আরশাগুহি তেওটিগ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আরশাগুহি তেওটিগ
Արշակուհի Թեոդիկ
জন্ম১৮৭৫ (1875)
ওরতাকোয় , Constantinople, Ottoman Turkey
মৃত্যু১৯২২ (বয়স ৪৬–৪৭)
লোজান, সুইজারল্যান্ড
পেশালেখক, প্রকাশক, শিক্ষাবিদ, অনুবাদক, সমাজকর্মী এবং সমাজসেবী।

আরশাগুহি তেওটিগ (আর্মেনীয়: Արշակուհի Թեոդիկ, ১৮৭৫–১৯২২) ছিলেন একজন আর্মেনীয় সমাজকর্মী, শিক্ষাবিদ, প্রচারক, লেখক এবং অনুবাদক। [১]উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগে অবৈধ প্যারামিটার

জীবন[সম্পাদনা]

আরশাগুহি তেওটিগ ১৮৭৫ তৎকালীন উসমানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী সালে ইস্তাম্বুলের ওরতাকোয় জেলায় আরশাগুহি সেজভেসিয়ানে জন্মগ্রহণ করেন। [১]উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগে অবৈধ প্যারামিটার তার বাবা বেদ্রোস সেজভেসিয়ান ছিলেন ইস্তাম্বুলের একটি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মালিক। [২] তিনি ১৮৯৫ সালে সামাথিয়া জেলার নুনিয়ান-ভারদুহিয়ান কলেজে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। [১] তিনি ইংল্যান্ড ভ্রমণ করেন এবং স্কারবোরোর ওয়েস্টল্যান্ড উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগে অবৈধ প্যারামিটার ওয়েস্টল্যান্ড থেকে স্নাতক হওয়ার পর, তিনি পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে যান। তিনি আর্মেনীয় শব্দ ও অর্থের গবেষক হিসেবে জি লুসিনিয়ার ফরাসি-আর্মেনীয় অভিধানে অবদান রাখেন।উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগে অবৈধ প্যারামিটার ১৮৯৮ সালে তিনি ইস্তানবুলে ফিরে আসেন এবং উস্কুদারে অবস্থিত জেমারান আর্মেনিয়ান কলেজ ও সেমিনারিতে পড়াশোনা চালিয়ে যান। তিনি সংবাদপত্র এবং জার্নাল যেমন, হায়গানুশ মার্কের সাঘিগ (ফুল), মানজুম, সুরহন্তক (মেসেঞ্জার), বাইজান্টিয়াম, জামানাক (সময়) সংবাদপত্রে লেখক হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি পলিস হাইভার সম্পাদকীয় ম্যাগাজিনেও অংশ নিয়েছিলেন।উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগে অবৈধ প্যারামিটার

১৯০২ সালে তিনি প্রখ্যাত আর্মেনিয়ান লেখক এবং প্রচারক তেওটিগকে বিয়ে করেন। তার স্বামীকে কারাগারে বন্দী করে পরবর্তীতে ডার জোরে পাঠানোর পর আরশাগুহি তেওটিগ গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।[১] পরবর্তীতে আরশাগুহি তেওটিগকে সুইজারল্যান্ডের লোজানে পাঠানো হয় যেখানে তিনি ১৯২২ সাল পর্যন্ত বসবাস করতে সক্ষম হন। বলা হয়েছে যে আর্মেনিয় গণহত্যার কথা উল্লেখ করে তার শেষ কথা ছিল "আমরা সবাই ভুক্তভোগী"। <উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগে অবৈধ প্যারামিটার

কাজ[সম্পাদনা]

আরশাগুহি তেওটিগ আজকানভার হায়োহিয়াতস এঙ্গারুটিউনি নামক একটি আর্মেনিয়ান সংগঠনের অংশ ছিলেন, যারা উসমানীয় সাম্রাজ্যের ভারী আর্মেনিয়ান জনবহুল জেলাজুড়ে আর্মেনিয়ান বালিকা বিদ্যালয়ের নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ এবং কার্যক্রমকে সমর্থন করেছিল। [৩] ১৯০৯ সালে সংগঠনটি আদানা গণহত্যার বিষয়ে খবর পায় এবং যে কোন উপায়ে সাহায্য করতে বাধ্য হয়। আরশাগুহি আদানার কাছে গিয়েছিলেন এবং দৃশ্যটি দেখে হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন। এরপর তিনি ইস্তাম্বুলে ফিরে আসেন এবং ১৯১০ সালে কাগজ এবং সংক্ষিপ্ত বই আ মান্থ ইন সিলিসিয়া প্রকাশ করেন। এটি আদানার পরিস্থিতির একটি প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ ছিল। আরশাগুহি তেওটিগ তার স্বামীকে তার অ্যামেনুইন দারেতিয়াউতসি সাময়িক ীয় রচনায় সহায়তা করেছিলেন। [৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

 

  1. Soulahian Kuyumjian, Rita (২০১০)। Teotig: Biography & Monument। Taderon Press (Gomidas Institute)। পৃষ্ঠা 243। 
  2. Pamukciyan, Kevork (২০০৩)। Biyografileriyle Ermeniler। Aras Yayıncılık। পৃষ্ঠা 147। 
  3. "Sibil Biography"An electronic library featuring a huge collection of documents on Armenian literature, history, religion and anything Armenia-related.। Armenianhouse। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১১ 
  4. VARTAN MATIOSSIAN। "Teotig: The First Historian of Armenian Printing"। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১২