ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়
অত্যন্ত তীব্র ঘূর্ণিঝড় (আইএমডি স্কেল)
শ্রেণী ২ (স্যাফির-সিম্পসন স্কেল)
১২ জুন পাক-ভারত সীমান্তে ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের তীব্রতা
গঠন০৬ জুন, ২০২৩
বিলুপ্তি১৯ জুন ২০২৩
সর্বোচ্চ গতি৩-মিনিট স্থিতি: ১৯৫ কিমি/ঘণ্টা (১২০ mph)
১-মিনিট স্থিতি: ১৬৫ কিমি/ঘণ্টা (১০০ mph)
সর্বনিম্ন চাপ৯৭৮ hPa (mbar); ২৮.৮৮ inHg
হতাহত১২
প্রভাবিত অঞ্চলভারত, পাকিস্তান
২০২৩ সালের উত্তর ভারত মহাসাগরের ঘূর্ণিঝড় মৌসুমের অংশ

অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় (সরাসরি দেখুন) হচ্ছে আরব মহাসাগরে সৃষ্ট একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়। ৭ জুন ২০২৩ বুধবার ভোরে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়।[১] এটা এই বছরে আরব সাগরে সৃষ্টি প্রথম ঘূর্ণিঝড় এবং ২০২০ সালের পরে জুন মাসে সংঘটিত প্রথম ঘূর্ণিঝড়। আরব সাগরের ইতিহাসে ঘূর্ণিঝড় টাউকটে ঘূর্ণিঝড় তাউটের পর এটাই সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়[২]। ৬ জুন ভারত আবহাওয়া বিভাগ (IMD) দ্বারা প্রথম ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের ঘোষণা করে। ঘূর্ণিঝড়টি গভীর ফ্লেয়ারিং কনভেকশনের কারণে ক্রমাগত দুর্বল হয়ে পড়ে। বিপর্যয় উত্তর-পূর্ব দিকে সরে গিয়ে একটি ক্যাটাগরি ৩-সমতুল্য গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় পরিণত হয়।

নামকরণ[সম্পাদনা]

উত্তর ভারত মহাসাগর তথা বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঠিক করে এই অঞ্চলের ১৩টি দেশ। ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের নামকরণ করেছে বাংলাদেশ[৩]

আবহাওয়ার ইতিহাস[সম্পাদনা]

সাফির-সিম্পসন স্কেল অনুযায়ী, মানচিত্রে ঝড়টির পথ ও তীব্রতা দেখানো হয়েছে।
মানচিত্রের ব্যাখ্যা
     গ্রীষ্মমন্ডলীয় নিম্নচাপ (≤৩৮ মা/ঘ, ≤৬২ কিমি/ঘ)
     গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় (৩৯–৭৩ মা/ঘ, ৬৩–১১৮ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ১ (৭৪–৯৫ মা/ঘ, ১১৯–১৫৩ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ২ (৯৬–১১০ মা/ঘ, ১৫৪–১৭৭ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ৩ (১১১–১২৯ মা/ঘ, ১৭৮–২০৮ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ৪ (১৩০–১৫৬ মা/ঘ, ২০৯–২৫১ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ৫ (≥১৫৭ মা/ঘ, ≥২৫২ কিমি/ঘ)
     অজানা
ঝড়ের ধরন
ত্রিভুজ অক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়, ছোট নিম্নচাপ, গ্রীষ্মমন্ডলীয় গোলযোগ বা মৌসুমী নিম্নচাপ

