ডেভিড হান্ট (পক্ষীবিদ)
ডেভিড ব্যাসিল হান্ট | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | ইংরেজ |
ডেভিড ব্যাসিল হান্ট (ইংরেজি: David Hunt; জন্ম:(?) ১৯৩৪ - মৃত্যু: ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৫) ছিলেন একজন ব্রিটিশ পক্ষীবিদ যিনি মূলত সিলি দ্বীপপুঞ্জের জীববৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করেছেন। বাঘের আক্রমণে তার মৃত্যু হয়। বহু বছর পর তিনিই ছিলেন এ ধরনের ঘটনায় মৃত্যুবরণ করা প্রথম ইউরোপীয়।[১]
ইয়েম নদীর মোহনায় তার শৈশব কাটে। নরফোকের গ্রেশামস স্কুলে তিনি পড়াশোনা করেন। ১৯৫৪ সালে তিনি চিত্রকলা বিষয়ে পড়াশোনা করেন। পরে তিনি জার্মানিতে একজন জ্যাজ শিল্পী হিসেবে কাজ পান। ইংল্যান্ডে ফিরে এসে তিনি উদ্যানতত্ত্ব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেন ও সিলি'র একটি হোটেলে মালি হিসেবে কাজ পেয়ে যান। বহু বছর তিনি সিলিতে অবস্থান করেন এবং আন্তর্জাতিক পাখি পর্যবেক্ষকদের গাইড হিসেবে কাজ করেন।
১৯৮৫ সালে ভারতের উত্তরখণ্ডে জিম করবেট জাতীয় উদ্যানে পাখি পর্যবেক্ষণের সময় এক বাঘের আক্রমণে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর থেকে উদ্যানটির দর্শনার্থীরা নির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণ করা ছাড়া ভ্রমণ বা চলাফেরা করতে পারে না। একই বছর তার আত্মজীবনী কনফেশন অফ আ সিলি বার্ডম্যান প্রকাশিত হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Flumm, D. S. "Obituary". In Rogers, M. J. (ed.) (1985) Isles of Scilly Bird Report 1984. Cornwall Bird Watching and Preservation Society.
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Hunt, David (১৯৮৫)। Confessions of a Scilly Birdman। London: Croom Helm। পৃষ্ঠা 174। আইএসবিএন 978-0-7099-3724-1।
- Oddie, Bill (১৯৯৪)। Follow That Bird! Around the world with a passionate bird-watcher। London: Robson Books। পৃষ্ঠা 172। আইএসবিএন 0-86051-919-8।