জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে আজাদ হিন্দ ফৌজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আজাদ হিন্দ ফৌজ (আইএনএ) এবং এর নেতা সুভাষ চন্দ্র বসু ভারতের মধ্যে জনপ্রিয় ও আবেগপূর্ণ ব্যাপার হিসেবে পরিগণিত। লাল দুর্গ মামলা চলার সময়কালে এই বিষয়টা ভারতব্যাপী জনগণের উপলব্ধির মধ্যে আসে, এটা সারা বিশ্বের ফৌজি ঐতিহাসিকগণের কাজ করার রাস্তা তৈরি করে দেয়। ক্রমান্বয়ে এই ব্যাপারটা অনেক রকম শিক্ষাগত, ঐতিহাসিক এবং জনপ্রিয় প্রকৃতির প্রকল্পের বিষয়বস্তু হয় ওঠে। এগুলোর মধ্যে কয়েকটা বিশেষভাবে ফৌজিদের, কিছু আলাদা করে আজাদ হিন্দ ফৌজের প্রক্তনী ছিলেন - এর মধ্যে জীবনীমূলক অথবা আত্মজীবনীমূলক, যেখানে অন্য কিছু ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতক কাজ ছিল, যেগুলো সবই আজাদ হিন্দ ফৌজের গল্পভিত্তিক। এগুলোর এক বিশাল সংখ্যার মধ্যে সুভাষ চন্দ্র বসু এবং আজাদ হিন্দ ফৌজের সঙ্গে তার কাজ নিয়ে ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।

স্মৃতিরক্ষণ[সম্পাদনা]

স্মারকসমূহ[সম্পাদনা]

সুভাষ চন্দ্র বসু ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের ৮ জুলাই সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ ফৌজ যুদ্ধ স্মারকের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করছেন।

সিঙ্গাপুর-এর আজাদ হিন্দ ফৌজ যুদ্ধ স্মারকটা আইএনএ-র 'অজ্ঞাত যোদ্ধা'দের স্মৃতি রক্ষার্থে তৈরি হয়। ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দের ৮ জুলাই শুরু হওয়া স্মারকটা সিঙ্গাপুরের এসপ্ল্যানেড পার্ক-এ স্থাপিত হয়েছিল। মিত্রশক্তির সেনাবাহিনী যখন এই শহর দখল করে সেই সময় লর্ড মাউন্টব্যাটেন-এর আদেশে এটা ধ্বংস করে দেওয়া হয়। যুদ্ধ স্মারকের ওপর খোদাই করা শব্দসমূহে আজাদ হিন্দ ফৌজের নীতিকথা ছিল: ইত্তেফাক (ঐক্য), এতমাদ (বিশ্বাস) এবং কুরবানি (বলিদান)।

সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ স্মারক স্থানকে চিহ্নিত করার জন্যে এসপ্ল্যানেড পার্কে জাতীয় হেরিটেজ পর্ষদ্ এই ফলকটা স্থাপন করে।

প্রাক্তন আজাদ হিন্দ ফৌজ স্মৃতিস্তম্ভ (চিনা: 印度国民军纪念碑), সিঙ্গাপুরের ভারতীয় সম্প্রদায়ের আর্থিক সাহায্যে নির্মিত পুরোনো স্মারকটা যেখানে দাঁড়িয়েছিল, সেখানেই ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দে সিঙ্গাপুরের জাতীয় হেরিটেজ পর্ষদ্ দ্বারা এই স্তম্ভ স্থাপিত হয়েছিল। এই জায়গাটা বর্তমানে সিঙ্গাপুরের সরকারি ঐতিহাসিক প্রদর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম [১]
আজাদ হিন্দ ফৌজ স্মারক, মইরং, মণিপুর, সেই স্মৃতি বহন করছে যেখানে কর্নেল শওকত হায়াত মালিক আজাদ হিন্দ ফৌজের পতাকা উড়িয়েছিলেন। আজাদ হিন্দ ফৌজের দখল করা প্রথম ভারতীয় ভূখণ্ড ছিল মইরং। ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে বিদ্রোহীদের আক্রমণে স্মারকটা ক্ষতির সম্মুখিন হয়, যখন প্রবেশদ্বারের খিলানের বাঘকে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল।
স্বতন্ত্রতা সেনানী স্মারক (স্বাধীনতার সৈনিকদের স্মৃতিতে স্মারক) দিল্লিতে যমুনা নদীর তীরে, লাল কেল্লার লাগোয়া, সেলিমগড়-এ আজাদ হিন্দ ফৌজের (আইএনএ) একটা স্মারক। এই প্রদর্শশালাটা বহু বছর ধরে অবহেলায় ভগ্নদশার মধ্যে পড়ে আছে।[২] এর প্রদর্শগুলোর মধ্যে আছে: কর্নেল প্রেম সিংঘল পরিহিত আজাদ হিন্দ ফৌজের উর্দি, কর্নেল গুরুবকশ সিং ধিলনের অশ্বচালনা বুট এবং কোটের বোতাম, সুভাষ চন্দ্র বসুর আলোকচিত্র। এছাড়া, একটা আলাদা গ্যালারিতে রাখা আছে ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে দুর্গের মধ্যে ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ-এর খননকার্যে উপলব্ধ জিনিসপত্র এবং আলোকচিত্রসমূহ।