১ জুন, ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (IMD) আরব সাগরে ঘূর্ণিঝড় সঞ্চালনের সম্ভাব্যতা পর্যবেক্ষণ শুরু করে। [৪] বৈশ্বিক পূর্বাভাস মডেল যেমন গ্লোবাল ফোরকাস্ট সিস্টেম (GFS) এবং ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর মিডিয়াম-রেঞ্জ ওয়েদার ফোরকাস্টস (ECMWF) একটি ঝড় গঠনের সম্ভাবনার কথা বলে। [৫] ৫ জুন আরব সাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় সঞ্চালন তৈরি হয় [৬] একই দিনে ঘূর্ণিঝড় সঞ্চালনের ফলে একটি নিম্নচাপ এলাকা তৈরি হয়। [৭] পরের দিন, এটি উল্লেখযোগ্যভাবে একটি বিষণ্নতা মধ্যে তীব্র হয়. [৮] যৌথ টাইফুন সতর্কীকরণ কেন্দ্র (JTWC) সিস্টেম একটি ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় গঠনের সতর্কতা জারি করেছে। [৯] আইএমডি নিম্নচাপটিকে গভীর নিম্নচাপে এবং পরবর্তীকালে একটি ঘূর্ণিঝড়ে উন্নীত করে। [১০] এরপর একে বিপর্যয় নামে চিহ্নিত করা হয়। [১১]

আইএমডি আরব সাগরে একটি নিম্নচাপ অঞ্চলে ঘূর্ণাবর্ত লক্ষ্য করে।[১২] একইদিন জেটিডব্লিউসি অবস্থাটি দেখতে পায় এবং একটি টিসিএফএ Invest 92A নামে ইস্যু করে.[১৩] জুনের ৬ তারিখে আইএমডি সিস্টেমটিকে ARB 01 নামে সনাক্ত করে.[১৪] একইদিনে জেটিডব্লিউসি ঘূর্নাবর্তটিকেCyclone 02A নামে ঘোষণা করে।[১৫] আরব সাগরের তীরবর্তী দেশ পাকিস্তানের আবহাওয়া দপ্তর পাকিস্তান আবহাওয়া অধিদপ্তর (পাকিস্তান মেট্রোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট - পিএমডি) টুইটবার্তায় জানায় ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’র প্রভাবে আরব সাগরের তীরবর্তী ভারত ও পাকিস্তানের উপকূলগুলোতে ঝড়ো হাওয়া ও মাঝারি থেকে ভারি মাত্রার বৃষ্টিপাত হবে।[১৬]

৭ জুন ঘূর্ণিঝড়টি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়। ৮ জুন বাতাসের গতিবেগ ১১৫-১২৫ কিলোমিটার/ঘন্টায় পৌঁছালে আইএমডি ঝড়টিকে অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড় হিসেবে ধারণা করে। ১১ জুন বাতাসের গতিবেগ বেড়ে ১৩৫-১৪৫ কিলোমিটার/ঘন্টায় পৌঁছায়। দ্যা ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর মিডিয়াম রেঞ্জ ওয়েদার ফোরকাস্ট এত মতে ঘূর্ণিঝড়টি পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে'র অভিমুখে চলেছে। অপরদিকে পাকিস্তান আবহাওয়া দপ্তরের মতে ১১ জুন ঝড়টি করাচিথেকে ১৪২০ কিমি দক্ষিণে অবস্থান করে।

১৬ জুন ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় ৫০ নট (৯৫ কিমি/ঘ; ৬০ মা/ঘ) বাতাসের গতিবেগের সাথে ভারতের নালিয়ার কাছে ভূমিতে অবতরণ করে। [১৭][১৮] ভূমিতে আঘাত হানার কিছুক্ষণ পর, জেটিডব্লিউসি সিস্টেমে সতর্কতা প্রদান বন্ধ করে দেয়।[১৭]

প্রস্তুতি[সম্পাদনা]

পাকিস্তান[সম্পাদনা]

ঘূর্ণিঝড় বিপরজয়ের সম্ভাব্য প্রভাব কমাতে, কর্তৃপক্ষ এবং স্টেকহোল্ডাররা, বিশেষ করে প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (PDMA) সক্রিয় প্রস্তুতি গ্রহণ করে। সমন্বয় ও প্রস্তুতি পরিকল্পনা তৈরির জন্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক করা হয়। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করা, জনসচেতনতামূলক প্রচারাভিযান শুরু করা, উচ্ছেদ পরিকল্পনা তৈরি করা এবং উন্মুক্ত উপকূলীয় এলাকা থেকে স্থানীয়দের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া নিশ্চিত করার জন্য পিডিএমএ কর্তৃক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। [১৯] কর্তৃপক্ষ করাচি জুড়ে বিলবোর্ড এবং সাইনবোর্ড অপসারণ করেছে [২০] এবং করাচির উপকূলীয় আবাসিক এলাকাগুলির বাসিন্দাদের স্বেচ্ছায় সরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। [২১]

