গো ফার্স্ট
| |||||||
প্রতিষ্ঠাকাল | 2022 | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
কার্যক্রম শুরু | November 2022 | ||||||
এওসি # | 19 | ||||||
হাব |
| ||||||
গৌণ হাব |
| ||||||
ফোকাস শহর |
| ||||||
নিয়মিত যাত্রী প্রোগ্রাম | GoClub[১] | ||||||
জোট | 22 | ||||||
বিমানবহরের আকার | 19 | ||||||
গন্তব্য | 22 | ||||||
প্রধান কোম্পানি | Wadia Group | ||||||
প্রধান কার্যালয় | Worli, Mumbai, Maharashtra, India | ||||||
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি | Jehangir Wadia MD Giorgio De Roni (CEO) | ||||||
লাভ | ₹১০৪ মিলিয়ন (ইউএস$ ১.২৭ মিলিয়ন) (2013)[২] | ||||||
কর্মচারী | 2030 | ||||||
ওয়েবসাইট | www.goair.in |
গো এয়ার হলো মুম্বাই এ অবস্থিত, ভারতীয় কম দামী বিমান সংস্থাগুলোর মধ্যে একটি।[৩] এই বিমান সংস্থাটি নভেম্বর, ২০14 সালে তাদের অপারেশন শুরু করে। জানুয়ারী, ২০22তে শেয়ার বাজারের গণনা অনুযায়ী এটি ভারতবর্ষের পঞ্চম বৃহত্তম বিমান পরিবহন সংস্থা।[৪] ১৪০টি দৈনিক উড়ান এবং আন্দাজ ৯৭৫টি সাপ্তাহিক উড়ান নিয়ে এই বিমান সংস্থাটি ২২টি শহরে গার্হস্থ্য যাত্রী সেবা পরিচালনা করে। মুম্বাই এর ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর[৫] এবং নিউ দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এ এই বিমান সংস্থার কেন্দ্র অবস্থিত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]গো এয়ার, ২০০৫ সালে বিশিষ্ট ভারতীয় শিল্পপতি নুসলি ওয়াদিয়ার ছোট ছেলে, জাহাঙ্গীর ওয়াদিয়ার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বিমান সংস্থার মালিকানা পুরোপুরি ওয়াদিয়া গ্রুপ এর এবং জাহাঙ্গীর ওয়াদিয়া এই বিমান সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর।[৬] গো এয়ার, এয়ারবাস এ৩২০ বিমান ব্যবহার করে তার প্রথম অপারেশন চালু করে ২০০৫ সালের নভেম্বর মাসে।[৭]
২০০৭ এর জানুয়ারি থেকে গো এয়ার গড়ে ৭৬% লোড ফ্যাক্টর রেকর্ড করে এসেছে। কিন্তু একই সময়ে প্রতিষ্ঠিত অন্যান্য বিমান সংস্থাগুলো গো এয়ার কে বিভিন্ন দিক থেকে অতিক্রম করেছে যার জন্য এই এয়ারলাইন এর বৃদ্ধি মন্থর হয়েছে। যদিও ওয়াদিয়া এবং কোম্পানির সিইও, জীয়র্জিও দি রনি অনুযায়ী বিমান সংস্থার ধীর গতিতে বৃদ্ধি হলো কোম্পানির একটি কৌশল যার দরুন কোম্পানির প্রধান লক্ষ্য হলো অন্য সব কিছু ছেড়ে মুনাফা বজায় রাখা।[৮]
২০১২ সালে এপ্রিল মাসে এই বিমান সংস্থাটি ষষ্ঠ এবং শেষ জায়গা থেকে উত্তীর্ণ হয়ে পঞ্চম স্থানে আসে।
গন্তব্যস্থল
[সম্পাদনা]১৪০টি দৈনিক উড়ান এবং আন্দাজ ৯৭৫টি সাপ্তাহিক উড়ান নিয়ে গো এয়ার ভারতে ২২ গন্তব্যস্থলে পরিচালনা করে। এই বিমান সংস্থার বহর (১৯টি বিমান) ছোট হওয়ার জন্য ভারত সরকারের মিনিস্ট্রি অফ সিভিল এভিয়েশন এর নির্দেশিকা অনুযায়ী গো এয়ার কোনো আন্তর্জাতিক বিমান পরিচালনা করেনা।
- আন্দামান & নিকোবর আইল্যান্ডস
- পোর্ট ব্লেয়ার – বীর সাভারকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- আসাম
- গুয়াহাটি – লোকপ্রিয়া গোপীনাথ বরদোলোইকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- বিহার
- পাটনা – লোক নায়ক জয়প্রকাশ বিমানবন্দর
- চণ্ডীগড়
- চণ্ডীগড় বিমানবন্দর
- দিল্লি
- গোয়া
- গুজরাত
- আহমেদাবাদ – সর্দার বল্লোভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- জম্মু ও কাশ্মীর
- জম্মু – জম্মু বিমানবন্দর
- শ্রীনগর – শ্রীনগর বিমানবন্দর
- লে – লে কুসক বাকুলা রিম্পচী বিমানবন্দর
- ঝাড়খণ্ড
- রাঁচি – বিরসা মুন্ডা বিমানবন্দর
- কর্ণাটক
- বেঙ্গালুরু – বেঙ্গালুরু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- কেরল