ডাকমাশুল ও ডাকটিকিট-সংগ্রহ[সম্পাদনা]

ভারতীয় স্মারক ডাকটিকিটে জয় হিন্দ
  • জয় হিন্দ, এটা আজাদ হিন্দ ফৌজের যুদ্ধ হুঙ্কার, যেটা ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ অগস্ট প্রথম স্মারক প্রতীক ছাপ হিসেবে চালু হয়।
  • স্বাধীনতা দিবসে প্রথম যে ডাকটিকিট চালু করা হয়, তার ডান দিকের ওপরে জয় হিন্দ অক্ষরগুলোসহ ভারতীয় পতাকা দেখা যায়।[৩] এই বিষয়গুলো ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ অগস্ট চালু করা জয় হিন্দ ধারাবাহিক ডাকটিকিটগুলোর অংশবিশেষ ছিল।[৪]
  • সিঙ্গাপুর শহরে আজাদ হিন্দ প্রতিষ্ঠার ২৫তম এবং ৫০তম বার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যে যথাক্রমে ১৯৬৮ এবং ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে ভারত সরকার ডাকটিকিটগুলো চালু করেছিল [৫]

ভারতীয় ডাক বিভাগ তাদের স্মারক ইন্ডিয়াজ ফ্রিডম স্ট্রাগল থ্রু ইন্ডিয়া পোস্টেজ স্ট্যাম্পস বইতে আরো চালু না-করা ছ-টা আজাদ হিন্দ ডাকটিকিট জুড়েছিল। নয়া দিল্লি শহরে আজাদ হিন্দ ফৌজের নাম দিয়ে উৎসর্গ করা হয়। আজাদ হিন্দ ফৌজ মার্গ (আজাদ হিন্দ ফৌজ রাস্তা), এবং বাড়িগুলোতে চালু হয় নেতাজি সুভাষ ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি

সাহিত্যকর্মসমূহ[সম্পাদনা]

১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দের প্রথমদিকে আজাদ হিন্দ ফৌজের ওপর সর্বপ্রথম সাহিত্যকর্ম প্রকাশিত হয়েছিল। কয়েকজন আজাদ হিন্দ ফৌজকে কেন্দ্র করে কল্পকাহিনির বিষয় নিয়ে কাজ করেছিলেন, অন্যেরা প্রাক্তন সেনা-কর্মীদের কাছ থেকে পাওয়া রেকর্ডের ভিত্তিতে লেখকের কাজ করেন, অথবা যে তথ্য মামলাগুলো এবং ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগ সংগ্রহের থেকে লেখকরা নিতে সক্ষম হয়েছিল সেগুলো প্রকাশ পেয়েছিল। এর মধ্যে কিছু সাহিত্য আজাদ হিন্দ ফৌজ মামলা থেকেই সামনে এসেছিল। আজাদ হিন্দ ফৌজ সম্পর্কে নজরে আসার মতো সাহিত্যকর্মগুলো হল:

