আলাপ:অ্যাংগ্রা খারিশ

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

শিরোনাম পুনর্বিবেচনা এবং প্রথম আলোর রিপোর্ট[সম্পাদনা]

labeo angra নিয়ে প্রথম আলোর রিপোর্ট চোখে পড়লো, তাতে এই মাছকে "আগুন চোখা মাছ" এবং "আঙ্গুস মাছ" নামে অভিহিত করা হয়েছে। এই রিপোর্টে বলা হয়েছে:

"অঞ্চলভেদে আঙ্গুস মাছ আগুন চোখা, আংরোট ও কারসা নামে পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে labeo angra। একসময় মাছটি বৃহত্তর সিলেট, রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলে প্রচুর পাওয়া যেত।"


এই নিবন্ধের শিরোনাম অ্যাংগ্রা খারিশ করার যুক্তি কী তা আমি বুঝতে পারছি না। এর শিরোনাম "আগুন চোখা মাছ" কিংবা "আঙ্গুস মাছ" করাই সমীচীন বলে মনে করছি।

ঋষি দরবেশ আলাপ ১২:৫০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@আরাফাত হাসান: মাছটির নাম বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ "স্বাদুপানির মাছ"-এর ২৩ নাম্বার খন্ড থেকে নেওয়া হয়েছে। সেখানে অ্যাংগ্রা, অ্যাংগ্রোট, খারিশ, খরশা উল্লেখ আছে। বইয়ের সূত্র অনুযায়ী মনে হচ্ছে মাছের নাম ঠিক আছে। তাই আপাতত নাম পরিবর্তনের কোনো প্রযোজন নেই বলেই মনে করছি।--Dolon Prova (আলাপ) ১৬:১৬, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]