- কোচি – কোচিন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- মহারাষ্ট্র
- মুম্বাই – ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হাব
- নাগপুর – ডঃ বাবাসাহেব আম্বেদকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- পুনে – পুনে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- উড়িষ্যা
- ভুবনেশ্বর – বিজু পাটনায়েক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- রাজস্থান
- জয়পুর – সন্গানের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- তামিলনাড়ু
- চেন্নাই – চেন্নাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- উত্তর প্রদেশ
- লখনৌ – আমাউসী বিমানবন্দর
- পশ্চিমবঙ্গ
বহর
[সম্পাদনা]ডিসেম্বর ২০১৪ অনুযায়ী গো এয়ার এর বহর নিম্নলিখিত বিমান নিয়ে গঠিত। বহরের গড় বয়স হলো ৩ বছর।[৯][১০]
বিমান | সেবা | আদেশ | যাত্রী | নোট |
---|---|---|---|---|
এয়ারবাস এ৩২০-২০০ | ১৯ | ১৮০ | এক মালিকানাধীন এবং ১৫ ড্রাই লিজড৫ টা শার্কলেটস দিয়ে সজ্জিত | |
এয়ারবাস এ৩২০নিও | - | ৭২ | টি বি এ | ২০১৫ তে ডেলিভারি শুরু |
মোট | ১৯ | ৭২ |
সেবা
[সম্পাদনা]গো এয়ার তার ফ্লাইট কোনো প্রশংসাসূচক খাবার প্রদান করে না কিন্তু তাদের ফ্লাইট এ যাত্রীদের জন্য বিভিন্ন খাবার কেনার ব্যবস্থাপনা আছে যেমন কাফে কফি ডে স্ন্যাকস, স্যান্ডউইচ, সিঙ্গারা, চা, কফি ইত্যাদি। গো এয়ার তার ফ্লাইট এর যাত্রীদের তাদের একচেটিয়া ইন-ফ্লাইট ম্যাগাজিন "গো গেটার" প্রদান করে যার মধ্যে বিভিন্ন ভারতীয় ছুটির গন্তব্যস্থল এবং নানা রকম শুল্কমুক্ত পণ্য কেনার জন্য তথ্য থাকে। এছাড়াও গো এয়ার তার সরকারি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গো এয়ার হলিডেস অফার করে।
পুরস্কার
[সম্পাদনা]গো এয়ার নিম্নলিখিত পুরস্কার লাভ করেছে: প্যাসিফিক এরিয়া ট্রাভেল রাইটার্স এসোসিয়েশন এর তরফ থেকে গুণ এবং দক্ষ সেবা শ্রেষ্ঠত্ব জন্য বেস্ট ডোমেস্টিক এয়ারলাইন (২০০৮)। এয়ারবাস এর তরফ থেকে বেস্ট পারফর্মিং এয়ারলাইন (২০১১)।
গ্যালারি
[সম্পাদনা]-
নেভি ব্লু গো এয়ার এয়ারবাস এ৩২০-২০০
-
ব্রাউন গো এয়ার এয়ারবাস এ৩২০-২০০
-
চন্ডিগড় বিমানবন্দরে গো এয়ার ফ্লাইট এর টেক অফ
-
বেঙ্গালুরুর কেম্পেগোদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এ একটি গোলাপী গো এয়ার বিমান
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "GoAir frequent flyer program"। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "GoAir joins the profit league"। Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Go Air : Contact Us"। Goair.in। ২০ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Market share"। Economictimes.com। ২০১৬-০৩-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-১৬।
- ↑ "Directory: World Airlines"। Flight International। 3 April 2007. p. 87। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Stay small till customer has a need, not want: Jeh Wadia"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ 30 March 2013। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "GoAir : About us"। goair.in। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ Mishra, Lalatendu (3 March 2013)। "We will not sell under cost"। Chennai, India: The Hindu Business Line। সংগ্রহের তারিখ 30 March 2013। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "On-Board GoAir Airlines"। cleartrip.com।
- ↑ "CH-Aviation – Airline News, Fleet Lists & More"। Ch-aviation.ch.। সংগ্রহের তারিখ 16 July 2010। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)