ঘূর্ণিঝড় ফণী
অত্যন্ত তীব্র ঘূর্ণিঝড় (আইএমডি স্কেল) | |
---|---|
শ্রেণী ৫ (স্যাফির-সিম্পসন মাপনী) | |
গঠন | ২৬ এপ্রিল ২০১৯ |
বিলুপ্তি | ৫ মে ২০১৯ |
(৪ মে পরে অবশিষ্টাংশ কম) | |
সর্বোচ্চ গতি | ৩-মিনিট স্থিতি: ২১৫ কিমি/ঘণ্টা (১৩০ mph) ১-মিনিট স্থিতি: ২৮০ কিমি/ঘণ্টা (১৭৫ mph) |
সর্বনিম্ন চাপ | ৯৩২ hPa (mbar); ২৭.৫২ inHg (932) |
হতাহত | মোট ৮৯ |
ক্ষয়ক্ষতি | $1.81 বিলিয়ন (২০১৯ $) |
প্রভাবিত অঞ্চল | নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান |
২০১৯ ভারত মহাসাগরের উত্তরভাগে ঘূর্ণিঝড় মরসুমের অংশ |
অত্যন্ত তীব্র ঘূর্ণিঝড় ফণী ভারতের ওডিশা রাজ্যে আঘাত হানা একটি শক্তিশালী গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়। ঘূর্ণিঝড় 'ফণীর' নাম দিয়েছে বাংলাদেশ, এর অর্থ সাপ (ফণা আছে যার)।[১] এটি ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে উত্তর ভারত মহাসাগরের মৌসুমের দ্বিতীয় নামাঙ্কিত ঝড় এবং প্রথম অত্যন্ত তীব্র ঘূর্ণিঝড়। ফণী ২৬ এপ্রিল ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় মহাসাগরে সুমাত্রার পশ্চিমে গঠিত একটি ক্রান্তীয় নিম্নচাপ থেকে সৃষ্টি হয়। এর আগে যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (জেটিডাব্লিউসি) উত্তর ভারত মহাসাগরে গঠিত একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় নিম্নচাপ পর্যবেক্ষণ করছিল, এবং একে ০১বি শনাক্তকারী দিয়ে চিহ্নিত করে। ফণী ধীরে ধীরে পশ্চিমাভিমুখে সরে যায় এবং আরো শক্তিশালী হতে থাকে। নামকরণের দুই দিন পর, মৌসুমের দ্বিতীয় নামাঙ্কিত ঘূর্ণিঝড় ফণী তীব্রতর হয়ে ওঠে। ফণী উত্তর দিকে অগ্রসর হতে থাকে, এই সময়ে মাঝারি উল্লম্ব বায়ুর বিভক্তি একে তীব্রতর হতে বাধা দিচ্ছিল। বায়ু বিভক্তি থেকে দূরে সরে যাওয়ার পর, ফণী দ্রুত তীব্রতর হতে শুরু করে এবং ৩০ এপ্রিল, ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে একটি অত্যন্ত তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেয়, যা মৌসুমের প্রথম তীব্র ঘূর্ণিঝড়। ফণী প্রবলমাত্রার ঘূর্ণিঝড় হিসেবে ২ মে এর তীব্রতার শিখরে পৌঁছায়, যা পঞ্চম শ্রেনীর হ্যারিকেনের সমতুল্য। উপকূলে আঘাত হানার আগে পর্যন্ত ফণী এর তীব্রতা বজায় রেখে চলে, উপকূলে আঘাত হানার পর ফণীর তীব্রতা দ্রুত হ্রাস পেতে থাকে। পরদিন, ফণী দুর্বল হয়ে ক্রান্তীয় ঝড় হিসেবে কলকাতা ও পরে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যায়।
ঘূর্ণিঝড় ফণী উপকূলে আঘাত হানার পূর্বে, ভারত ও বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ ঘূর্ণিঝড়ের অভিক্ষিপ্ত গতিপথ থেকে উচ্চতর স্থল এবং ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রগুলিতে লক্ষাধিক মানুষকে সরিয়ে নেন। ১২ মে,২০১৯ তারিখ অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে পূর্ব ভারত ও বাংলাদেশে মোট ৮৯ জনের মৃত্যু হয়। ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে ভারত ও বাংলাদেশ মিলিয়ে প্রায় ১,৫২,৮৩,২৭,৮০,০০০ টাকার ক্ষতি হয়, যায় বেশিরভাগই হয় ওড়িশায়।[২][৩][৪]
আবহাওয়া ইতিহাস
ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) ২৬ এপ্রিল সুমাত্রার পশ্চিমে একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় নিম্নচাপ পর্যবেক্ষণ শুরু করে এবং একে বিওবি ০২ হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করে। সেই দিন, যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (জেটিডাব্লিউসি) সিস্টেমে একটি ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় গঠনের সতর্কতা জারি করে।[৫] পরবর্তীকালে, ঝড়টি ধীরে ধীরে উত্তর দিকে অগ্রসর হয় এবং ২৭ এপ্রিল ০০:০০ ইউটিসিতে গভীর নিম্নচাপে উন্নীত হয়।[৬] একই সময়ে, জেটিডাব্লিউসিটি সিস্টেমে সতর্ক করা শুরু করে এবং এটিকে ০১বি হিসেবে আখ্যা দেয়। [৭] ছয় ঘণ্টা পরে, আইএমডিটি সিস্টেমটিকে উন্নীত করে ঘূর্ণিঝড় হিসেবে মনোনীত করে এবং এর নাম দেওয়া হয় 'ফণী'।[৮]
