এআরএম ইনামুল হক
এআরএম ইনামুল হক | |
---|---|
জন্ম | ১ অক্টোবর, ১৯২১ |
মৃত্যু | ১১ নভেম্বর, ১৯৭৭ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পরিচিতির কারণ | প্রথম বাংলাদেশী মরণোত্তর চক্ষুদানকারী |
ইনামুল হক (জন্ম: ১ অক্টোবর, ১৯২১- মৃত্যু: ১১ নভেম্বর, ১৯৭৭) হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশী মরণোত্তর চক্ষুদানকারী।[১] মানবিক কর্মকাণ্ডের এক অগ্রণী পুরুষ তিনি।
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
[সম্পাদনা]ইনামুল হক ১৯২১ সালের ১ অক্টোবর পশ্চিমবাংলার হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া রাজখোলাপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।[২] ১৯৪৬ সালে অত্যন্ত কৃতিত্বের সঙ্গে যন্ত্রকৌশলে প্রকৌশল ডিগ্রি অর্জন করেন। [৩] তিনি ডায়াবেটিক সমিতি প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম এবং ধানমণ্ডি ক্লাব প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক (বর্তমান শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব) ছিলেন।[৪]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]ইনামুল হক আহসানুল্লাহ প্রকৌশল কলেজে (বর্তমান বুয়েট) শিক্ষকতায় যোগ দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন।
মরণোত্তর চক্ষুদান
[সম্পাদনা]বাংলাদেশে প্রথম মরণোত্তর চক্ষুদানকারী এআরএম ইনামুল হকের মৃত্যুর তিন বছর আগে তিনি উইল করে তার চোখ দান করে [৫]। তার একটি কর্নিয়া সংযোজন করা হয় সাপ্তাহিক ২০০০-এর সম্পাদক শাহাদত চৌধুরীর চোখে ও অপরটি সংযোজন করা হয় রমজান আলী নামে এক ব্যক্তির চোখে।[৬][৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ইনামুল হক"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ইনামুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ"। সমকাল। ১৫ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "মৃত্যুবার্ষিকী"। যায়যায়দিন। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "মৃত্যুবার্ষিকী"। কালেরকন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "এআরএম ইনামুল হক"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "মৃত্যুবার্ষিকী"। ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "দেশে প্রথম মরণোত্তর চক্ষুদানকারী ইনামুল হকের ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী ১১ নভেম্বর"। বাংলা ট্রিবিউন। ১৫ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০২০।