এনায়েতউল্লাহ খান
সংবাদ ব্যক্তিত্ব এনায়েতউল্লাহ খান | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | ১৯৫৩ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশী |
শিক্ষা | স্নাতক ও স্নাতকোত্তর |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | সাংবাদিকতা ও ব্যবসা |
প্রতিষ্ঠান | কসমস গ্রুপ ঢাকা কুরিয়ার বার্তা সংস্থা ইউএনবি |
পরিচিতির কারণ | সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা |
আদি নিবাস | ঢাকা |
সন্তান | এম মাসুদ খান (ছেলে) শামসুন নাহার খান (কন্যা) |
ওয়েবসাইট | www |
এনায়েতউল্লাহ খান (জন্ম ১৯৫৩) একজন বাংলাদেশী উদ্যোক্তা, লেখক, সাংবাদিক এবং শিল্পের পৃষ্ঠপোষক। [১][২] তিনি কসমস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে পরিচিত, বাংলাদেশী এ গ্রুপটি এক ডজন কোম্পানিকে অন্তর্ভুক্ত করে দেশে এবং বিদেশে শিল্প উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে। তিনি ইংরেজি ম্যাগাজিন ঢাকা কুরিয়ার এবং ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি) -এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবেও পরিচিত [৩]
প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]
এনায়েতউল্লাহ খান ১৯৫৩ সালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা আমানত খান চট্টগ্রাম সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তি ছিলেন।
শিক্ষা জীবন[সম্পাদনা]
এনায়েতউল্লাহ ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ এবং সাংবাদিকতা (এমসিজে) বিষয়ে স্নাতকোত্তর সমাপ্তির পর, সাংবাদিক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করার আগে তিনি সংক্ষিপ্তভাবে এ বিভাগে শিক্ষক হিসেবে কিছুদিন সময় দেন।
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যয়নরত অবস্থায় তিনি বাংলাদেশ বেতারে সংবাদ পাঠক ও ভাষ্যকার হিসাবে এবং বিটিভির ইংরেজি সংবাদ পাঠক হিসেবে কাজ করে খ্যাতি অর্জন করেন। গণমাধ্যম উদ্যোক্তাদের একজন হিসেবে ১৯৮৮ সালে ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ নামে একটি সংবাদ সংস্থা চালু করেন [৪], এটি দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম ও সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড পদ্ধতির সংবাদ পরিসেবা দিয়ে আসছে। এছাড়া তিনি ডজনখানেক কোম্পানির সমন্বয়ে তৈরি বাংলাদেশের কসমস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। বর্তমানে ঢাকা থেকে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত ম্যাগাজিন ঢাকা কুরিয়ার ও ইউএনবির প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
লেখক[সম্পাদনা]
এ শিল্প ও গণমাধ্যম উদ্যোক্তা তার কর্মজীবনের পাশাপাশি বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে উন্নীত ও সংরক্ষণের বিষয়ে উৎসাহী। তিনি রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে কেন্দ্র করে পরিবেশবাদে জড়িত এবং শিল্প ও সঙ্গীতের উষ্ণ প্রবর্তক, "তার বাধা এবং সীমানা অতিক্রম করার ক্ষমতা"। এই অনুভূতিগুলি প্রায়শই বইয়ের আকারে অভিব্যক্তি তার লেখালেখিতে প্রকাশ পায়।
প্রকাশিত বই[সম্পাদনা]
- বাংলাদেশ: জাঁকজমকপূর্ণ অতীত (২০০১)
- বাংলাদেশ সুন্দরবন (২০১১) [৫]
- নৌকা : এ ট্রেজার অফ বাংলাদেশ (২০১৪) ইভেস মারে [৬] সহ লেখক
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "All Articles by undefined"। www.dhakatribune.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২১।
- ↑ "Printmaking workshop held at Cosmos-Atelier 71"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১০-০২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২১।
- ↑ "Gallery Cosmos' ode to Bangladeshi scenic beauty"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২১।
- ↑ "News Agencies - Banglapedia"। en.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২২।
- ↑ Khan, Enayetullah। "The Bangladesh Sundarbans"। www.amazon.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২১।
- ↑ Khan, Enayetullah; Marre, Yves (২০১৪)। Boats: A Treasure of Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসবিএন 9789843383532।