১৮:০০ ইউটিসি পর্যন্ত ঝড়টির তীব্র হওয়া অব্যাহত থাকে, তারপর একদিন ধরে ঝড়ের কেন্দ্রস্থলের চারপাশের পরিচলন হ্রাস ও বৃদ্ধি হওয়া অব্যাহত থাকার কারণে ঝড়ের তীব্রতা অপরিবর্তনশীল থাকে।[৯] ফণী ১২:০০ ইউটিসি'র সময় থেকে আবার শক্তিশালী হওয়া শুরু করলে, আইএমডি একটিকে তীব্র ঘূর্ণিঝড় শ্রেণীতে উন্নীত করে।[১০] সেই সময়ে, ফণী দ্রুত তীব্রতর হয়, কারণ এটি ৩০–৩১ °সে (৮৬–৮৮ °ফা) সমুদ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রা এবং নিম্ন উল্লম্ব বাতাসের বিভক্তিসহ খুব অনুকূল পরিবেশে অবস্থান করছিল। ফলস্বরূপ, ২৯ এপ্রিলের শেষের দিকে জেটিডব্লিউসি ফণীকে একটি প্রথম শ্রেণীর সমতুল্য ঘূর্ণিঝড় হিসাবে ঘোষণা করে। [১১] ৩০ এপ্রিল প্রায় ০০:০০ ইউটিসির দিকে ফণীকে আইএমডি একটি অত্যন্ত তীব্র ঘূর্ণিঝড় শ্রেণীতে উন্নীত করে।[১২] ঝড়টি তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে, ঝড়টি সাপের মতো কুণ্ডলী পাকানো ঘূর্ণায়মান চোখের বৈশিষ্ট্য গঠন করে,[১৩] যার ফলে ফণীকে ১২:০০ ইউটিসি[১৪] কাছাকাছি আইএমডি অত্যধিক তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণীতে উন্নীত করে, অন্যদিকে এক ঘণ্টা পর জেটিডাব্লিউসি ঝড়টিকে তৃতীয় শ্রেণীর সমতুল্য ঘূর্ণিঝড় হিসেবে ঘোষণা করে।[১৫]
পরের দিন এর তীব্রতার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে, উপগ্রহ থেকে পাওয়া ছবিতে যা স্পষ্ভাবে ফুটে উঠে। এর পরের দিন ২ মে, মেঘাচ্ছন্নের কেন্দ্রীয় ঘনত্ব আরও প্রতিসম এবং চোখের বৈশিষ্ট্য আরো স্পষ্ট হয়ে ওঠে, এবং ০৬:০০ ইউটিসিতে জেটিডাব্লিউসি একে ৪র্থ শ্রেণীর সমতুল্য ঘূর্ণিঝড়ে উন্নীত করে।[১৬] জেওয়াইডব্লিউসি অনুযায়ী, এর অল্প কিছুক্ষণ পরে, ফণী আরও দ্রুত তীব্র হওয়া আরেকটি পর্যায় শুরু করে, যার ফলে বায়ুর তীব্রতা বেড়ে ২৫০ কিমি/ঘণ্টা (১৫৫ mph) হয়, যা ৫ম শ্রেণীর সমতুল্য ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতার কিছু নিচে।[১৭] ৩ মে ভারতীয় সময় সকাল ৮টার দিকে ওড়িশার পুরীর তটরেখায় এসে পৌছায়, সেই সময় এর ৩-মিনিট স্থিতির বাতাসের গতি ছিল ১৮৫ কিমি/ঘণ্টা (১১৫ মেইল প্রতি ঘণ্টা)।[১৮] তটরেখায় আঘাত হানার পর ফণীর শক্তি দ্রুত হ্রাস পেতে থাকে ও আস্তে আস্তে এটি ১ম শ্রেণীর সমতুল্য ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়।[১৯] পরের দিন ফণী আরো দুর্বল হতে থাকে ও ঘূর্ণিঝড় হিসেবে কলকাতার উপর দিয়ে বয়ে যায়।[২০] ৪ মে ফণী একটি নিন্মচাপে পরিণত হয় ও বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায়[২১] ও পরে আস্তে আস্তে মিলিয়ে যেতে থাকে।[২২]
প্রস্তুতি
ভারতীয় নৌবাহিনী ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবের প্রস্তুতির জন্য বিশাখাপতনম ও ওডিশা উপকূলের নৌবাহিনীর জাহাজ নিয়োজিত করে।[২৩] ঘূর্ণিঝড় তীব্রতর হতে শুরু করলে আইএমডি ভারতের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে একটি ঘূর্ণিঝড় সতর্কতা জারি করে।
ঘূর্ণিঝড় ফণীকে লক্ষ রেখে ভারতের জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা অন্ধ্রপ্রদেশ, ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকায় এসে পৌঁছায়। পশ্চিমবঙ্গ, ওডিশা ও অন্ধ্রপ্রদেশে যথাক্রমে ৬টি, ২৮টি ও ১২টি এনডিআরএফ দল এসে পৌঁছায়। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টারকে তৈরি রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। উপকূলীয় অঞ্চলগুলিতে নৌসেনার জাহাজ মোতায়েন করা হয়। ফণী ঘূর্ণিঝড়ের ভয়াবহতাকে লক্ষ রেখে ভারতের পূর্ব উপকূল রেল শাখায় ১০০টির বেশি ট্রেন বাতিল করা হয়। বিপর্যয়ের মোকাবিলা করার জন্য ১০৮৬ কোটি টাকা কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে বরাদ্দ করা হয়।[২৪] সমস্ত মৎস্যজীবীকে নির্দেশ দেওয়া হয় সমুদ্র থেকে ফিরে আসার জন্য। সরকারি, বেসরকারি বিদ্যালয় বন্ধ রাখা হয়। পর্যটকদের সমুদ্র এলাকা থেকে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় ফণীর কবল থেকে নিরাপত্তার লক্ষ্যে ঝুঁকিপূর্ণ উপকূলীয় জেলাগুলোর ১২ লাখ ৪০ হাজার ৭৯৫ জনকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়।[২৫] তার আগে ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক মাইকে প্রচার করা হয়।