পাকিস্তান সরকার সিন্ধু ও বালুচিস্তান প্রদেশে সতর্কতা জারি করে[৩]। করাচি পোর্ট ট্রাস্ট (কেপিটি) পূর্ব-মধ্য আরব সাগরের ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় এর জন্যে রেড অ্যালার্ট জারি করে। বন্দরের কার্যক্রম স্থগিত করে এবং জাহাজ ও বন্দরের নিরাপত্তার জন্য জরুরি নির্দেশনা জারি করে। নির্দেশনায় রাতে জাহাজ চলাচল বন্ধ এবং বন্দরের মালামাল নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর করার নির্দেশ দেওয়া হয়। জাহাজের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য দুটি জরুরি ফ্রিকোয়েন্সিও চালু করেছ।[২২] করাচি কমিশনার করাচি সমুদ্র সৈকতে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে।[২৩]

দক্ষিণ-পূর্ব উপকূল থেকে মোট ৮১,০০০ জন ব্যক্তিকে সরিয়ে নেওয়া হয় এবং কর্তৃপক্ষ সহায়তা প্রদানের জন্য বিদ্যালয়েসমূহে ৭৫টি ত্রাণ শিবির স্থাপন করে। [২৪] আবহাওয়া অফিস করাচি, হায়দ্রাবাদ, বাদিন, তান্ডো আল্লাহয়ার, উমেরকোট, মিরপুরখাস, থারপারকার, মিঠি শহীদ বেনজিরাবাদ এবং সাংঘর জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টিপাত এবং প্রবল বাতাসের পূর্বাভাস দেয়। [২৫] থাটা, বাদিন, সাজাওয়াল, থারপারকার, করাচি, মিরপুরখাস, উমেরকোট, হায়দ্রাবাদ, তান্দো আল্লাহ ইয়ার খান এবং তান্ডো মোহাম্মদ খান জেলাগুলি প্রভাবিত হতে পারে। এটি অনুমান করা হয় যে আনুমানিক ৯০০০ পরিবার (প্রায় ৫৫,০০০ মানুষ) সরাসরি প্রভাবের ঝুঁকিতে রয়েছে। ধুলোঝড়, বজ্রঝড় এবং ভারী বৃষ্টিপাত প্রধানত সিন্ধুর জেলাগুলিতে হওয়ার ধারণা করা হয়৷ [২৬] [২৭]

ভারত[সম্পাদনা]

