খসড়া:স্বাধীনতা যুদ্ধে কুষ্টিয়া জেলা
অবয়ব
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় কুষ্টিয়া জেলা ০৮ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। পাকিস্তানি সেনারা কুষ্টিয়া জিলা স্কুলকে তাদের ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করেছিল।[১]
কুষ্টিয়া জেলায় ২৯০৭ জন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।[২] ২০০৪ সালের প্রদত্ত গেজেট অনুযায়ী কুষ্টিয়া জেলায় ০৮ জন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে।[৩]
নং | গেজেট নম্বর (২০০৪) | নাম | গ্রাম | উপজেলা | প্রতীক |
---|---|---|---|---|---|
০১ | খেতাবপ্রাপ্ত-৫৩ | আবু তালেব | জগতি | কুষ্টিয়া | বীর উত্তম |
০২ | খেতাবপ্রাপ্ত- | শরফুদ্দীন আহমেদ | সুলতানপুর | কুমারখালী | |
০৩ | খেতাপ্রাপ্ত-২৩৭ | খালেদ সাইফুদ্দীন | কাটদহ | কুষ্টিয়া | বীর বিক্রম |
০৪ | খেতাবপ্রাপ্ত-৬২৩ | হাবিবুর রহমান | শেরপুর | দৌলতপুর | বীর প্রতীক |
০৫ | খেতাবপ্রাপ্ত-৬২৮ | শামসুদ্দীন আহমেদ | মহিষখোলা | মিরপুর | |
০৬ | খেতাবপ্রাপ্ত-৬৩০ | কে এম রফিকুল ইসলাম | গোলাপনগর | ভেড়ামারা | |
০৭ | খেতাবপ্রাপ্ত-৬৩১ | শেখ দিদার আলী | আড়ুয়াড়া | কুষ্টিয়া | |
০৮ | খেতাবপ্রাপ্ত-৬৩৩ | আবদুল আলিম | সাহাপুর |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ আবু ওসমান চৌধুরী (২০২০-০২-১২)। "মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রহরে কুষ্টিয়ায় প্রতিরোধ যুদ্ধ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২২।
- ↑ "বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বিত তালিকা - কুষ্টিয়া জেলা"। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২০।
- ↑ "খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা"। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২০।