  • বিঠলভাই কে ঝাবেরি লিখিত ফ্রিডম'স ব্যাটল। (পরমানন্দ সুগনোমল: লিথো ওয়ার্কস তারদেও, বোম্বে প্রিন্টিং প্রেস, অগস্ট ১৯৪৭)। আজাদ হিন্দ ফৌজ সম্বন্ধে বড়ো সাইজের বইয়ের কাজ, ১৯৪২-৪৫, বাদামি রঙের আলোকচিত্র সমেত এতে কিছু সুন্দর পুরো রঙিন ধরনের পোস্টার পাতা ছিল।
  • মতি রাম লিখিত টু হিস্টোরিক ট্রায়ালস অ্যাট রেড ফোর্ট। (নয়া দিল্লি: রক্সি প্রিন্টিং প্রেস, ১৯৪৬)। এটা ছিল আজাদ হিন্দ ফৌজের যেকোনো ধরনের বিবরণ সম্পর্কিত প্রথম প্রকাশনা এবং ১৯৪৬ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর ও ডিসেম্বরের মধ্যে সংঘটিত মেজর জেনারেল শাহ নওয়াজ খান, কর্নেল প্রেম সায়গল এবং কর্নেল জি এস ধিলনের মামলা। প্রথম লাল দুর্গ মামলায় মতি রাম ছিলেন হিন্দুস্থান টাইমস-এর নিজস্ব প্রতিনিধি এবং উক্ত মামলায় যে তথ্য পাওয়া গিয়েছিল এবং সায়গল, খান ও ধিলনের সঙ্গে সাক্ষাৎকার থেকে তিনি এই বইতে সবই লিখেছিলেন, এই বইতে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দের বাহাদুর শাহ জাফর-এর মামলার বিবরণও লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল।
  • অমৃতলাল সেঠ লিখিত জয় হিন্দ, দ্য ডায়েরি অফ এ রেবেল ডটার অফ ইন্ডিয়া, বোম্বে, ১৯৪৫ (কল্পবিজ্ঞান)। এই বইটা ঝাঁসির রানি রেজিমেন্ট-এ এক নিয়োগের বর্ণনা সমন্বিত একটা কল্পবিজ্ঞানের কাজ। স্বাধীনভাবে এই বিশ্বাস করা হয় যে, লক্ষ্মী সায়গলের গল্পের ওপর ভিত্তি করেই এটা লেখা হয়েছে।
  • দ্য ডে অফ দ্য স্করপিয়ন এবং দ্য টাওয়ার্স অফ সায়েন্স, পল স্কট-এর রাজ কোয়াট্রেট-এর যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় কাজ, যাতে যুদ্ধ চলাকালীন ইস্টার্ন আর্মিতে যেসব শর্তে রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রসঙ্গে 'জিফস' বর্ণনা থাকত। ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ব্রিটিশ টেলিভিশন ধারাবাহিক জুয়েলস ইন দ্য ক্রাউন দ্য জুয়েল ইন দ্য ক্রাউন (টেলিভিশন ধারাবাহিক), যেটা স্কট-এর কোয়াট্রেটভিত্তিক, এছাড়াও গল্পের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আজাদ হিন্দ ফৌজের ভূমিকা যুক্ত ছিল, যা সুনির্দিষ্টভাবে এবং বিশেষত এই ধারাবাহিকের তৃতীয় উপখ্যানে পাওয়া যায়।
  • দ্য গ্লাস প্যালেস বইতে অমিতাভ ঘোষ রেঙ্গুনের এক কাঠ ব্যবসায়ীর কল্পিত জীবন বর্ণনা করেন এবং ভারতীয় পরিপ্রেক্ষিত এবং প্রচেষ্টায় রেঙ্গুনের পেশার গল্প বলেন।[৬] এই বইতে উমা দে একজন বিধবা এবং ভারতীয় স্বাধীনতা লিগের এক কর্মী।[৬] এই উপন্যাসে তার চেহারাটা ছিল বাকি দ্বিতীয়ার্ধের ঔপনিবেশিক শাসনের পর যে ভাগাভাগির কথা ওঠে সেখানে বিশেষীকরণের যন্ত্র হিসেবে কাজ করা।[৬] বার্মা ফ্রন্টের খুঁটিনাটি, যেসব অফিসার আজাদ হিন্দ ফৌজে যোগদানের প্ররণা পেয়েছিলেন এবং যারা যায়নি, এই সব বিষয় উপন্যাসে বিবৃত হয়েছে।
  • সিংগাই মা এলাঙ্গকান্নান লিখিত ফ্লাওয়ার্স অ্যাট ডন। (অনুবাদ। এআর ভেঙ্কটচলপতি, সিঙ্গাপুর: এপিগ্রাম বুকস, ২০১২) ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের দশকে যখন অনবরসন তামিল নাডু থেকে সিঙ্গাপুরে পৌঁছান তখন যুদ্ধ প্রকট হল। আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতা সুভাষ চন্দ্র বসু নিজ ক্যারিশমার জোরে ভারতের স্বাধীনতার যুদ্ধে ঝাঁপাতে মনস্থ করেন, তিনি দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় জাপানিদের পাশাপাশি ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন।এই চলন্ত উপন্যাসে গোড়ার দিকের অভিবাসীরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন রাজনৈতিক ও শারীরিক জাগরণ ঘটিয়েছিল, 'ফ্লাওয়ার্স অ্যাট ডন' সিঙ্গাপুরের সমকালীন ইতিহাসে নাটকীয় এবং বাস্তব রূপটা খুলে দিয়েছিল।
  • পহলা আদমি, ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দে তৈরি চলচ্চিত্র, পরিচালক বিমল রায় এবং আজাদ হিন্দ খ্যাত নাজির আহমদ [৭]
