বিষয়বস্তুতে চলুন

ইসাও তাকাহাতা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইসাও তাকাহাতা
高畑 勲
২০১৪ সালের আঁসি ফেস্টিভালে তাকাহাটা
জন্ম(১৯৩৫-১০-২৯)২৯ অক্টোবর ১৯৩৫
Ise, জাপান
মৃত্যুএপ্রিল ৫, ২০১৮(2018-04-05) (বয়স ৮২)
টোকিও, জাপান
অন্যান্য নামTakemoto Tetsu (武元 哲)
শিক্ষাটোকিও বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাচলচ্চিত্র পরিচালক, অ্যানিমেশন পরিচালক, প্রযোজক
কর্মজীবন১৯৬১–২০১৮
আত্মীয়আসাজিরো তাকাহাটা (পিতা) Shunji Iwai (আত্মীয়)[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

ইসাও তাকাহাতা (高畑 勲, Takahata Isao, অক্টোবর ২৯, ১৯৩৫ – এপ্রিল ৫, ২০১৮) ছিলেন একজন জাপানি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকারপ্রযোজকস্টুডিও জিবলি-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা, অ্যানিমেটেড ফিচার ফিল্ম পরিচালক হিসেবে তিনি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেন। মিয়ে প্রিফেকচারের উজিয়ামাদায় জন্মগ্রহণ করে, তাকাহাটা ১৯৫৯ সালে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক করার পর তোয়েই অ্যানিমেশনে যোগ দেন। তিনি সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন, বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন এবং হায়াও মিয়াজাকি-এর সাথে সহযোগিতা করেন, শেষ পর্যন্ত নিজের প্রথম চলচ্চিত্র হোরাস, প্রিন্স অফ দ্য সান (১৯৬৮) পরিচালনা করেন। মিয়াজাকির সাথে অংশীদারিত্ব বজায় রেখে নিপ্পন অ্যানিমেশন-এর অধীনে টেলিভিশন সিরিজ হাইডি, গার্ল অফ দ্য আল্পস (১৯৭৪), মায়ের খোঁজে ৩০০০ লীগ (১৯৭৬), এবং অ্যান অফ গ্রিন গ্যাবলস (১৯৭৯) পরিচালনা করেন। ১৯৮৫ সালে তাকাহাটা, মিয়াজাকি ও অন্যান্যরা স্টুডিও জিবলি প্রতিষ্ঠা করেন, যেখানে তিনি ফায়ারফ্লাইজের সমাধি (১৯৮৮), অনলি ইয়েস্টারডে (১৯৯১), পম পোকো (১৯৯৪), এবং ইয়ামাদাস (১৯৯৯) পরিচালনা করেন। তার সর্বশেষ পরিচালিত চলচ্চিত্র প্রিন্সেস কাগুইয়ার গল্প (২০১৩) অস্কার-এ সেরা অ্যানিমেটেড ফিচার বিভাগে মনোনীত হয়।

প্রাথমিক কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

তাকাহাতা ২৯ অক্টোবর, ১৯৩৫ সালে জাপানের মি প্রশাসনিক অঞ্চলের উজিয়ামাদা (বর্তমানে আইসে) এলাকায়, পরিবারে সাত ভাইবোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ এবং তৃতীয় পুত্র হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন। [][][]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Smith, Harrison (৮ এপ্রিল ২০১৮)। "Isao Takahata, poignant Japanese director who co-founded Studio Ghibli, dies at 82"The Washington Post। ২০১৮-০৪-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-০৯ 
  2. Slotnik, Daniel E. (৭ এপ্রিল ২০১৮)। "Isao Takahata, Leader in Japanese Animation, Dies at 82"The New York Times। পৃষ্ঠা B7। ২০১৮-০৪-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০১৮ 
  3. 〈特集〉高畑勲とその時代 ~『かぐや姫』を迎え撃つために~(2013.11.16) (জাপানি ভাষায়)। Kyoto University Press। ১৬ নভেম্বর ২০১৩। ২০১৮-০৪-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-০৯ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]