বিষয়বস্তুতে চলুন

টুভালু জাতীয় ফুটবল দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
টুভালু
দলের লোগো
অ্যাসোসিয়েশনটুভালু জাতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
কনফেডারেশনওএফসি (ওশেনিয়া)
প্রধান কোচলোপাতি তাউপালি
অধিনায়কতাউফাইভা ইওনাতানা
সর্বাধিক ম্যাচমাও পেনিসুলা (১৪)
শীর্ষ গোলদাতাআলোপুয়া পেতোয়া (১১)
মাঠটুভালু স্পোর্টস গ্রাউন্ড
ফিফা কোডTUV
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
ফিফা র‌্যাঙ্কিং
বর্তমাননেই (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[]
এলো র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান ২১৪ অপরিবর্তিত (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[]
সর্বোচ্চ১৭৮ (আগস্ট ১৯৭৯)
সর্বনিম্ন২১৫ (জুলাই ২০১৯)
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
 তাহিতি ১৮–০ টুভালু 
(সুভা, ফিজি; ২৯ আগস্ট ১৯৭৯)
বৃহত্তম জয়
 টুভালু ৬–১ চাগোস দ্বীপপুঞ্জ 
(লন্ডন, ইংল্যান্ড; ৯ জুন ২০১৮)
বৃহত্তম পরাজয়
 তাহিতি ১৮–০ টুভালু 
(সুভা, ফিজি; ২৯ আগস্ট ১৯৭৯)
কনিফা বিশ্ব ফুটবল কাপ
অংশগ্রহণ১ (২০১৮-এ প্রথম)
সেরা সাফল্য১৫তম (২০১৮)

টুভালু জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Tuvalu national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে টুভালুর প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম টুভালুর ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা টুভালু জাতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[] এই দলটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি[] এবং ২০১৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা ওশেনিয়া ফুটবল কনফেডারেশনের সহযোগী সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৭৯ সালের ২৯শে আগস্ট তারিখে, টুভালু প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ফিজির সুভায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে টুভালু তাহিতির কাছে ১৮–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।

১,৫০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট টুভালু স্পোর্টস গ্রাউন্ডে এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় টুভালুতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন লোপাতি তাউপালি এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন নাওতির আক্রমণভাগের খেলোয়াড় তাউফাইভা ইওনাতানা

টুভালু এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, ওএফসি নেশন্স কাপেও টুভালু এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি। ফিফা বহির্ভূত ফুটবল দলের অংশগ্রহণে আয়োজিত কনিফা বিশ্ব ফুটবল কাপে টুভালু এপর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তাদের সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৮ কনিফা বিশ্ব ফুটবল কাপের ১২তম স্থান অর্জন করা।

আলোপুয়া পেতোয়া, মাও পেনিসুলা, উতা আলে, ভিলামু সেকিফু এবং কাতেপু সিয়েনির মতো খেলোয়াড়গণ টুভালুর জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

র‌্যাঙ্কিং

[সম্পাদনা]

ফিফার সদস্যপদ না থাকার ফলে ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে টুভালুর কোন স্থান নেই। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে টুভালুর সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ১৭৮তম (যা তারা ১৯৭৯ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২১৫। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:

বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
১২ জানুয়ারি ২০২৪ অনুযায়ী বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং[]
অবস্থান পরিবর্তন দল পয়েন্ট
২১২ হ্রাস  সান মারিনো ৭৭৮
২১৩ অপরিবর্তিত  সিন্ট এউস্তাতিউস ৭৫৭
২১৪ অপরিবর্তিত  টুভালু ৭৫৬
২১৫ বৃদ্ধি  সেঁ বার্তেলেমি ৭২৫
২১৬ হ্রাস  টার্কস ও কেইকোস দ্বীপপুঞ্জ ৭০৫

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং"ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  2. গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪ 
  3. Frew, Craig (৯ ডিসেম্বর ২০১৩)। "Tuvalu still dreams of joining Fifa's world football family"। BBC Scotland। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  4. "Tuvalu eye place in football family"। FIFA। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১  22 September 2008