  • সমাধি, ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের চলচ্চিত্র হিন্দি, পরিচালক রমেশ সায়গল। দ্বিতীয় আজাদ হিন্দ ফৌজের উত্থানকালে সিঙ্গাপুর শহরে নির্মিত। আজাদ হিন্দ ফৌজে নিয়োজিত নবীন মুখ্য চরিত্র শেখরের নামভূমিকায় ছিলেন অশোক কুমার,[৮]
  • ইন্ডিয়ান, ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত তামিল চলচ্চিত্র, পরিচালক এস শঙ্কর। কাহিনির ব্যাখ্যায় মূল চরিত্রগুলোর মধ্যে 'সেনাপতি' নামে আজাদ হিন্দ ফৌজের একজন প্রাক্তনী ছিলেন।
  • নেতাজি: দ্য ফরগটেন হিরো, শ্যাম বেনেগাল নির্মিত ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দের চলচ্চিত্র, যাতে সুভাষচন্দ্র বসুর শেষ পাঁচ বছরের খোঁজ পাওয়া যায়, যিনি দ্বিতীয় আজাদ হিন্দ ফৌজের সুপ্রিম কম্যান্ডার ছিলেন এবং এটা স্বীকৃতির মধ্যে সহায়ক ছিল। এই চলচ্চিত্র আজাদ হিন্দ ফৌজের গল্প বলে কিন্তু এর নেতার প্রতি আলোকপাত করে।[৮] এ আর রহমানএর সংগীতের জন্য এই চলচ্চিত্র আরো বিস্তৃতভাবে আলোচিত।
  • রেঙ্গুন (২০১৭) - এক ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র, পরিচালক বিশাল ভারদ্বাজ, আজাদ হিন্দ ফৌজের গল্পের মধ্যে ঘোরাফেরা করে।[৯][১০][১১][১২][১৩]
  • রং দেশ (২০১৭) - এক চলচ্চিত্র, পরিচালক তিগমানশু ধুলিয়া, নির্মাতা রাজ্য সভা টিভি, যেটা ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তি পায়। আজাদ হিন্দ ফৌজ মামলার ওপর ভিত্তি করে এই চলচ্চিত্র নির্মিত হয়, আজাদ হিন্দ ফৌজএর অফিসারগণ জয়েন্ট কোর্ট মার্শাল ছিলেন কর্নেল প্রেম সায়গল, কর্নেল গুরবক্স সিং ধিলন এবং মেজর শাহ নওয়াজ খান।[১৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Heritage Sites and Trails in Singapore"। National Heritage Board of Singapore। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-০৭ 
  2. "On I-Day eve, India forgets INA memorial"Rose India। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১১ 
  3. Ashok Kumar Bayanwala। "Art in miniature"। Stamps of india। ২০১১-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৮-১১ 
  4. Bhaskaran, S.T. (২০০০-১২-১৬)। "Footprints of history"The Hindu। Chennai, India। ২০০২-০৩-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-১৬ 
  5. Healey, Beth (১৯৮৯-১২-০৩)। "Pastimes; Stamps"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-১৬ 
  6. Urquhart, James. (7 August 2000) The Independent Monday Book: A 'Doctor Zhivago' for the Far East — Review of The Glass Palace.
  7. Bose 2006
  8. Dhawan, M.L.। "Freedom struggle through Hindi films"। www.tribuneindia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-০৯ 
  9. Gera, Sonal (২৭ মে ২০১৫)। "Confirmed! Saif Ali Khan, Kangana Ranaut and Shahid Kapoor in Vishal Bharadwaj's 'Rangoon'"The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৫ 
  10. "Vishal Bhardwaj's Rangoon to star Saif Ali Khan, Shahid Kapoor, Kangna Ranaut"Bollywood Hungama। ২৭ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৫ 
  11. "Kangana Ranaut joins Shahid Kapoor and Saif Ali Khan for Vishal Bhardwaj's 'Rangoon'"DNA India। ২৭ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৫ 
  12. "Kangana Ranaut Chooses Vishal Bhardwaj's 'Rangoon' over Salman Khan's 'Sultan'"International Business Times। ৭ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৫ 
  13. "Vishal Bhardwaj announced his most expensive historical musical film Rangoon"Join Films। ১৭ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৫ 
  14. "Raag Desh Story On INA Trials Should Be Welcomed By All: Sumantra Bose"। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২১, ২০১৭