এক্সএনএক্সএক্স
 | |
সাইটের প্রকার | পর্নোগ্রাফিক ভিডিও শেয়ারিং |
|---|---|
| প্রতিষ্ঠা | ১৯৯৭ |
| মালিক | ডব্লিউজিসিজেড হোল্ডিং |
| ওয়েবসাইট | www |
| বিজ্ঞাপন | হ্যাঁ |
| বাণিজ্যিক | হ্যাঁ |
| নিবন্ধন | ঐচ্ছিক |
| বর্তমান অবস্থা | সক্রিয় |
এক্সএনএক্সএক্স হল পর্নোগ্রাফিক ভিডিও শেয়ার করার এবং দেখার জন্য একটি ওয়েবসাইট৷ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত, এটি সিমিলারওয়েব দ্বারা বিশ্বের ১৪তম সর্বাধিক পরিদর্শন করা ওয়েবসাইট হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছিল।[১] এটি ২০০০ সালে চালু হয়েছিল এবং বর্তমানে প্যারিসে হোস্ট করা হয়েছে, সার্ভার এবং অফিস মন্ট্রিল, টোকিও এবং নিউয়ার্কে রয়েছে।
এক্সএনএক্সএক্স ডব্লিউজিসিজেড হোল্ডিংয়ের মালিকানাধীন, একই কোম্পানি এক্সভিডিও ওয়েব পরিচালনা করে, যা আরেকটি জনপ্রিয় পর্নোগ্রাফিক ওয়েবসাইট।[২]
২০১৮ থেকে একটি বিজনেস ইনসাইডার র্যাঙ্কিং একে বিশ্বব্যাপী তিনটি জনপ্রিয় পর্ন সাইটের মধ্যে রেখেছে।[৩]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
এক্সএনএক্সএক্স ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৪] ডব্লিউজিসিজেড হোল্ডিং প্রথম এর মালিকানা পায় ২০১৪ সালে যখন ডব্লিউজিসিজেড ২০১৪ সালে একই ডোমেনের বিরুদ্ধে একটি অভিন্ন ডোমেন-নাম বিরোধ-সমাধান নীতি মামলা নিয়ে আসে।[২] [৫] [৬] [৭]
মার্চ ২০১৬ সালে, দ্য নেক্সট ওয়েব ডব্লিউজিসিজেড হোল্ডিংকে স্টিফেন মাইকেল প্যাকড এবং ডেবোরা ম্যালোরি প্যাকডের নেতৃত্বাধীন একটি পোলীয় কোম্পানি হিসেবে চিহ্নিত করে।[৮]
২০১৮ সালে, ভারত সরকার এক্সএনএক্সএক্স সহ অন্যান্য পর্নো ওয়েবসাইট ব্লক করে, উত্তরাখণ্ড হাইকোর্টের একটি ধর্ষণের মামলায় একই দাবি করার আদেশের পরে যেখানে অপরাধীরা বলেছিল যে তারা অনলাইন পর্নোগ্রাফি দেখার পরে অনুপ্রাণিত হয়েছিল।[৯]
জানুয়ারী ২০২৩-এ, দ্য ফিনান্সিয়াল টাইমস প্রতিবেদন করেছে যে, ডব্লিউজিসিজেড টিউব সাইট এক্সভিডিও এবং এক্সএনএক্সএক্স মাসে ৬ বিলিয়ন ভিজিট পায়। [১০]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
আরও পড়া[সম্পাদনা]
- Mazières, Antoine; Trachman, Mathieu (২০১৪-০৩-২১)। "Deep tags: toward a quantitative analysis of online pornography" (পিডিএফ)। Routledge: 80–95। ডিওআই:10.1080/23268743.2014.888214।
- Sullivan, Rebecca; McKee, Alan (২০১৫)। Pornography: Structures, Agency and Performance। John Wiley & Sons। আইএসবিএন 978-0745694849। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-০৪।
- Stecklow, Steve (২০১০-০৯-১৭)। "On the Web, Children Face Intensive Tracking"। The Wall Street Journal। ২০১৮-০৬-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-০৪।
- 90 percent of the pornographic videos hosted by the four most visited sites in France - Pornhub, HVideos, Xnxx and Xhamster - feature real acts of physical, sexual or verbal violence against women. by Anna Fleck, October 5, 2023 Statista
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Top Websites Ranking"। ১ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ ক খ Woods, Ben (মার্চ ৪, ২০১৬)। "The (almost) invisible men and women behind the world's largest porn sites"। The Next Web। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০১৮।
- ↑ Moynihan, Qayyah। "Internet users access porn websites more than Twitter, Wikipedia and Netflix"। Business Insider (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ Antipova, Tatiana; Rocha, Álvaro (২০১৯-১২-১৯)। Digital Science 2019 (ইংরেজি ভাষায়)। Springer Nature। পৃষ্ঠা 448। আইএসবিএন 978-3-030-37737-3।
- ↑ Berkens, Michael (২০১৪-০৬-২৪)। "XNXX.com Loses UDRP On XXNX.com"। TheDomains.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৩।
- ↑ https://www.forbes.com/sites/michaelthomsen/2015/11/30/mindgeek-is-both-plaintiff-and-defendant-in-two-new-dmca-lawsuits/
- ↑ https://www.politico.eu/article/online-porn-websites-europe-regulation-age/
- ↑ https://thenextweb.com/news/the-almost-invisirble-men-and-women-behind-the-worlds-largest-porn-sites[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Here is the full list of 827 porn websites blocked by DoT"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ Patricia Nilsson; Alex Barker; January 20 2023 Knocking on the door of a porn empire, The Financial Times