ঘূর্ণিঝড়ের জন্যে গোয়া, গুজরাট, মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যগুলিকে সতর্ক করা হয়।[২৮] ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ভারতের কেরল রাজ্যের তিরুঅনন্তপুরম, কোল্লাম, পাথানামথিট্টা, আলাপ্পুজহা, কোট্টায়াম, ইদ্দুকি ও কোঝিকোড়ে হলুদ সতর্কতা জারি করে।[২][২৯] ভারতের আবহাওয়া দপ্তর সাগর উত্তাল থাকায় গুরাজট, কেরালা, কর্ণাটক ও লক্ষাদ্বীপ অঞ্চলের জেলেদের নৌকা বা ট্রলার নিয়ে সাগরে যেতে নিষেধ করে। গুজরাট রাজ্য সরকার সকল জেলা প্রশাসনকে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেয়। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উচ্চতার ঢেউ এবং দমকা বাতাসের কারণে আরব সাগর তীরবর্তী গুজরাতের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র তিথল সৈকতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।[৩] ভারতের আবহাওয়া বিভাগ ১২ জুন ২০২৩ সালে গুজরাতের স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে সতর্কতা জারি করে, তাদের সম্ভাব্য স্থানান্তরের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানায়। ঘূর্ণিঝড়টি ভূমির কাছে আসলে উপকূলীয় অঞ্চলের বাসিন্দাদের বাড়ির ভিতরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। গুজরাত সরকার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় জাতীয় এবং রাজ্য দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া দল মোতায়েন করে ব্যবস্থা নেয়। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক এবং গোয়ার নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে। [৩০] [৩১] গুজরাট রাজ্যের কর্মকর্তাদের মতে, উপকূলীয় অঞ্চল থেকে মোট ৯৪,০০০ জনকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। আবহাওয়া অফিস এই অঞ্চলে সম্ভাব্য ব্ল্যাকআউট এবং বন্যা সম্পর্কে সতর্কতা জারি করে। ট্রেন পরিষেবা স্থগিত করা হয় এবং কান্ডলামুন্দ্রার প্রধান বন্দরগুলিতে কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। অধিকন্তু, ভারতীয় কোস্ট গার্ড গুজরাট উপকূলে অবস্থিত একটি তেল রিগ থেকে ৫০ জন কর্মীকে সরিয়ে নেয়। কর্তৃপক্ষ লোকেদের সৈকত পরিদর্শন থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেয় এবং জেলেদের সমুদ্রে না যাওয়ার নির্দেশ দেয়। মান্ডভি সৈকতের ০-১০কিমি ব্যাসার্ধের মধ্যে, কর্তৃপক্ষ সমস্ত বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছিল। সেনা, নৌবাহিনী এবং রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় ত্রাণ বাহিনীর দলগুলি দ্বারা সরিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা করা হয়। [৩২] [৩৩] ঘূর্ণিঝড়ের সময় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা থেকে ১২০৬ জন গর্ভবতী মহিলাকে নিরাপদে বিভিন্ন হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্য ও সুস্থতা কেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়, যার মধ্যে ৭০৭ জন মহিলা সন্তানের জন্ম দেয়।

প্রভাব[সম্পাদনা]

ভারত[সম্পাদনা]

