ইয়োহান ফ্রিডরিশ মালিন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জে. এফ. মালিন
ইয়োহান ফ্রিডরিশ মালিন (১৭৪৮–১৮০৪)
জন্ম(১৭৪৮-০৮-০৮)৮ আগস্ট ১৭৪৮
মৃত্যু১ নভেম্বর ১৮০৪(1804-11-01) (বয়স ৫৬)
গটিঙেন, হলি রোমান সাম্রাজ্য
জাতীয়তাজার্মান
মাতৃশিক্ষায়তনটুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণপাঠ্যপুস্তক
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রপ্রকৃতিবিদ, উদ্ভিদবিদ এবং পতঙ্গবিদ
প্রতিষ্ঠানসমূহগটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়
টুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়
Author abbrev. (botany)J.F.Gmel.

ইয়োহান ফ্রিডরিশ মালিন (আগস্ট ৮, ১৭৪৮ - নভেম্বর ১, ১৮০৪) একজন প্রখ্যাত জার্মান প্রকৃতিবিদ, উদ্ভিদবিদ, শম্বুকবিদ, উভচরবিদ এবং পতঙ্গবিদ

শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]

ইয়োহান ফ্রিডরিশ মালিনের কবর, গটিঙ্গেন, শেল্টেনহামপারক

ইয়োহান ফ্রিডরিশ মালিন ১৭৪৮ সালে জার্মানির টুবিঙ্গেনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ফিলিপ ফ্রিডরিশ মালিনের জ্যেষ্ঠ পুত্র।[১] তার পিতার অধীনে টুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি মেডিসিন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ১৭৬৮ সালে তিনি এম. ডি. ডিগ্রী লাভ করেন। তার থিসিসের বিষয় ছিল Irritabilitatem vegetabilium, in singulis plantarum partibus exploratam ulterioribusque experimentis confirmatam.[২]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

১৭৬৯ সালে মালিন টুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন বিষয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৭৭৩ সালে তিনি গটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শনের অধ্যাপক ও মেডিসিন বিষয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৭৭৮ সালে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন, রসায়ন, উদ্ভিদবিদ্যা ও খনিজবিদ্যার অধ্যাপক হন। ১৮০৪ সালে গটিঙেনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

মালিন তার কর্মজীবনে মেডিসিন, রসায়ন, উদ্ভিদবিদ্যাখনিজবিদ্যার উপর অসংখ্য পাঠ্যপুস্তক রচনা করেন। তিনি সিস্টেমা নেচারির ১৩তম সংস্করণ ১৭৮৮ সালে প্রকাশ করেন। প্রচুর নতুন প্রজাতির উভচর, সরীসৃপপতঙ্গ তিনি আবিষ্কার করেন। তার নামে একটি উদ্ভিদের নাম রাখা হয়েছে Artemisia gmelinii

প্রকাশনা[সম্পাদনা]

  • Gmelin, Johann Friedrich (১৭৬৮)। Irritabilitatem vegetabilium, in singulis plantarum partibus exploraam ulterioribusque experimentis confirmatam। Thesis Tübingen। ওসিএলসি 10717434  অজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)
  • Allgemeine Geschichte der Gifte, দুই খণ্ড, ১৭৭৬/১৭৭৭
  • Allgemeine Geschichte der Pflanzengifte, ১৭৭৭
  • Allgemeine Geschichte der mineralischen Gifte, ১৭৭৭
  • Einleitung in die Chemie, ১৭৮০
  • Beyträge zur Geschichte des teutschen Bergbaus, ১৭৮৩
  • Ueber die neuere Entdeckungen in der Lehre von der Luft, und deren Anwendung auf Arzneikunst, ১৭৮৪
  • Grundsätze der technischen Chemie, ১৭৮৬
  • Grundriß der Pharmazie, ১৭৯২
  • Geschichte der Chemie, ১৭৯৯
  • Allgemeine Geschichte der thierischen und mineralischen Gifte, ১৮০৬

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Mainz, Vera V. (১৯৯৮)। "Genealogy Database Entry: Gmelin, Johann Friedrich" (পিডিএফ)School of Chemical Sciences Web Genealogy। University of Illinois, Champaign-Urbana। ২০১০-০৬-১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০১  অজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)
  2. Irritabilitatem vegetabilium in singulis plantarum partibus exploratatam

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]