  • Mark Kermode (writer), Andrew Abbott (director) (সেপ্টেম্বর ৮, ২০০১)। Shawshank: The Redeeming Feature (video) (English ভাষায়)। 
  • Kermode, Mark (২০০৩)। BFI Modern Classics – The Shawshank Redemption। London, United Kingdom: British Film Instituteআইএসবিএন 0-85170-968-0 

আরও পড়ুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:Media based on Stephen King works