আলাপ:ব্রহ্ম
আলোচনা যোগ করুনএই পাতাটি ব্রহ্ম নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
এই নিবন্ধটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত নিবন্ধ লেখার প্রতিযোগিতা ২০১৭-এর অংশ হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল। |
এই নিবন্ধটিতে en.wikipedia থেকে Brahman-এর অনুবাদ রয়েছে। |
নাম
[সম্পাদনা]সম্ভবত পাতাটির নাম ব্রহ্মন্ হওয়া উচিত।--অভি (আলাপ) ২১:৫৫, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ (ইউটিসি)
নিবন্ধের ইতিহাস
[সম্পাদনা]এই পাতাটি নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০১৭-এ ব্যবহারকারী:ব্যা করণ কর্তৃক লিখিত হিসেবে গণ্য হবে যদি তিনি অনুবাদ সম্পন্ন করেন। মূলত পাতাটি তিনি তৈরির পূর্বে তিনবার অপসারণ করা হয়েছিল এবং সর্বশেষ তার তৈরি করা পাতাটি ফিরিয়ে আনতে গিয়ে তিনটি ইতিহাসসহ চলে এসেছে। এই বার্তাটি পর্যালোচকদের সুবিধার্থে রাখা হল। --যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৭:০৯, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ (ইউটিসি)
নাম
[সম্পাদনা]বাংলায় এরনাম হওয়া উচিৎ 'ব্রহ্ম' । ০৭:২০, ২৮ আগস্ট ২০১৮ (ইউটিসি)
নিবন্ধের শিরোনাম 'ব্রহ্ম' হওয়া সমীচীন
[সম্পাদনা]আমি তিনটি অভিধান ঘাটলাম— বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান, বাংলা একাডেমি বিবর্তনমূলক বাংলা অভিধান, তিনটিতেই 'ব্রহ্ম' আছে, 'ব্রহ্মন্' নেই। 'ব্রহ্ম' এর বুৎপত্তি দেখানো হয়েছে সংস্কৃত √বৃন্হ্ + মন্(মনিন্) হতে। অর্থাৎ 'ব্রহ্ম' তৎসম, তদ্ভব নয়। সংস্কৃত ভাষাতেই 'ব্রহ্ম' আছে, আমি সংস্কৃত জানি না, ভাষাবিশারদও নই, সংস্কৃতে মনে হয় 'ব্রহ্মন্' লেখা হয়, শেষের 'ন' টি উচ্চারণে উহ্য থাকে বা এমন কোন কারণে বাংলায় লেখার সময় শেষের 'ন' টি লেখা হয় না। বাংলায় এমন অনেক সংস্কৃত হতে আগত তৎসম শব্দ আছে যেগুলো হুবহু প্রতিলিপিকরণ করা হয় না। যেমন সংস্কৃত ভাষার সংস্কৃত নাম 'সংস্কৃতম্', কিন্তু বাংলায় 'সংস্কৃত'।
উল্লেখ্য যে তিনটি অভিধানেই 'ব্রহ্ম' এর অর্থ করা হয়েছে: পরমাত্মা, পরমপুরুষ, পরম সত্য, পরমেশ্বর, অনন্ত, অনাদি, বিধাতা। বাংলা সাহিত্যেও 'ব্রহ্ম'ই ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
এই নিবন্ধের শিরোনাম 'ব্রহ্ম' করার প্রস্তাব করছি।