আল কালাম (বই)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আল কালাম
মূল সংস্করণের প্রচ্ছদ
লেখকশিবলী নোমানী
মূল শিরোনামউর্দু: الکلام‎‎
দেশব্রিটিশ ভারত
ভাষাউর্দু
বিষয়কালাম
প্রকাশিত১৯০৪
প্রকাশকদারুল মুসান্নিফীন শিবলী একাডেমি
মিডিয়া ধরনশক্তমলাট
ওসিএলসি৩৪৪৩৫৭৪৫
ওয়েবসাইটshibliebooks.com

আল কালাম (উর্দু: الکلام‎‎) শিবলী নোমানীর রচিত একটি কালামশাস্ত্র বিষয়ক গ্রন্থ।[১] এটি ১৯০৪ সালে প্রকাশিত হয়। এটি শিবলীর পূর্ববর্তী গ্রন্থ ইলমুল কালামের সম্পূরক গ্রন্থ। তাই গ্রন্থটিকে ইলমুল কালামের দ্বিতীয় খণ্ডও বলা হয়। এ গ্রন্থটিতে তিনি কালামশাস্ত্রের আধুনিক রুপ দর্শন সহ ধর্মীয় বিশ্বাস সংক্রান্ত মৌলিক বিষয়গুলো এবং ইসলামি বিধিবিধানের স্বপক্ষে ও বিপক্ষে বিবৃত যাবতীয় বিষয়ের খুঁটিনাটি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরে দর্শনের আয়নায় ইসলামের যাবতীয় বিধিবিধানকে যথার্থ ও সুচিন্তিত প্রমাণ করার প্রয়াস চালিয়েছেন।[২]

মূল্যায়ন[সম্পাদনা]

গ্রন্থটির বঙ্গানুবাদক অধ্যাপক মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন,

সমালোচনা[সম্পাদনা]

ইলমুল কালামআল কালাম প্রকাশের পর গ্রন্থদ্বয়ের বিভিন্ন ব্যাখ্যা নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়, এমনকি তাকে কাফির ফতোয়াও দেওয়া হয়। পরবর্তী শিবলী নোমানী তার ব্যাখ্যাও দেন। স্রষ্টা ও নবুয়ত সম্পর্কে তিনি বলেন,

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

উদ্ধৃতি[সম্পাদনা]

  1. সায়েদ, বকর হাসসান (২০১৮)। "কালাম ইন অ্যা পোস্ট-ট্রেডিশনাল ওয়ার্ল্ড : শিবলী নোমানী'স কনস্ট্রাকশন অব অথরিটি ইন ইলমুল কালাম এন্ড আল-কালাম"পাকিস্তান জার্নাল অব হিস্টোরিকাল স্টাডিজ (২): ৪৩–৭৯। আইএসএসএন 2412-611Xডিওআই:10.2979/pjhs.3.2.02 
  2. গোলাম রব্বানী, ডক্টর (২০১৪)। উর্দু সাহিত্যে খ্যাতিমান আলিমদের অবদান (১৮৫৭ - ১৯৪৭)। বাংলাবাজার, ঢাকা: মাকতাবাতুত তাকওয়া। পৃষ্ঠা ৫৩–৬৩। আইএসবিএন 9789849039107 
  3. নোমানী, শিবলী (১৯৮১)। ইসলামী দর্শন। আবদুল্লাহ, মুহাম্মদ কর্তৃক অনূদিত। ঢাকা: ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। পৃষ্ঠা ২০। 
  4. মাহমুদ, মিনহাজ উদ্দীন (২০১৬)। উর্দু সাহিত্যে আল্লামা শিবলী নোমানীর অবদান (গবেষণাপত্র)। উর্দু বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ২৫৫। 

গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]