প্রভাব
ভারত
ঘূর্ণিঝড় ফণী (৩ মে শুক্রবার) সকালে ভারতের ওড়িশা রাজ্যের উপকূলে আঘাত হানে। ফণীর প্রভাবে প্রচণ্ড ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যায়। একই সঙ্গে ভারী বৃষ্টি হয়। ঝড়ের উন্মাদনা ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর অনুসারে ঝড়ের কারণে ঘণ্টায় ১৫০ থেকে ১৭৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যায়।[২৬] ঘূর্ণিঝড়ে ওড়িশা রাজ্যে তিন ব্যক্তি নিহত হয়।[২৭] রাজ্যে অনেক গাছপালা, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে যায়, যার কারণে এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এছাড়াও ভারী বৃষ্টিতে কোনো কোনো এলাকা ডুবে যায়। ঝড়টি মোকাবিলার জন্য ওডিশা রাজ্য সরকার আগেই উপকূলবর্তী ১০ লাখের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়।[২৭]
ফণীর আঘাতে ওড়িশায় ৩৩ জনের মৃত্যু হয়, এছাড়া প্রাদেশিক রাজধানী ভুবনেশ্বর এবং তীর্থ নগরী পুরী সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়।[২৮]
বাংলাদেশ
ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে (৩ মে শুক্রবার) কিশোরগঞ্জের ইটনা, মিঠামইন ও পাকুন্দিয়া উপজেলায় বজ্রপাতে এক শিশুসহ ছয়জনের মৃত্যু হয়। দুপুরের দিকে ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে সৃষ্ট বৃষ্টির সময় বজ্রপাতে তারা প্রাণ হারায়। শনিবার (৪মে) সকালে সাতক্ষীরা, যশোর ও খুলনা অঞ্চল এবং এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় প্রবেশ করে ঝড়টি।[২৯] ফণীর প্রভাবে ও আঘাতে বাংলাদেশে মোট ১৮ জনের মৃত্যু হয়।[৩০] নিহতরা কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা, নোয়াখালী, মাদারীপুর, ভোলা, বরগুনা, বাগেরহাট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাসিন্দা।
বাংলাদেশ সরকার ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য চাল, শুকনো খাবার, এবং ৳১.৯৭ কোটি বিতরণ করে। ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে বাংলাদেশে ৫৩৬ কোটি ৬১ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয় জানায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।[২]
আরও দেখুন
- ঘূর্ণিঝড় মোরা
- ঘূর্ণিঝড় পাইলিন - একটি শক্তিশালী গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় যা ওডিশাকে প্রভাবিত করেছিল।
তথ্যসূত্র
- ↑ "ঘূর্ণিঝড়ের ফণী নামটি কোথা থেকে এলো?"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ ক খ "ঘূর্ণিঝড় ফণীতে ৫৩৬ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি"। ইত্তেফাক। ৯ মে ২০১৯।
- ↑ "Odisha estimates loss at ₹12,000 Cr due to cyclone Fani" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য হিন্দু বিসনেস লাইন। ১৫ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১৯।
- ↑ "Andhra Pradesh pegs loss due to Cyclone Fani at ₹58.62 crore" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য হিন্দু। ৫ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৯।
