এআরএম ইনামুল হক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এআরএম ইনামুল হক
জন্ম১ অক্টোবর, ১৯২১
মৃত্যু১১ নভেম্বর, ১৯৭৭
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
পরিচিতির কারণপ্রথম বাংলাদেশী মরণোত্তর চক্ষুদানকারী

ইনামুল হক (জন্ম: ১ অক্টোবর, ১৯২১- মৃত্যু: ১১ নভেম্বর, ১৯৭৭) হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশী মরণোত্তর চক্ষুদানকারী।[১] মানবিক কর্মকাণ্ডের এক অগ্রণী পুরুষ তিনি।

জন্ম ও শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]

ইনামুল হক ১৯২১ সালের ১ অক্টোবর পশ্চিমবাংলার হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া রাজখোলাপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।[২] ১৯৪৬ সালে অত্যন্ত কৃতিত্বের সঙ্গে যন্ত্রকৌশলে প্রকৌশল ডিগ্রি অর্জন করেন। [৩] তিনি ডায়াবেটিক সমিতি প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম এবং ধানমণ্ডি ক্লাব প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক (বর্তমান শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব) ছিলেন।[৪]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

ইনামুল হক আহসানুল্লাহ প্রকৌশল কলেজে (বর্তমান বুয়েট) শিক্ষকতায় যোগ দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন।

মরণোত্তর চক্ষুদান[সম্পাদনা]

বাংলাদেশে প্রথম মরণোত্তর চক্ষুদানকারী এআরএম ইনামুল হকের মৃত্যুর তিন বছর আগে তিনি উইল করে তার চোখ দান করে [৫]। তার একটি কর্নিয়া সংযোজন করা হয় সাপ্তাহিক ২০০০-এর সম্পাদক শাহাদত চৌধুরীর চোখে ও অপরটি সংযোজন করা হয় রমজান আলী নামে এক ব্যক্তির চোখে।[৬][৭]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ইনামুল হক"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৭ 
  2. "ইনামুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ"সমকাল। ১৫ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  3. "মৃত্যুবার্ষিকী"যায়যায়দিন। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  4. "মৃত্যুবার্ষিকী"কালেরকন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৭ 
  5. "এআরএম ইনামুল হক"যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  6. "মৃত্যুবার্ষিকী"ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৭ 
  7. "দেশে প্রথম মরণোত্তর চক্ষুদানকারী ইনামুল হকের ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী ১১ নভেম্বর"বাংলা ট্রিবিউন। ১৫ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০২০