গুজরাটের উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাত এবং শক্তিশালী বাতাসের সম্মুখীন হয়, যার ফলে কচ্ছ এবং রাজকোট জেলায় তিনজনের মৃত্যু হয়। তীব্র আবহাওয়ার কারণে গাছ উপড়ে পড়ে এবং একটি দেয়াল ধসে পড়ে। উপরন্তু, কচ্ছে, শক্তিশালী ঢেউ মান্ডভি সৈকতে অবস্থিত তাঁবুগুলোকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। ঘূর্ণিঝড়টি উপকূলের কাছাকাছি আসার সাথে সাথে দ্বারকা অঞ্চলে উচ্চ জোয়ার দেখা দেয়। প্রতিবেশী রাজ্য মহারাষ্ট্রেও ভারী বৃষ্টিপাত এবং উচ্চ জলোচ্ছ্বাস দেখা দেয়। মুম্বাইয়ের জুহু এলাকার কাছে আরব সাগরে ভেসে যাওয়ার পর নিখোঁজ হওয়া চার ছেলেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। [৩৪] [৩৫] মোট ২৩ জন আহত হয়। পাশাপাশি ৪,৬০০ গ্রাম বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। [৩৬]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "শক্তি বাড়িয়ে ধেয়ে আসছে 'বিপর্যয়'! তোলপাড় উপকূলে.. সর্বোচ্চ গতিবেগ কত জানেন?"News18 Bengali। ২০২৩-০৬-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০৭ 
  2. দিগন্ত, Daily Nayadiganta-নয়া। "ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় : তছনছ হতে পারে করাচি, প্রভাব পড়বে ভারতেও"Daily Nayadiganta (নয়া দিগন্ত) : Most Popular Bangla Newspaper। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১১ 
  3. ডেস্ক, নিউজ। "'বিপর্যয়' এখন মারাত্মক প্রবল ঘূর্ণিঝড়, ভারত ও পাকিস্তানে সতর্কতা"bdnews24। ২০২৩-০৬-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১১ 
  4. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  5. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  6. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  7. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  8. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  9. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "Text" নামক কোনো মডিউল নেই। The storm designation (commonly two digits and a letter) was not provided. (The storm name (provided by RSMC, or the spelled out number of the designation) was not provided.) Warning No. The warning number was not provided (প্রতিবেদন)। United States Joint Typhoon Warning Center। ৫ জুন ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০২৩ 
  10. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  11. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  12. https://mausam.imd.gov.in/responsive/cycloneinformation.php
  13. Tropical Cyclone Formation Alert (Invest 92A) (প্রতিবেদন)। United States Joint Typhoon Warning Center। ৫ জুন ২০২৩। ৫ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০২৩  |url-status=deviated অবৈধ (সাহায্য)
  14. https://mausam.imd.gov.in/responsive/cycloneinformation.php
  15. Tropical Cyclone 02A (Two) Warning No. 1 (প্রতিবেদন)। United States Joint Typhoon Warning Center। ৬ জুন ২০২৩। ৬ জুন ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২৩  |url-status=deviated অবৈধ (সাহায্য)
  16. "রোববার উপকূলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় 'বিপর্যয়'"www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১০ 
  17. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "Text" নামক কোনো মডিউল নেই। The storm designation (commonly two digits and a letter) was not provided. (The storm name (provided by RSMC, or the spelled out number of the designation) was not provided.) Warning No. The warning number was not provided (প্রতিবেদন)। United States Joint Typhoon Warning Center। ১০ এপ্রিল ২০২৪। 
  18. (প্রতিবেদন)।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  19. "Karachi on alert: Authorities ask people to ensure ration, medical kits to 'survive'"। ৯ জুন ২০২৩। 
  20. "Cyclone Biparjoy: Karachi Commissioner orders removal of billboards"The Nation (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৩ 
  21. Ali, Asim Khan | Imtiaz (২০২৩-০৬-১২)। "Govt orders evacuations as Cyclone Biparjoy nears Pakistan's coast, 'cloudburst expected in Karachi'"DAWN.COM (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৩ 
  22. "ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় 'বিপর্যয়', আঘাত হানতে পারে ১৫ জুন"NTV Online (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১১ 
  23. "অতি প্রবলে রূপ নিয়েছে ঘূর্ণিঝড় 'বিপর্যয়'"https://www.risingbd.com। ২০২৩-০৬-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১১  |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  24. "Cyclone Biparjoy: More than 150,000 evacuated as India, Pakistan braces for storm"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৫। ২০২৩-০৬-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৫ 
  25. "Biparjoy: India, Pakistan evacuate thousands ahead of cyclone"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৪। ২০২৩-০৬-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৪ 
  26. Bureau, ABP News (২০২৩-০৬-১৫)। "Cyclone Biparjoy: Pakistan Braces For Impact, Authorities On High Alert — 5 Points"news.abplive.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৫ 
  27. "Pakistan: Tropical Cyclone Biparjoy - Flash Update No. 1 (As of 12 June 2023 PM) - Pakistan | ReliefWeb"reliefweb.int (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৫ 
  28. "বারবার অবস্থান বদলাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়! ল্যান্ডফল কোথায়? IMD যা জানাচ্ছে..."News18 Bengali। ২০২৩-০৬-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১১ 
  29. "ধেয়ে আসছে 'বিপর্যয়'! ২৪ ঘণ্টায় অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস"Eisamay। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১১ 
  30. "Biparjoy: India state on alert over 'extremely severe' cyclone"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১২ 
  31. "https://twitter.com/ANI/status/1667847968962269184?s=20"Twitter (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১২  |title= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  32. "Biparjoy: India, Pakistan evacuate thousands ahead of cyclone"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৪। ২০২৩-০৬-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৪ 
  33. "Cyclone Biparjoy: More than 150,000 evacuated as India, Pakistan braces for storm"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৫। ২০২৩-০৬-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৫ 
  34. "Biparjoy: India, Pakistan evacuate thousands ahead of cyclone"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৪। ২০২৩-০৬-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৪ 
  35. Khanna, Sumit; Jadhav, Rajendra (২০২৩-০৬-১৩)। "Seven die as cyclone barrels towards western India, Pakistan"Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৪ 
  36. "Cyclone Biparjoy Live Updates: Rain in parts of Delhi under the influence of Cyclone Biparjoy"India Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৬