- ↑ Tropical Cyclone Formation Alert। যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। নৌ আবহবিদ্যা ও সমুদ্রবিদ্যা কমান্ড। ২৬ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ TC Advisory 1। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Tropical Cyclone 01B Warning 001। যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। নৌ আবহবিদ্যা ও সমুদ্রবিদ্যা কমান্ড। ২৭ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ TC Advisory 2। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ TC Advisory 4। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ TC Advisory 11। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Tropical Cyclone 01B (Fani) Warning 012। যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। নৌ আবহবিদ্যা ও সমুদ্রবিদ্যা কমান্ড। ২৯ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ TC Advisory 13। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Tropical Cyclone 01B (Fani) Warning 015। যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। নৌ আবহবিদ্যা ও সমুদ্রবিদ্যা কমান্ড। ৩০ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ TC Advisory 15। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Tropical Cyclone 01B (Fani) Warning 016"। যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (ইংরেজি ভাষায়)। নৌ আবহবিদ্যা ও সমুদ্রবিদ্যা কমান্ড। ৩০ এপ্রিল ২০১৯। ৩০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Tropical Cyclone 01B (Fani) Warning 022"। যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (ইংরেজি ভাষায়)। ২ মে ২০১৯। ২ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৯।
- ↑ "Tropical Cyclone 01B (Fani) Warning 023"। যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (ইংরেজি ভাষায়)। ২ মে ২০১৯। ২ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৯।
- ↑ "Cyclone Fani makes landfall in India" (ইংরেজি ভাষায়)। ডয়েচে ভেলে। ৩ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৯।
- ↑ Tropical Cyclone 01B (Fani) Warning 027। যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্র (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। নৌ আবহবিদ্যা ও সমুদ্রবিদ্যা কমান্ড। ৩ মে ২০১৯। ৪ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৯।
- ↑ TC Advisory 28। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ মে ২০১৯। ৪ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৯।
- ↑ TC Advisory 30। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৯।
- ↑ Bulletin 65 (পিডিএফ)। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ মে ২০১৯। ৪ মে ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৯।
- ↑ "Cyclone Fani: Naval ships, aircraft on standby"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "ফণী ঘূর্ণিঝড় ধেয়ে আসছে বাংলার দিকে! বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য ১০৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার"। ইন্ডিয়ারাগ.কম। ২ মে ২০১৯। ২ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৯।
- ↑ "আশ্রয়কেন্দ্রে সাড়ে ১২ লাখ মানুষ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৯।
- ↑ "ফণীর ভয়ংকর ছোবল"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-০৩।
- ↑ ক খ "ফণীতে ওডিশায় নিহত ৩"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-০৩।
- ↑ "ঘূর্ণিঝড় ফণী: ওড়িশায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩"। bangla.bdnews24.com। ৫ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৯।
- ↑ "কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু"। somoynews.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-০৩।
- ↑ "'ফণী'র প্রভাবে সারাদেশে নিহত ১৮, আহত অর্ধশতাধিক"। ইত্তেফাক। ৪ মে ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
- ভারত আবহাওয়া অধিদপ্তর (ইংরেজি)
- যুক্তরাষ্ট্র নৌ গবেষণা পরীক্ষাগার থেকে 01B.FANI[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] (ইংরেজি)