গোদা চিংড়ি
গোদা চিংড়ি | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | অ্যানিম্যালিয়া |
পর্ব: | আর্থ্রোপোডা |
উপপর্ব: | ক্রাটেসিয়া (Crustacea) |
শ্রেণী: | মালাকোস্টারাকা (Malacostraca) |
বর্গ: | ডেকাপোডা (Decapoda) |
পরিবার: | পালামনইডা (Palaemonidae) |
গণ: | ম্যাক্রোব্রাকিয়াম (Macrobrachium) |
প্রজাতি: | এম. রুড (M. rude) |
দ্বিপদী নাম | |
ম্যাক্রোব্রাকিয়াম রুড Macrobrachium rude (হেলার, ১৮৬২) | |
প্রতিশব্দ | |
|
গোদা চিংড়ি (বৈজ্ঞানিক নাম; Macrobrahcium rude) হল 'পালামনইডা' পরিবারের অন্তর্ভুক্ত একটি চিংড়ির প্রজাতি। স্থানীয় ভাবে গোদা ইছা, পাইট্টা ইছা, ছোলা ইছা, কুচো চিংড়ি ইত্যাদি নামে পরিচিত।[১]
বিস্তৃত
[সম্পাদনা]এটি বাংলাদেশের স্থানীয় একটি প্রজাতি। বাংলাদেশের দক্ষিণের নদী ও খাল এ প্রজাতিটি দেখা যায়। বিশেষ করে বাগেরহাট, বরিশাল, পটুয়াখালী এবং সুন্দরবনে এ প্রজাতির চিংড়ি বেশি দেখা যায়। ভারত, কেনিয়া , দক্ষিণ আফ্রিকা সহ বিভিন্ন দেশে বর্তমানে এ চিংড়ি পাওয়া যায়।
খাদ্য
[সম্পাদনা]এ চিংড়ি সর্বভুক এবং বেশিরভাগ সময় শেওলা, কোমল ঘাস, বিভিন্ন ধরনের জৈব পদার্থ খেয়ে থাকে। জলজ উদ্ভিদের পাতা ও কাণ্ড, কোপেপড, মোলাস্কস, জলজ পোকামাকড়, কৃমি এবং অন্যান্য ক্রাস্টেসিয়ানও খেয়ে থাকে।
স্বভাব
[সম্পাদনা]এরা লোনা ও স্বাদু দুই রকমের পানিতেই থাকতে পারে এবং স্বচ্ছ স্রোতে থাকতে বেশি পছন্দ করে। এরা রাতে বেশি সক্রিয় থাকে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ আইইউসিএন বাংলাদেশ, খণ্ড ৬, ক্রাস্টেসিয়ার লাল তালিকা